alt

উপ-সম্পাদকীয়

সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থান

মিথুশিলাক মুরমু

: মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশ (এনসিসিবি) প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় ও শান্তিতে বসবাসের লক্ষ্যে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলেছে। এনসিসিবির ‘আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা’ শীর্ষক কার্যসূচির মূল লক্ষ্য হচ্ছে- ক. নিজ এলাকায় একটি ছোট দল গঠন করা এবং নিজ নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক সমস্যাগুলো সমাধানের বিষয় নিয়ে বাস্তব সম্মত ও ইতিবাচক কাজ করা; খ. বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতা, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, খুন, ধর্মীয় সহিংসতা, মানবপাচার ইত্যাদির বিষয়ে নিজেরা বোঝা ও সংগঠিত হয়ে প্রতিরোধে কাজ করা; গ. আন্তঃধর্মীয় যোগাযোগ ও সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করা এবং বন্ধুত্ব স্থাপনের মাধ্যমে সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে বাস্তবে কাজ করতে দলের সবাইকে উৎসাহিত করা এবং নিজ এলাকার সাধারণ মানুষকে সচেতন করে তোলা। এ কর্মসূচির আওতায় ঢাকা, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, বান্দরবান, বরিশাল, গোপালগঞ্জসহ বেশকিছু জেলাতে সম্প্রীতি ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বীজ রোপণ করে চলেছে।

আন্তঃধর্মীয় দলগুলোর আলোচনার জন্য প্রধান বিষয়বস্তু- ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠা; মানবিক মূল্যবোধের ও ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং নৈতিকতাভিত্তিক কাজ করা; নারী ও পুরুষের সমতা ও সম-অধিকার প্রতিষ্ঠা; ইভটিজিং ও যৌন হয়রানি; মাদকাশক্তি ও যুব সমাজের বিভিন্ন সমস্যা; জোরপূর্বক অভিবাসন, মানব পাচার রোধ; বাল্যবিবাহ, বহু বিবাহ, যৌতুক প্রথা; নারী, শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণ; কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ; দরিদ্র, অসহায় ও বঞ্চিত শ্রেণীকে সহায়তা; ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির ব্যবহার; শিশুশ্রম রোধ; জলবায়ু পরিবর্তন; মানবাধিকার ও সামাজিক অবস্থান; শিক্ষার সম্প্রসারণ ও গুরুত্ব। আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা গঠনে অবশ্যই তিন ধর্মের বিশ্বাসীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে থাকেন। সদস্যকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইসলাম, ক্রামা, সারণা, বাহাই, শিখ, সানামাহি, ধর্মেস, সাংসারেক, অপকোপাসহ যে কোনো ধর্মের সদস্য হতে হবে। রয়েছে পরিচালনার সুনির্দিষ্ট নীতিমালা, এক ধর্মের একজন সভাপতির দায়িত্ব পালন করলে, সম্পাদক আরেকটি ধর্মের হতে হবে। রাজনৈতিক, ধর্মীয় কিংবা শান্তি বিনষ্টের কোনো বিষয়ই আলোচনায় উত্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ের নাগরিকদের মধ্যে সম্পর্ক ও শান্তিতে বসবাসের দৃষ্টান্ত ক্রমশই বেড়ে চলেছে। মানিকগঞ্জের মো. খোয়াজউদ্দিনের কথা জানাচ্ছিলেন। জেলার শিবালয় ও তাড়াইলে আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভার মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাঘাট মেরামত, সেতু তৈরি, বন্যার সময় নৌকা পারাপারের ব্যবস্থা করে থাকে।

বৈশি^ক মহামারি কোভিড ১৯ এর সময়কালে কৃষকদের মাঠের ফসল কাটতেও সহায়তা করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে। প্রতিটি গ্রুপের সদস্যদের মানবিক চেতনাকে শাণিত করা এবং সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে নিরন্তরভাবে কাজ করে চলেছে এনসিসিবি। একজন সুন্দর, সুশীল, অসাম্প্রদায়িক বাঙালি হয়ে উঠার অনুপ্রেরণা ও কর্মশক্তি জোগায় এই আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা।

আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ অপর একটি কার্যক্রম হচ্ছে ‘কমিউনিটি হোপ অ্যাকশন টিম’। অ্যাকশন টিমের পরিচালনা বিষয়ক নির্দেশনা পুস্তিকায় উদ্দেশ্যগুলোর অন্যতম হচ্ছে- ক. সামাজিক ঐক্য, শান্তি, সম্প্রীতি ও আন্তঃধর্মীয় সম্পর্কের উন্নয়ন; খ. দরিদ্র ও অবহেলিত পরিবার ও শিশুদের তাদের অধিকার, ন্যায়বিচার ও সরকারের সামাজিক সুরক্ষা সেবা পেতে সহায়তা করা।এই বৃহৎ কর্মযজ্ঞে সম্পৃক্তকরণ করা হয়েছে ধর্মীয় নেতাদের যথা- ইমাম, মুয়াজ্জিন, খতিব (মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল), মাদ্রাসা শিক্ষক, বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক, হিন্দু ধর্মীয় পুরোহিত, খ্রিস্টান ধর্মের পুরোহিত, ব্রাদার, সিস্টার; বৌদ্ধ ধর্মের ভান্তে ও থেরো এবং অন্যান্য ধর্মের ধর্মীয় নেতারা। কমিউনিটিতে অবস্থিত মসজিদ কমিটি, মাদ্রাসা কমিটি, চার্চ কমিটি, হিন্দু মন্দির কমিটি, বৌদ্ধ মন্দির কমিটির সদস্যদেরও যুক্ত করা হয়েছে।

ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে ‘কমিউনিটি হোপ অ্যাকশন টিম’ গঠন শুরু করে এবং বর্তমানে সারা দেশে ১৩০টির অধিক কমিটি গঠন করেছে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে ২২টি জেলায় সরকারের এসডিজি লক্ষ্যপূরণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে চলেছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ। কমিউনিটিতে উন্নয়ন স্থায়িত্বের লক্ষ্যে পারস্পারিক সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থান অনুশীলন করা জরুরি। ধর্ম সংস্কারক মহাত্মা রেভারেন্ড ড. মার্টিন লুথার বলেছেন, ‘ভালো কাজ করে ভালো মানুষ হওয়া যায় না, ভালো মানুষ হয়েই ভালো কাজ করা যায়’। আসুন ভালো মানুষ হয়েই ভালো কাজে ব্যাপৃত হই।

[লেখক : কলামিস্ট]

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রতি ভূমিদস্যুদের অত্যাচার কবে শেষ হবে

অপ্রিয় সত্য কথা

প্রসঙ্গ কৃষি ঋণ নীতিমালা

কপ-২৮ নিয়ে প্রত্যাশা

প্লাস্টিক রিসাইক্লিংয়ের সম্ভাবনা

টেকসই উন্নয়নে নিরাপদ সড়কের প্রয়োজনীয়তা

মৈমনসিংহ গীতিকার শতবর্ষ

প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম অ্যালামনাই

হারানো দিনের গাথা

প্রাথমিকে পঠন দক্ষতা অর্জনে সহায়ক কর্মকান্ড

গুরু রবিদাস: মানবতাবাদী সাধক

কীটনাশক ব্যবহারে সচেতন হতে হবে

মন দুলছে পেন্ডুলামের মতো

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

যাদবপুর-র‌্যাগিং এবং আমাদের সমাজ

বিনিয়োগের বিদ্যমান পরিবেশ ও মিশন ২০৪১

ছবি

অভিভাবক আহমদুল কবির

ছবি

কেন সহিংস হয়ে যাচ্ছে দেশের রাজনীতি

ছবি

অবরোধে কি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য পূরণ হবে

ছবি

দুবাই জলবায়ু সম্মেলন ও আমাদের প্রত্যাশা

কী হবে প্যালেস্টাইন এবং ইসরায়েলের?

