alt

মতামত » উপ-সম্পাদকীয়

তৈরি পোশাকশিল্পকে রক্ষা করতে হবে

জহুরা ইয়াসমিন

: বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩

তৈরি পোশাকশিল্পকে দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। এ খাত শুধু দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারকেই সমৃদ্ধ করেনি, একই সঙ্গে নিশ্চিত করেছে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান। এছাড়া পশ্চাৎ ও সম্মুখ সংযোগ শিল্প মিলিয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে পোশাক খাত। এ অর্জনের পেছনে উদ্যোক্তা, শ্রমিক, সরকার, বিদেশি ব্র্যান্ড বা ক্রেতা, উন্নয়ন সহযোগীসহ সংশ্লিষ্ট সবার অবদান রয়েছে।

চার দশক ধরে এ দেশে তৈরি পোশাকশিল্প গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন কারণে ৩ হাজার ৯৬৪টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু করোনার সময়েই ৩১৭টি কারখানা বন্ধ হয়েছে বলে জানা যায়। একসময় বিজিএমইএর সদস্য কারখানা ছিল ৬ হাজার ৮০০টি, এর মধ্যে চালু রয়েছে ২ হাজার ৩৩৯ কারখানা। এর মধ্যে মাত্র ১ হাজার ৬০০টি কারখানা বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে সরাসরি কার্যাদেশ পেয়ে পণ্য রপ্তানি করছে। বাকি কারখানাগুলো সাব-কনট্রাক্টিংয়ের মাধ্যমে, অর্থাৎ যারা সরাসরি কার্যাদেশ পায়, তাদের কাছ থেকে কাজ নিয়ে নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে। বাকি কারখানা নানা কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। আবার কেউ কেউ ঋণখেলাপি হয়ে গেছেন বলে বিজিএমইর দবি

ম্যাপড ইন বাংলাদেশের (এমআইবি) সর্বশেষ তথ্যানুসারে, দেশে বর্তমানে রপ্তানিমুখী ৪ হাজার ১১৪টি তৈরি পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর সদস্য ২ হাজার ৮৩১। আর এই দুই সংগঠনের সদস্য নয়, এমন কারখানার সংখ্যা ১ হাজার ২৮৩। তবে এই দুই সংগঠনের বাইরেও বেশ কিছু তৈরি পোশাক কারখানা রয়েছে। এমআইবির তথ্যমতে, বর্তমানে তৈরি পোশাকশিল্প খাতে ৩০ লাখ ৩ হাজার ৫১৭ শ্রমিক কাজ করছেন। যদিও এ সংখ্যা কারও কারও মতে ৪০ লাখের কিছু কমবেশি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখা এই সেক্টরের উৎপাদন কমে যাচ্ছে। শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সম্প্রতিক আন্দোলনে। যার ফলে প্রায় দুই শত কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।

গত ৭ নভেম্বর মূল মজুরি ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে পোশাক শ্রমিকদের জন্য সাড়ে ১২ হাজার টাকা সর্বনিম্ন মজুরি নির্ধারণ করে সরকার। এই মজুরি প্রত্যাখ্যান করে ২৩ হাজার টাকা করার দাবিতে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করছে শ্রমিকদের একটি অংশ। এই প্রেক্ষাপটে মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দিচ্ছেন। তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য বলছে, গত অক্টোবর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১৬ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগের বছর একই সময়ে ১৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল, যা লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ কম। সেপ্টেম্বর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

ইউরোপ-আমেরিকাসহ প্রধান বাজারগুলোতে কমছে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি। এর মধ্যে এককভাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এর মধ্যে একক মাস হিসেবে শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই রপ্তানি কমেছে প্রায় ৩৫ শতাংশ (৩৪ দশমিক ৭১ শতাংশ)। যুক্তরাষ্ট্রের (ইউএস) ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অপরদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে জুলাই-সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার। এতে চলমান ডলার-সংকট আরও দীর্ঘায়িত হচ্ছে।

তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকদের একাংশের মজুরি নিয়ে চলমান আন্দোলনে তারা ‘ভুল তথ্যে’ বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন সরকারের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি। সে যাই হউক। তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যা ছিল প্রায়ে ৫০ লাখের মতো। এখন এই শিল্পের নানা সংকটের কারণে কর্মজীবী শ্রমিকের সংখ্যা দ্রুত কমে আসছে। অপর দিকে বৈদেশিক কমে আসছে বৈদেশিক আয়। এ নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছেই। এমতাবস্থায় এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। নয়তো দেশে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

[লেখক: ব্যবস্থাপক, জনসংযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন]

ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে এশিয়া

ছবি

নামে ইসলামী, কাজে আবু জাহেল!

জলবায়ু পরিবর্তন: স্বাস্থ্যঝুঁকি

ছবি

অস্থির পেঁয়াজের বাজার: আমদানি কি সত্যিই সমাধান?

মূল্যবৃদ্ধির ঘেরাটোপ: সংকটাক্রান্ত পরিবার ও সামাজিক রূপান্তর

বায়দূষণে অকালমৃত্যু

লাশের বদলে লাশই যদি চুড়ান্ত হয়, তবে রাষ্ট্রের দরকার কী?

ভিক্ষাবৃত্তি যেখানে অন্যতম পেশা

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

আদিবাসীদের ভূমি অধিকার ও নিরাপত্তা সংকট

“মুনীর চৌধুরীর কবর...”

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

জলবায়ু সংকট ও খাদ্য নিরাপত্তা

স্বাধীন তদন্ত কমিশন দাবির নেপথ্যে কি দায়মুক্তি?

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

প্রহর গুনি কোন আশাতে!

বিজয়ের রক্তাক্ত সূর্য ও আমাদের ঋণের হিসাব

বিজয় দিবস: নতুন প্রজন্মের রাষ্ট্রচিন্তার দিকদর্শন

ছবি

আমাদের বিজয়ের অন্তর্নিহিত বার্তা

প্রাণিসম্পদ: দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি

জমির জরিপ: ন্যায়বিচার প্রসঙ্গ

বুদ্ধিজীবী হত্যা ও এর স্বরূপ সন্ধানে

উন্নয়নের আড়ালে রোগীর ভোগান্তি: আস্থা সংকটে স্বাস্থ্যসেবা

ছবি

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: অমিত শক্তির উৎস

ছবি

বেগম রোকেয়া এখনো জাগ্রত

পশ্চিমবঙ্গ: বামপন্থীদের ‘বাংলা বাঁচাও’-এর ডাক

সবার বাংলাদেশ কবে প্রতিষ্ঠিত হবে?

বিদেশি বিনিয়োগ : প্রয়োজন আইনের শাসন ও সামাজিক স্থিতি

চিকিৎসা যখন অসহনীয় ব্যয়, তখন প্রতিবাদই ন্যায়

মস্কোর কৌশলগত পুনর্গঠন

“সব শিয়ালের এক রা’ মারা গেল কুমিরের ছা”

ছবি

বিচূর্ণ দর্পণের মুখ

নিজের চেতনায় নিজেরই ঘা দেয়া জরুরি

ঋণ অবলোপনের প্রভাব

ভেজাল গুড়ের মরণফাঁদ: বাঙালির ঐতিহ্য, জনস্বাস্থ্য ও আস্থার নীরব বিপর্যয়

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস

tab

মতামত » উপ-সম্পাদকীয়

তৈরি পোশাকশিল্পকে রক্ষা করতে হবে

জহুরা ইয়াসমিন

বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩

তৈরি পোশাকশিল্পকে দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। এ খাত শুধু দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারকেই সমৃদ্ধ করেনি, একই সঙ্গে নিশ্চিত করেছে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান। এছাড়া পশ্চাৎ ও সম্মুখ সংযোগ শিল্প মিলিয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে পোশাক খাত। এ অর্জনের পেছনে উদ্যোক্তা, শ্রমিক, সরকার, বিদেশি ব্র্যান্ড বা ক্রেতা, উন্নয়ন সহযোগীসহ সংশ্লিষ্ট সবার অবদান রয়েছে।

