কম্বোডিয়াকে হারানোর পর ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে এবার নেপালকেও হারাতে চায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল পৌনে ছয়টায় নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামবে জামাল ভূঁইয়ারা।
কদিন আগে এই দশরথ স্টেডিয়ামে নেপালের মেয়েদের হারিয়েই দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরেছে বাংলাদেশ। সাবিনা-সানজিদাদের সেই জয়কেই আজ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ।
লাল-সবুজের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বাংলার জয়িতাদের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েই আজকের ম্যাচে মাঠে নামতে চান, ‘দলের কয়েকজন খেলোয়াড় এখানে খেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। নেপাল তাদের হোম ভেন্যুর সুবিধা পাবে। এখানে তাদের অনেক ক্রাউড থাকবে। তবে আমাদের মেয়েরা দু’দিন আগে এখানে সাফের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে। আমরাও এই ম্যাচে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়তে চাই।’
এ ম্যাচ জিতে ফিফা র্যাংকিংয়ে আরো উন্নতি ঘটাতে চায় লাল-সবুজরা। র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ১৬ ধাপ এগিয়ে রয়েছে নেপাল। বাংলাদেশ দলের বর্তমান অবস্থান ১৯২ তম। অপরদিকে ১৭৬ তম অবস্থানে রয়েছে হিমালয়ের দেশটি। এছাড়া নিজেদের মাঠে চেনা পরিবেশ ও দর্শকঠাসা স্টেডিয়ামেও হয়তো এগিয়ে থাকবে নেপাল। তবে বাংলাদেশ দলের আত্মবিশ্বাস র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকা কম্বোডিয়ার বিপক্ষে তাদের মাঠেই ১-০ গোলের জয় আর ওই যে সাবিনাদের দেখিয়ে যাওয়া পথ।
অবশ্য অতীত পরিসংখ্যানে নেপালের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২৩ বার। যেখানে বাংলাদেশ বাংলাদেশ জিতেছে ১৩ টি। হেরেছে ৭ টিতে। ড্র করেছে ৩ ম্যাচ।
পরিসংখ্যানে এগিয়ে থাকলেও নেপালের বিপক্ষে আসন্ন ম্যাচে বেশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ দল। কারণ কম্বোডিয়ার বিপক্ষে জয় লাভ করলেও কোচের প্রত্যাশা অনুযায়ী বলের নিয়ন্ত্রন বজায় রাখতে পারেননি জামাল-রাকিবরা। যে কারণে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে বাড়তি মনযোগ দেয়া হয়েছে অনুশীলনে।
বাংলাদেশ দলের স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা বলেছেন, ‘ম্যাচের জন্য আমরা প্রস্তুত। আমাদের দলের শক্তি হলো আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানি। আমরা একটি দল হয়ে খেলি। ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করেছে। আগামী কালের ম্যাচে তারা নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত।’
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
কম্বোডিয়াকে হারানোর পর ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে এবার নেপালকেও হারাতে চায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল পৌনে ছয়টায় নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামবে জামাল ভূঁইয়ারা।
কদিন আগে এই দশরথ স্টেডিয়ামে নেপালের মেয়েদের হারিয়েই দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরেছে বাংলাদেশ। সাবিনা-সানজিদাদের সেই জয়কেই আজ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ।
লাল-সবুজের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বাংলার জয়িতাদের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েই আজকের ম্যাচে মাঠে নামতে চান, ‘দলের কয়েকজন খেলোয়াড় এখানে খেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। নেপাল তাদের হোম ভেন্যুর সুবিধা পাবে। এখানে তাদের অনেক ক্রাউড থাকবে। তবে আমাদের মেয়েরা দু’দিন আগে এখানে সাফের শিরোপা জিতে ইতিহাস গড়েছে। আমরাও এই ম্যাচে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়তে চাই।’
এ ম্যাচ জিতে ফিফা র্যাংকিংয়ে আরো উন্নতি ঘটাতে চায় লাল-সবুজরা। র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ১৬ ধাপ এগিয়ে রয়েছে নেপাল। বাংলাদেশ দলের বর্তমান অবস্থান ১৯২ তম। অপরদিকে ১৭৬ তম অবস্থানে রয়েছে হিমালয়ের দেশটি। এছাড়া নিজেদের মাঠে চেনা পরিবেশ ও দর্শকঠাসা স্টেডিয়ামেও হয়তো এগিয়ে থাকবে নেপাল। তবে বাংলাদেশ দলের আত্মবিশ্বাস র্যাংকিংয়ে এগিয়ে থাকা কম্বোডিয়ার বিপক্ষে তাদের মাঠেই ১-০ গোলের জয় আর ওই যে সাবিনাদের দেখিয়ে যাওয়া পথ।
অবশ্য অতীত পরিসংখ্যানে নেপালের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২৩ বার। যেখানে বাংলাদেশ বাংলাদেশ জিতেছে ১৩ টি। হেরেছে ৭ টিতে। ড্র করেছে ৩ ম্যাচ।
পরিসংখ্যানে এগিয়ে থাকলেও নেপালের বিপক্ষে আসন্ন ম্যাচে বেশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ দল। কারণ কম্বোডিয়ার বিপক্ষে জয় লাভ করলেও কোচের প্রত্যাশা অনুযায়ী বলের নিয়ন্ত্রন বজায় রাখতে পারেননি জামাল-রাকিবরা। যে কারণে আসন্ন ম্যাচকে সামনে রেখে বাড়তি মনযোগ দেয়া হয়েছে অনুশীলনে।
বাংলাদেশ দলের স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা বলেছেন, ‘ম্যাচের জন্য আমরা প্রস্তুত। আমাদের দলের শক্তি হলো আমরা প্রত্যেকে প্রত্যেকের সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানি। আমরা একটি দল হয়ে খেলি। ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করেছে। আগামী কালের ম্যাচে তারা নিজেদের সেরাটা দিতে প্রস্তুত।’