জিম্বাবুয়ে সফরে ওডিআই সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি দেশসেরা ওপেনার তথা অধিনায়ক তামিম ইকবাল। সময়মত ঠিকই দে;খালেন নিজের কারিশমা। হাঁটুর ইনজুরি নিয়ে হাঁকালেন ইনজুরি । ৯৭ বলে আট বাউন্ডারি ও তিন ছক্কায় খেললেন ১১২ রানের ইনিংস। তার এমন বীরত্বে আগে ব্যাট করে জিম্বাবুয়ের তোলা ২৯৮ রান টাইগাররা টপকে যায় উইকেট হাতে রেখে। এর মধ্য দিয়ে জিম্বাবুয়েকে তাদের মাটিতেই হোয়াইিটওয়াশ করল বাংলাদেশ দল। সেই সঙ্গে আইসিসি ওডিআই সুপার লীগে টাইগারদের ঝুলিতে যোগ হলো আরো দশ পয়েন্ট। শুধু কি তাই এটা যে ২০০৯ সালের পর বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের দ্বিতীয়বারের মত প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশের কৃতিত্ব। ২০০৯ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে টাইগাররা প্রথমবারের মত প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশে সক্ষম হয়েছিলো।
মঙ্গলবারের ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ব্যাটিংয়ে নেমে রীতিমত ঝড় তোলেন স্বাগতিকদের তিন ব্যাটার রেজিস চাকাভা (৯১ বলে সাত বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৮৪ রান), সিকান্দার রাজা (৫৪ বলে সাত বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৫৭ রান) ও রায়ান বার্ল ( ৪৩ বলে চারটি করে বাউন্ডারি ও ছক্কার মারে ৫৯ রান) । জিম্বাবুয়ের ইনিংস নির্ধারিত ৫০ ওভারের তিন বল বাকী থাকতেই থেমে গেলেও এদের তান্ডবে রান ওঠে ২৯৮। মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন তিনটি করে, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ দুটো এবং সাকিব আল হাসান ও তাসকিন আহমেদ একটি করে উইকেটের পতন ঘটান।
জয়ের জন্য ২৯৯ রানের বিশাল লক্ষ্যে ছোটার পথে দলীয় ৮৮ রানে প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান লিটন কুমার দাস (৩২), ১৪৭ রানে সাকিব আল হাসান (৩০) বিদায় নিলেও তামিম আগলে রাখেন একটা প্রান্ত। প্রথম ম্যাচে যেমন লিটন টেনে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ইনিংস, দ্বিতীয় ম্যাচে যেমন দায়িত্ব নিজের ঘাড়ে তুলে নিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান, ঠিক তেমনটাই তৃতীয় ম্যাচে করে দেখিয়েছেন তামিম ইকবাল। তিনি কজ্যারিয়ারের চতুর্দশ সেঞ্চুরি পূর্ন করেন ৮৭ বলে, ১১২ রানে আউট হওয়ার সময়ে দলের স্কোরবোর্ডে ২০৪ রান। ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পাওয়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এই ম্যাচে রানের খাতা না খুলেই ফিরলেও দুই তরুণ মোহাম্মদ মিথুন ও নুরুল হাসান গড়েন ৬৪ রানের পার্টনারশিপ। পঞ্চম উইকেট হিসাবে মিথুন (৩০) সাজঘরের পথ ধরেন। বাকী কাজটা আফিফ হোসেনকে নিয়ে সারেন নুরুল হাসান। আফিফ ১৭ বলে তিন বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ২৬ রানে এবং নুরুল হাসান ৩৯ বলে ছয় বাউন্ডারীতে ৪৫ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়ার সময়ে বাংলাদেশের স্কোর পাঁচ উইকেটে ৩০২, তখনো বাকী ১২টি বল।
মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০২১
জিম্বাবুয়ে সফরে ওডিআই সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি দেশসেরা ওপেনার তথা অধিনায়ক তামিম ইকবাল। সময়মত ঠিকই দে;খালেন নিজের কারিশমা। হাঁটুর ইনজুরি নিয়ে হাঁকালেন ইনজুরি । ৯৭ বলে আট বাউন্ডারি ও তিন ছক্কায় খেললেন ১১২ রানের ইনিংস। তার এমন বীরত্বে আগে ব্যাট করে জিম্বাবুয়ের তোলা ২৯৮ রান টাইগাররা টপকে যায় উইকেট হাতে রেখে। এর মধ্য দিয়ে জিম্বাবুয়েকে তাদের মাটিতেই হোয়াইিটওয়াশ করল বাংলাদেশ দল। সেই সঙ্গে আইসিসি ওডিআই সুপার লীগে টাইগারদের ঝুলিতে যোগ হলো আরো দশ পয়েন্ট। শুধু কি তাই এটা যে ২০০৯ সালের পর বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের দ্বিতীয়বারের মত প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশের কৃতিত্ব। ২০০৯ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে টাইগাররা প্রথমবারের মত প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশে সক্ষম হয়েছিলো।
মঙ্গলবারের ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ব্যাটিংয়ে নেমে রীতিমত ঝড় তোলেন স্বাগতিকদের তিন ব্যাটার রেজিস চাকাভা (৯১ বলে সাত বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৮৪ রান), সিকান্দার রাজা (৫৪ বলে সাত বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৫৭ রান) ও রায়ান বার্ল ( ৪৩ বলে চারটি করে বাউন্ডারি ও ছক্কার মারে ৫৯ রান) । জিম্বাবুয়ের ইনিংস নির্ধারিত ৫০ ওভারের তিন বল বাকী থাকতেই থেমে গেলেও এদের তান্ডবে রান ওঠে ২৯৮। মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন তিনটি করে, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ দুটো এবং সাকিব আল হাসান ও তাসকিন আহমেদ একটি করে উইকেটের পতন ঘটান।
জয়ের জন্য ২৯৯ রানের বিশাল লক্ষ্যে ছোটার পথে দলীয় ৮৮ রানে প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান লিটন কুমার দাস (৩২), ১৪৭ রানে সাকিব আল হাসান (৩০) বিদায় নিলেও তামিম আগলে রাখেন একটা প্রান্ত। প্রথম ম্যাচে যেমন লিটন টেনে নিয়েছিলেন বাংলাদেশের ইনিংস, দ্বিতীয় ম্যাচে যেমন দায়িত্ব নিজের ঘাড়ে তুলে নিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান, ঠিক তেমনটাই তৃতীয় ম্যাচে করে দেখিয়েছেন তামিম ইকবাল। তিনি কজ্যারিয়ারের চতুর্দশ সেঞ্চুরি পূর্ন করেন ৮৭ বলে, ১১২ রানে আউট হওয়ার সময়ে দলের স্কোরবোর্ডে ২০৪ রান। ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পাওয়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এই ম্যাচে রানের খাতা না খুলেই ফিরলেও দুই তরুণ মোহাম্মদ মিথুন ও নুরুল হাসান গড়েন ৬৪ রানের পার্টনারশিপ। পঞ্চম উইকেট হিসাবে মিথুন (৩০) সাজঘরের পথ ধরেন। বাকী কাজটা আফিফ হোসেনকে নিয়ে সারেন নুরুল হাসান। আফিফ ১৭ বলে তিন বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ২৬ রানে এবং নুরুল হাসান ৩৯ বলে ছয় বাউন্ডারীতে ৪৫ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়ার সময়ে বাংলাদেশের স্কোর পাঁচ উইকেটে ৩০২, তখনো বাকী ১২টি বল।