ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে নাটকীয় এক লড়াইয়ে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে সেমি-ফাইনালে উঠেছে রেয়াল মাদ্রিদ। শেষ কয়েক মিনিটে ম্যাচে আসে রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা। একটি গোল শোধ দিয়ে আশা জাগায় ডর্টমুন্ড, পরে এমবাপের দুর্দান্ত গোলে ফের ব্যবধান বাড়ায় রেয়াল। তবে লাল কার্ড, পেনাল্টি ও শেষ মুহূর্তের সেভে জমে ওঠে ম্যাচের শেষাংশ।
মেটলাইফ স্টেডিয়ামে শনিবার রাতের এই ম্যাচে রেয়ালের হয়ে গোল করেন গন্সালো গার্সিয়া, ফ্রান গার্সিয়া ও কিলিয়ান এমবাপে। ডর্টমুন্ডের পক্ষে জালে বল পাঠান মাক্সিমিলিয়ান ও সেগু গিগাসি।
ম্যাচের ১০ মিনিটেই গোলের সূচনা করেন রেয়ালের স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড গন্সালো গার্সিয়া। আর্দা গিলের বাড়ানো বলে সাইড-ফুট ভলিতে এগিয়ে দেন দলকে। এরপর ২০তম মিনিটে আরও একটি গোল করেন ডিফেন্ডার ফ্রান গার্সিয়া।
প্রথমার্ধে রেয়াল মাদ্রিদের নিয়ন্ত্রণে থাকে ম্যাচের গতি ও ছন্দ। বল দখলে পিছিয়ে থেকেও আক্রমণে আধিপত্য ধরে রাখে দলটি। বিপরীতে থিবো কোর্তোয়ার তেমন কোনো পরীক্ষা নিতে পারেনি ডর্টমুন্ড।
বিরতির পর রেয়াল কিছু খেলোয়াড় পরিবর্তন করে মাঠে নামায় কিলিয়ান এমবাপে, দানি সেবাইয়োস ও লুকা মদ্রিচকে। খেলার গতিতে কিছুটা ভাটা এলেও রেয়াল ম্যাচে ধরে রাখে প্রাধান্য।
তবে যোগ করা সময়েই শুরু হয় নাটক। দ্বিতীয় মিনিটে রুডিগারের ভুল পাসে বল পেয়ে লক্ষ্যভেদ করেন ডর্টমুন্ডের মাক্সিমিলিয়ান। তাতে ব্যবধান দাঁড়ায় ২-১।
মিনিটখানেক পরই পাল্টা আক্রমণে আর্দা গিলেরের দুর্দান্ত ক্রস থেকে অ্যাক্রোবেটিক ওভারহেড কিকে গোল করেন এমবাপে, ফের ব্যবধান বাড়ায় রেয়াল।
তবে তাতে ম্যাচের উত্তেজনা শেষ হয়নি। পরের মিনিটেই ডর্টমুন্ডের সেগু গিগাসিকে ফাউল করে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন রেয়ালের ডিন হাউসেন। ওই ফাউল থেকেই পাওয়া পেনাল্টিতে গোল করেন গিগাসি।
শেষ মিনিটে ম্যাচে সমতায় ফেরার সুযোগও পায় ডর্টমুন্ড। মার্সেল সাবিৎজারের জোরালো শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় রক্ষা করেন কোর্তোয়া।
রেফারির শেষ বাঁশিতে উল্লাসে ফেটে পড়ে রেয়াল শিবির, হতাশায় মুখ ঢেকে ফেলেন ডর্টমুন্ডের খেলোয়াড়রা। জয় নিশ্চিত করে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে পৌঁছে গেল রেয়াল মাদ্রিদ, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি)।
রোববার, ০৬ জুলাই ২০২৫
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে নাটকীয় এক লড়াইয়ে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে সেমি-ফাইনালে উঠেছে রেয়াল মাদ্রিদ। শেষ কয়েক মিনিটে ম্যাচে আসে রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা। একটি গোল শোধ দিয়ে আশা জাগায় ডর্টমুন্ড, পরে এমবাপের দুর্দান্ত গোলে ফের ব্যবধান বাড়ায় রেয়াল। তবে লাল কার্ড, পেনাল্টি ও শেষ মুহূর্তের সেভে জমে ওঠে ম্যাচের শেষাংশ।
মেটলাইফ স্টেডিয়ামে শনিবার রাতের এই ম্যাচে রেয়ালের হয়ে গোল করেন গন্সালো গার্সিয়া, ফ্রান গার্সিয়া ও কিলিয়ান এমবাপে। ডর্টমুন্ডের পক্ষে জালে বল পাঠান মাক্সিমিলিয়ান ও সেগু গিগাসি।
ম্যাচের ১০ মিনিটেই গোলের সূচনা করেন রেয়ালের স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড গন্সালো গার্সিয়া। আর্দা গিলের বাড়ানো বলে সাইড-ফুট ভলিতে এগিয়ে দেন দলকে। এরপর ২০তম মিনিটে আরও একটি গোল করেন ডিফেন্ডার ফ্রান গার্সিয়া।
প্রথমার্ধে রেয়াল মাদ্রিদের নিয়ন্ত্রণে থাকে ম্যাচের গতি ও ছন্দ। বল দখলে পিছিয়ে থেকেও আক্রমণে আধিপত্য ধরে রাখে দলটি। বিপরীতে থিবো কোর্তোয়ার তেমন কোনো পরীক্ষা নিতে পারেনি ডর্টমুন্ড।
বিরতির পর রেয়াল কিছু খেলোয়াড় পরিবর্তন করে মাঠে নামায় কিলিয়ান এমবাপে, দানি সেবাইয়োস ও লুকা মদ্রিচকে। খেলার গতিতে কিছুটা ভাটা এলেও রেয়াল ম্যাচে ধরে রাখে প্রাধান্য।
তবে যোগ করা সময়েই শুরু হয় নাটক। দ্বিতীয় মিনিটে রুডিগারের ভুল পাসে বল পেয়ে লক্ষ্যভেদ করেন ডর্টমুন্ডের মাক্সিমিলিয়ান। তাতে ব্যবধান দাঁড়ায় ২-১।
মিনিটখানেক পরই পাল্টা আক্রমণে আর্দা গিলেরের দুর্দান্ত ক্রস থেকে অ্যাক্রোবেটিক ওভারহেড কিকে গোল করেন এমবাপে, ফের ব্যবধান বাড়ায় রেয়াল।
তবে তাতে ম্যাচের উত্তেজনা শেষ হয়নি। পরের মিনিটেই ডর্টমুন্ডের সেগু গিগাসিকে ফাউল করে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন রেয়ালের ডিন হাউসেন। ওই ফাউল থেকেই পাওয়া পেনাল্টিতে গোল করেন গিগাসি।
শেষ মিনিটে ম্যাচে সমতায় ফেরার সুযোগও পায় ডর্টমুন্ড। মার্সেল সাবিৎজারের জোরালো শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় রক্ষা করেন কোর্তোয়া।
রেফারির শেষ বাঁশিতে উল্লাসে ফেটে পড়ে রেয়াল শিবির, হতাশায় মুখ ঢেকে ফেলেন ডর্টমুন্ডের খেলোয়াড়রা। জয় নিশ্চিত করে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে পৌঁছে গেল রেয়াল মাদ্রিদ, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী প্যারিস সেন্ট জার্মেইন (পিএসজি)।