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতা বাড়াতে হবে

শিশুর জন্য চাই উন্নত ভবিষ্যৎ

ক্যাডাভেরিক অঙ্গসংযোজন

ডিজিটাল শিল্পযুগ

একাত্তরের গণহত্যার খন্ডচিত্র

নিরাপদ সড়ক এখনো অধরা

ছবি

ফ্রিল্যান্সিং পেশার উজ্জ্বল সম্ভাবনা

কংক্রিট : নির্মাণ শক্তিমত্তার যৌগ

একাত্তরের গণহত্যার খন্ডচিত্র

ওজোন স্তর: পৃথিবীর সুরক্ষা-ছাতা

‘ইনসাফ’ পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে একটি সংযোজন

তৈরি পোশাকশিল্পকে রক্ষা করতে হবে

একাত্তরের গণহত্যার খন্ডচিত্র

ছবি

ই-বর্জ্য: সমস্যা ও সম্ভাবনা

ছবি

নিত্যপণ্যের দাম: মানুষের কষ্ট লাঘব হবে কবে

tab

উপ-সম্পাদকীয়

সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থান

মিথুশিলাক মুরমু

মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

জাতীয় চার্চ পরিষদ বাংলাদেশ (এনসিসিবি) প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় ও শান্তিতে বসবাসের লক্ষ্যে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলেছে। এনসিসিবির ‘আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা’ শীর্ষক কার্যসূচির মূল লক্ষ্য হচ্ছে- ক. নিজ এলাকায় একটি ছোট দল গঠন করা এবং নিজ নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক সমস্যাগুলো সমাধানের বিষয় নিয়ে বাস্তব সম্মত ও ইতিবাচক কাজ করা; খ. বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতা, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, খুন, ধর্মীয় সহিংসতা, মানবপাচার ইত্যাদির বিষয়ে নিজেরা বোঝা ও সংগঠিত হয়ে প্রতিরোধে কাজ করা; গ. আন্তঃধর্মীয় যোগাযোগ ও সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করা এবং বন্ধুত্ব স্থাপনের মাধ্যমে সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে বাস্তবে কাজ করতে দলের সবাইকে উৎসাহিত করা এবং নিজ এলাকার সাধারণ মানুষকে সচেতন করে তোলা। এ কর্মসূচির আওতায় ঢাকা, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, বান্দরবান, বরিশাল, গোপালগঞ্জসহ বেশকিছু জেলাতে সম্প্রীতি ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বীজ রোপণ করে চলেছে।

আন্তঃধর্মীয় দলগুলোর আলোচনার জন্য প্রধান বিষয়বস্তু- ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠা; মানবিক মূল্যবোধের ও ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং নৈতিকতাভিত্তিক কাজ করা; নারী ও পুরুষের সমতা ও সম-অধিকার প্রতিষ্ঠা; ইভটিজিং ও যৌন হয়রানি; মাদকাশক্তি ও যুব সমাজের বিভিন্ন সমস্যা; জোরপূর্বক অভিবাসন, মানব পাচার রোধ; বাল্যবিবাহ, বহু বিবাহ, যৌতুক প্রথা; নারী, শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণ; কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ; দরিদ্র, অসহায় ও বঞ্চিত শ্রেণীকে সহায়তা; ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির ব্যবহার; শিশুশ্রম রোধ; জলবায়ু পরিবর্তন; মানবাধিকার ও সামাজিক অবস্থান; শিক্ষার সম্প্রসারণ ও গুরুত্ব। আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা গঠনে অবশ্যই তিন ধর্মের বিশ্বাসীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে থাকেন। সদস্যকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, ইসলাম, ক্রামা, সারণা, বাহাই, শিখ, সানামাহি, ধর্মেস, সাংসারেক, অপকোপাসহ যে কোনো ধর্মের সদস্য হতে হবে। রয়েছে পরিচালনার সুনির্দিষ্ট নীতিমালা, এক ধর্মের একজন সভাপতির দায়িত্ব পালন করলে, সম্পাদক আরেকটি ধর্মের হতে হবে। রাজনৈতিক, ধর্মীয় কিংবা শান্তি বিনষ্টের কোনো বিষয়ই আলোচনায় উত্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। এতে করে স্থানীয় পর্যায়ের নাগরিকদের মধ্যে সম্পর্ক ও শান্তিতে বসবাসের দৃষ্টান্ত ক্রমশই বেড়ে চলেছে। মানিকগঞ্জের মো. খোয়াজউদ্দিনের কথা জানাচ্ছিলেন। জেলার শিবালয় ও তাড়াইলে আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভার মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাঘাট মেরামত, সেতু তৈরি, বন্যার সময় নৌকা পারাপারের ব্যবস্থা করে থাকে।

