বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের পেশাদার মানসিকতায় অভিভূত হয়েছেন দলের ইংলিশ কোচ পিটার জেমস বাটলার। মেয়েদের ঐতিহাসিক পারফরম্যান্স এবং নতুনদের উত্থান তাকে দেশের নারী ফুটবলের ভবিষ্যৎ নিয়ে আরও আশাবাদী করে তুলেছে।
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে শুরু, এরপর শক্তিশালী মিয়ানমারকে ২-১ ব্যবধানে হারানো, আর সবশেষে তুর্কমেনিস্তানকে একই ৭-০ ব্যবধানে গুঁড়িয়ে দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে শতভাগ সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ নারী দল।
ইয়াংগুনে শনিবার তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধেই সাত গোল করে জয় নিশ্চিত করে ফেলেছিল বাংলাদেশ। বিরতির পর আর গোল না এলেও জয় উদযাপনে ঘাটতি পড়েনি। ম্যাচের পর বাটলার বলেন, “ম্যাচটা প্রথমার্ধেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর সিদ্ধান্ত নিই তরুণদের সুযোগ দেওয়ার। আজ রাতে আমরা খুবই পেশাদার এবং কার্যকর পারফরম্যান্স করেছি। এই মানসিকতা কেবল আজকের নয়, পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই আমরা সেটা দেখেছি।”
বাটলার বলেন, “সাত-আট দিনের মধ্যে তিনটি ম্যাচ খেলেছে মেয়েরা, তবু ক্লান্তি প্রকাশ পায়নি। ম্যাচের পরিকল্পনা অনুযায়ী সবাই খেলেছে, আমি গর্বিত।”
সাবিনা খাতুন, সানজিদা আক্তার, কৃষ্ণা রানী সরকার, মাসুরা পারভীনদের অনুপস্থিতিতে এই সফরে আলো ছড়িয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা, মারিয়া মান্দা, নিলুফা ইয়াসমিন নীলা ও শিউলি আজিম। বিদ্রোহ এবং অস্থিরতা কাটিয়ে তারা ফিরেছেন আবার।
তবে তরুণদের উত্থানই এবার বেশি নজর কেড়েছে। হালিমা আক্তার, সুলতানা, উমহেলা মারমা, শাহেদা আক্তার রিপারা নিজেদের প্রমাণ করে সাবিনাদের জায়গা কঠিন করে তুলেছেন। বাটলার বললেন, “নতুনদের উত্থান দলে অসাধারণ প্রতিযোগিতা তৈরি করেছে। সবাই দলে জায়গা পেতে কঠোর পরিশ্রম করছে। কাজের পরিবেশও অনেক ভালো। এটা দলের ভবিষ্যতের জন্য দারুণ বার্তা।”
রোববার, ০৬ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের পেশাদার মানসিকতায় অভিভূত হয়েছেন দলের ইংলিশ কোচ পিটার জেমস বাটলার। মেয়েদের ঐতিহাসিক পারফরম্যান্স এবং নতুনদের উত্থান তাকে দেশের নারী ফুটবলের ভবিষ্যৎ নিয়ে আরও আশাবাদী করে তুলেছে।
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে শুরু, এরপর শক্তিশালী মিয়ানমারকে ২-১ ব্যবধানে হারানো, আর সবশেষে তুর্কমেনিস্তানকে একই ৭-০ ব্যবধানে গুঁড়িয়ে দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে শতভাগ সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ নারী দল।
ইয়াংগুনে শনিবার তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধেই সাত গোল করে জয় নিশ্চিত করে ফেলেছিল বাংলাদেশ। বিরতির পর আর গোল না এলেও জয় উদযাপনে ঘাটতি পড়েনি। ম্যাচের পর বাটলার বলেন, “ম্যাচটা প্রথমার্ধেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপর সিদ্ধান্ত নিই তরুণদের সুযোগ দেওয়ার। আজ রাতে আমরা খুবই পেশাদার এবং কার্যকর পারফরম্যান্স করেছি। এই মানসিকতা কেবল আজকের নয়, পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই আমরা সেটা দেখেছি।”
বাটলার বলেন, “সাত-আট দিনের মধ্যে তিনটি ম্যাচ খেলেছে মেয়েরা, তবু ক্লান্তি প্রকাশ পায়নি। ম্যাচের পরিকল্পনা অনুযায়ী সবাই খেলেছে, আমি গর্বিত।”
সাবিনা খাতুন, সানজিদা আক্তার, কৃষ্ণা রানী সরকার, মাসুরা পারভীনদের অনুপস্থিতিতে এই সফরে আলো ছড়িয়েছেন ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা, মারিয়া মান্দা, নিলুফা ইয়াসমিন নীলা ও শিউলি আজিম। বিদ্রোহ এবং অস্থিরতা কাটিয়ে তারা ফিরেছেন আবার।
তবে তরুণদের উত্থানই এবার বেশি নজর কেড়েছে। হালিমা আক্তার, সুলতানা, উমহেলা মারমা, শাহেদা আক্তার রিপারা নিজেদের প্রমাণ করে সাবিনাদের জায়গা কঠিন করে তুলেছেন। বাটলার বললেন, “নতুনদের উত্থান দলে অসাধারণ প্রতিযোগিতা তৈরি করেছে। সবাই দলে জায়গা পেতে কঠোর পরিশ্রম করছে। কাজের পরিবেশও অনেক ভালো। এটা দলের ভবিষ্যতের জন্য দারুণ বার্তা।”