অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরের ফাইনালে পাকিস্তানের স্বপ্ন গুড়িয়ে ৫ উইকেটের জয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো ইংল্যান্ড। ফাইনালের মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে ‘ম্যান অব দ্য ফাইনাল’ হওয়ার পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও জিতে নেন ইংলিশ তারকা স্যাম কারেন।
ফাইনাল ম্যাচে ৪৯ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে ইংলিশদের জয়ের নায়ক বেন স্টোকস। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান খরচ করে পাকিস্তানের তিন তারকা ব্যাটসম্যান ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান, টপঅর্ডার শান মাসুদ ও মিডেল অর্ডার ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ নওয়াজকে আউট করেন স্যাম কারান।
পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ধসিয়ে দিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন কারান। এমন নান্দনিক বোলিংয়ের কারণেই ‘ম্যান অব দ্য ফাইনাল’ হওয়ার পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও জিতে নেন ইংলিশ এই অলরাউন্ডার।
এ প্রসঙ্গে স্যাম কারান বলেন, ‘আমি মনে করিনি আমি এটা পাবো। আমি মনে করেছিলাম বেন স্টোকস যেভাবে খেলেছে ফাইনালে হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছে এবং সে এমনটা আরো করেছে আমাদের জন্য। তারই পাওয়া উচিত ছিলো (ম্যাচ সেরার পুরষ্কার)। এই উপলক্ষ্যটি আমাদের উপভোগ করতে হবে এবং এটা সত্যিই বিশেষ কিছু।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ডেথ ওভারে খুব বেশি বোলিংয়ের অভিজ্ঞতা ছিলো না স্যামের। এবার ডেথ ওভারে তাকেই গুরু দায়িত্ব পালন করতে হয়েছে। নিয়মিত বোলিং করে দলকে সাফল্যও এনে দিয়েছেন। যদিও বেশ কিছু জায়গায় উন্নতির সুযোগ দেখছেন তিনি।
কারান বলেন, ‘আমি এই টুর্নামেন্টে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছুলাম। এর আগে আমি খুব বেশি ডেথ ওভারে বল করেনি এবং এই একটি জায়গায় আমাকে উন্নতি করতে হবে। আমার ব্যাটিংয়েও উন্নতি করতে হবে। এই লাইনআপে ব্যাটিং পাওয়া খুবই কঠিন। এভাবেই আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি।’
আইসিসি ৯ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা দিয়েছিল। সেখান থেকে নির্বাচক ও সমর্থকদের ভোটে প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্টও হয়েছেন ইংল্যান্ডের স্যাম কারেন। তিনি এবারের বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ১৩ উইকেট শিকার করেন। টুর্নামেন্টের সেরা বোলিং ফিগারও কারানের (৫/১০); আফগানিস্তানের বিপক্ষে। অবশ্য এভারেজের দিক থেকে কারানের অবস্থান সাতে (১১.৩৮)।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গত ৭ আসরে টুর্নামেন্ট সেরা হন যথাক্রমে- পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহিদ আফ্রিদি, শ্রীলংকার তিলকরত্নে দিলশান, ইংল্যান্ডের কেভিন পিটারসেন, অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়াটসন, ভারতের বিরাট কোহলি ও অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার।
তবে বিরাট কোহলি ২০১৬ ও ২০২১ সালের আসরে দুইবার টুর্নামেন্ট সেরা হন।
রোববার, ১৩ নভেম্বর ২০২২
অস্ট্রেলিয়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরের ফাইনালে পাকিস্তানের স্বপ্ন গুড়িয়ে ৫ উইকেটের জয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হলো ইংল্যান্ড। ফাইনালের মতো হাইভোল্টেজ ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে ‘ম্যান অব দ্য ফাইনাল’ হওয়ার পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও জিতে নেন ইংলিশ তারকা স্যাম কারেন।
ফাইনাল ম্যাচে ৪৯ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে ইংলিশদের জয়ের নায়ক বেন স্টোকস। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান খরচ করে পাকিস্তানের তিন তারকা ব্যাটসম্যান ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান, টপঅর্ডার শান মাসুদ ও মিডেল অর্ডার ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ নওয়াজকে আউট করেন স্যাম কারান।
পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ধসিয়ে দিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন কারান। এমন নান্দনিক বোলিংয়ের কারণেই ‘ম্যান অব দ্য ফাইনাল’ হওয়ার পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কারও জিতে নেন ইংলিশ এই অলরাউন্ডার।
এ প্রসঙ্গে স্যাম কারান বলেন, ‘আমি মনে করিনি আমি এটা পাবো। আমি মনে করেছিলাম বেন স্টোকস যেভাবে খেলেছে ফাইনালে হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছে এবং সে এমনটা আরো করেছে আমাদের জন্য। তারই পাওয়া উচিত ছিলো (ম্যাচ সেরার পুরষ্কার)। এই উপলক্ষ্যটি আমাদের উপভোগ করতে হবে এবং এটা সত্যিই বিশেষ কিছু।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ডেথ ওভারে খুব বেশি বোলিংয়ের অভিজ্ঞতা ছিলো না স্যামের। এবার ডেথ ওভারে তাকেই গুরু দায়িত্ব পালন করতে হয়েছে। নিয়মিত বোলিং করে দলকে সাফল্যও এনে দিয়েছেন। যদিও বেশ কিছু জায়গায় উন্নতির সুযোগ দেখছেন তিনি।
কারান বলেন, ‘আমি এই টুর্নামেন্টে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছুলাম। এর আগে আমি খুব বেশি ডেথ ওভারে বল করেনি এবং এই একটি জায়গায় আমাকে উন্নতি করতে হবে। আমার ব্যাটিংয়েও উন্নতি করতে হবে। এই লাইনআপে ব্যাটিং পাওয়া খুবই কঠিন। এভাবেই আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি।’
আইসিসি ৯ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা দিয়েছিল। সেখান থেকে নির্বাচক ও সমর্থকদের ভোটে প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্টও হয়েছেন ইংল্যান্ডের স্যাম কারেন। তিনি এবারের বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ১৩ উইকেট শিকার করেন। টুর্নামেন্টের সেরা বোলিং ফিগারও কারানের (৫/১০); আফগানিস্তানের বিপক্ষে। অবশ্য এভারেজের দিক থেকে কারানের অবস্থান সাতে (১১.৩৮)।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গত ৭ আসরে টুর্নামেন্ট সেরা হন যথাক্রমে- পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শহিদ আফ্রিদি, শ্রীলংকার তিলকরত্নে দিলশান, ইংল্যান্ডের কেভিন পিটারসেন, অস্ট্রেলিয়ার শেন ওয়াটসন, ভারতের বিরাট কোহলি ও অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার।
তবে বিরাট কোহলি ২০১৬ ও ২০২১ সালের আসরে দুইবার টুর্নামেন্ট সেরা হন।