চার দশক ধরে এ দেশে তৈরি পোশাকশিল্প গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন কারণে ৩ হাজার ৯৬৪টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু করোনার সময়েই ৩১৭টি কারখানা বন্ধ হয়েছে বলে জানা যায়। একসময় বিজিএমইএর সদস্য কারখানা ছিল ৬ হাজার ৮০০টি, এর মধ্যে চালু রয়েছে ২ হাজার ৩৩৯ কারখানা। এর মধ্যে মাত্র ১ হাজার ৬০০টি কারখানা বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে সরাসরি কার্যাদেশ পেয়ে পণ্য রপ্তানি করছে। বাকি কারখানাগুলো সাব-কনট্রাক্টিংয়ের মাধ্যমে, অর্থাৎ যারা সরাসরি কার্যাদেশ পায়, তাদের কাছ থেকে কাজ নিয়ে নিজেদের ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে। বাকি কারখানা নানা কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। আবার কেউ কেউ ঋণখেলাপি হয়ে গেছেন বলে বিজিএমইর দবি

ম্যাপড ইন বাংলাদেশের (এমআইবি) সর্বশেষ তথ্যানুসারে, দেশে বর্তমানে রপ্তানিমুখী ৪ হাজার ১১৪টি তৈরি পোশাক কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর সদস্য ২ হাজার ৮৩১। আর এই দুই সংগঠনের সদস্য নয়, এমন কারখানার সংখ্যা ১ হাজার ২৮৩। তবে এই দুই সংগঠনের বাইরেও বেশ কিছু তৈরি পোশাক কারখানা রয়েছে। এমআইবির তথ্যমতে, বর্তমানে তৈরি পোশাকশিল্প খাতে ৩০ লাখ ৩ হাজার ৫১৭ শ্রমিক কাজ করছেন। যদিও এ সংখ্যা কারও কারও মতে ৪০ লাখের কিছু কমবেশি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখা এই সেক্টরের উৎপাদন কমে যাচ্ছে। শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সম্প্রতিক আন্দোলনে। যার ফলে প্রায় দুই শত কারখানা বন্ধ হয়ে যায়।

গত ৭ নভেম্বর মূল মজুরি ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে পোশাক শ্রমিকদের জন্য সাড়ে ১২ হাজার টাকা সর্বনিম্ন মজুরি নির্ধারণ করে সরকার। এই মজুরি প্রত্যাখ্যান করে ২৩ হাজার টাকা করার দাবিতে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করছে শ্রমিকদের একটি অংশ। এই প্রেক্ষাপটে মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দিচ্ছেন। তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য বলছে, গত অক্টোবর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১৬ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারের। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগের বছর একই সময়ে ১৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল, যা লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ কম। সেপ্টেম্বর মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

ইউরোপ-আমেরিকাসহ প্রধান বাজারগুলোতে কমছে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি। এর মধ্যে এককভাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এর মধ্যে একক মাস হিসেবে শুধু সেপ্টেম্বর মাসেই রপ্তানি কমেছে প্রায় ৩৫ শতাংশ (৩৪ দশমিক ৭১ শতাংশ)। যুক্তরাষ্ট্রের (ইউএস) ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অপরদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে জুলাই-সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার। এতে চলমান ডলার-সংকট আরও দীর্ঘায়িত হচ্ছে।

তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিকদের একাংশের মজুরি নিয়ে চলমান আন্দোলনে তারা ‘ভুল তথ্যে’ বিভ্রান্ত হচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন সরকারের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি। সে যাই হউক। তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকের সংখ্যা ছিল প্রায়ে ৫০ লাখের মতো। এখন এই শিল্পের নানা সংকটের কারণে কর্মজীবী শ্রমিকের সংখ্যা দ্রুত কমে আসছে। অপর দিকে বৈদেশিক কমে আসছে বৈদেশিক আয়। এ নিয়ে আশঙ্কা বাড়ছেই। এমতাবস্থায় এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। নয়তো দেশে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

[লেখক: ব্যবস্থাপক, জনসংযোগ বিভাগ, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন]

back to top