ড্রয়ের পথে হাঁটতে থাকা টেস্টে বাংলাদেশকে আশা দেখাচ্ছেন তাইজুল ইসলাম। ঘূর্ণি জাদুতে লঙ্কানদের কোণঠাসা করে রেখেছেন বাঁহাতি এই স্পিনার।
লাঞ্চের পরপরই তিনি তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নেকে। উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়া লঙ্কান দলপতি হাফসেঞ্চুরি (৫২) তুলে নেওয়ার পরই আঘাত হানেন তাইজুল। মুমিনুলের ক্যাচ হন করুনারত্নে। ১৪৩ রানে ৫ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৫৯ রান। ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ৩১ আর দিনেশ চান্দিমাল ৪ রানে অপরাজিত আছেন। লঙ্কানদের লিড ৯১ রানের।
চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম দিনের প্রথম সেশন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ১২৮ রান। ৬০ রানের লিড নিয়ে লাঞ্চ বিরতিতে যায় তারা। প্রথম সেশনে ২৬.৫ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে লঙ্কানরা যোগ করে ৮৯ রান। এর মধ্যে প্রথম ঘণ্টায়ই তারা করে ফেলেছিল ৬৭ রান।
কুশল মেন্ডিসের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে প্রথম ঘণ্টা নিজেদের করে নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় ঘণ্টায় তিন শিকার তুলে নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম।
চতুর্থ দিন বিকেলে ১৭.১ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩৯ রান করেছিল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের চেয়ে তারা পিছিয়ে ছিল ২৯ রানে। আজ সকালে খেলতে নেমে এই ২৯ রান করতে মোটে ৪ ওভার লাগে লঙ্কানদের। দিনের শুরুতেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকেন কুশল।
দিনের প্রথম ওভারেই তাইজুলকে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকান এ ডানহারি মিডল অর্ডার। দুই ওভার পর খালেদ আহমেদ হজম করেন হ্যাটট্রিক বাউন্ডারি। আগের ইনিংসের সফলতম বোলার নাইম হাসানের বলেও চার-ছক্কা মেরে দলকে দারুণ শুরু এনে দেন কুশল।
রানের গতি থামানোর জন্য অবশেষে সাকিব আল হাসানকে আক্রমণে আনেন মুমিনুল হক। নিজের ওভারের তৃতীয় বলেই দারুণ টার্নিং ডেলিভারিতে করুনারাত্নেকে বিপদে ফেলেন দেন সাকিব। তবে অল্পের জন্য বেঁচে যান লঙ্কান অধিনায়ক। প্রথম ঘণ্টায় ৬৭ রান তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা।
পানি পানের বিরতির পরের ওভারেই কুশলকে ফেরান তাইজুল। তার মিডল স্ট্যাম্পে পড়া ডেলিভারি সূক্ষ্ম টার্নে পরাস্ত করে কুশলের ব্যাট, বল গিয়ে আঘাত হানে অফস্ট্যাম্পে। সাজঘরে ফেরার আগে ৮ চার ও ১ ছয়ের মারে মাত্র ৪৩ বলে ৪৮ রান করেন এ মিডল অর্ডার ব্যাটার।
এরপর প্রথম ইনিংসে ১৯৯ রান করা অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজকে এবার রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল। রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে শুরু করা ম্যাথিউজ ১৫ বল খেলেও রান করতে পারেননি। তাইজুলের ফুল লেন্থের বলে সজোরে ড্রাইভ করতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ দেন তিনি। দুর্দান্ত ক্যাচে তাইজুল নিজের তৃতীয় উইকেটটি নেন।
বৃহস্পতিবার, ১৯ মে ২০২২
ড্রয়ের পথে হাঁটতে থাকা টেস্টে বাংলাদেশকে আশা দেখাচ্ছেন তাইজুল ইসলাম। ঘূর্ণি জাদুতে লঙ্কানদের কোণঠাসা করে রেখেছেন বাঁহাতি এই স্পিনার।
লাঞ্চের পরপরই তিনি তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নেকে। উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়া লঙ্কান দলপতি হাফসেঞ্চুরি (৫২) তুলে নেওয়ার পরই আঘাত হানেন তাইজুল। মুমিনুলের ক্যাচ হন করুনারত্নে। ১৪৩ রানে ৫ উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৫৯ রান। ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ৩১ আর দিনেশ চান্দিমাল ৪ রানে অপরাজিত আছেন। লঙ্কানদের লিড ৯১ রানের।
চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম দিনের প্রথম সেশন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ছিল ৪ উইকেটে ১২৮ রান। ৬০ রানের লিড নিয়ে লাঞ্চ বিরতিতে যায় তারা। প্রথম সেশনে ২৬.৫ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে লঙ্কানরা যোগ করে ৮৯ রান। এর মধ্যে প্রথম ঘণ্টায়ই তারা করে ফেলেছিল ৬৭ রান।
কুশল মেন্ডিসের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে প্রথম ঘণ্টা নিজেদের করে নিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। দ্বিতীয় ঘণ্টায় তিন শিকার তুলে নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম।
চতুর্থ দিন বিকেলে ১৭.১ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৩৯ রান করেছিল শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের চেয়ে তারা পিছিয়ে ছিল ২৯ রানে। আজ সকালে খেলতে নেমে এই ২৯ রান করতে মোটে ৪ ওভার লাগে লঙ্কানদের। দিনের শুরুতেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকেন কুশল।
দিনের প্রথম ওভারেই তাইজুলকে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকান এ ডানহারি মিডল অর্ডার। দুই ওভার পর খালেদ আহমেদ হজম করেন হ্যাটট্রিক বাউন্ডারি। আগের ইনিংসের সফলতম বোলার নাইম হাসানের বলেও চার-ছক্কা মেরে দলকে দারুণ শুরু এনে দেন কুশল।
রানের গতি থামানোর জন্য অবশেষে সাকিব আল হাসানকে আক্রমণে আনেন মুমিনুল হক। নিজের ওভারের তৃতীয় বলেই দারুণ টার্নিং ডেলিভারিতে করুনারাত্নেকে বিপদে ফেলেন দেন সাকিব। তবে অল্পের জন্য বেঁচে যান লঙ্কান অধিনায়ক। প্রথম ঘণ্টায় ৬৭ রান তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা।
পানি পানের বিরতির পরের ওভারেই কুশলকে ফেরান তাইজুল। তার মিডল স্ট্যাম্পে পড়া ডেলিভারি সূক্ষ্ম টার্নে পরাস্ত করে কুশলের ব্যাট, বল গিয়ে আঘাত হানে অফস্ট্যাম্পে। সাজঘরে ফেরার আগে ৮ চার ও ১ ছয়ের মারে মাত্র ৪৩ বলে ৪৮ রান করেন এ মিডল অর্ডার ব্যাটার।
এরপর প্রথম ইনিংসে ১৯৯ রান করা অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজকে এবার রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল। রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে শুরু করা ম্যাথিউজ ১৫ বল খেলেও রান করতে পারেননি। তাইজুলের ফুল লেন্থের বলে সজোরে ড্রাইভ করতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ দেন তিনি। দুর্দান্ত ক্যাচে তাইজুল নিজের তৃতীয় উইকেটটি নেন।