বৈশি^ক মহামারি কোভিড ১৯ এর সময়কালে কৃষকদের মাঠের ফসল কাটতেও সহায়তা করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে। প্রতিটি গ্রুপের সদস্যদের মানবিক চেতনাকে শাণিত করা এবং সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে নিরন্তরভাবে কাজ করে চলেছে এনসিসিবি। একজন সুন্দর, সুশীল, অসাম্প্রদায়িক বাঙালি হয়ে উঠার অনুপ্রেরণা ও কর্মশক্তি জোগায় এই আন্তঃধর্মীয় বন্ধুসভা।

আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ অপর একটি কার্যক্রম হচ্ছে ‘কমিউনিটি হোপ অ্যাকশন টিম’। অ্যাকশন টিমের পরিচালনা বিষয়ক নির্দেশনা পুস্তিকায় উদ্দেশ্যগুলোর অন্যতম হচ্ছে- ক. সামাজিক ঐক্য, শান্তি, সম্প্রীতি ও আন্তঃধর্মীয় সম্পর্কের উন্নয়ন; খ. দরিদ্র ও অবহেলিত পরিবার ও শিশুদের তাদের অধিকার, ন্যায়বিচার ও সরকারের সামাজিক সুরক্ষা সেবা পেতে সহায়তা করা।এই বৃহৎ কর্মযজ্ঞে সম্পৃক্তকরণ করা হয়েছে ধর্মীয় নেতাদের যথা- ইমাম, মুয়াজ্জিন, খতিব (মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল), মাদ্রাসা শিক্ষক, বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক, হিন্দু ধর্মীয় পুরোহিত, খ্রিস্টান ধর্মের পুরোহিত, ব্রাদার, সিস্টার; বৌদ্ধ ধর্মের ভান্তে ও থেরো এবং অন্যান্য ধর্মের ধর্মীয় নেতারা। কমিউনিটিতে অবস্থিত মসজিদ কমিটি, মাদ্রাসা কমিটি, চার্চ কমিটি, হিন্দু মন্দির কমিটি, বৌদ্ধ মন্দির কমিটির সদস্যদেরও যুক্ত করা হয়েছে।

ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে ‘কমিউনিটি হোপ অ্যাকশন টিম’ গঠন শুরু করে এবং বর্তমানে সারা দেশে ১৩০টির অধিক কমিটি গঠন করেছে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে ২২টি জেলায় সরকারের এসডিজি লক্ষ্যপূরণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে চলেছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ। কমিউনিটিতে উন্নয়ন স্থায়িত্বের লক্ষ্যে পারস্পারিক সুসম্পর্ক ও শান্তিতে সহাবস্থান অনুশীলন করা জরুরি। ধর্ম সংস্কারক মহাত্মা রেভারেন্ড ড. মার্টিন লুথার বলেছেন, ‘ভালো কাজ করে ভালো মানুষ হওয়া যায় না, ভালো মানুষ হয়েই ভালো কাজ করা যায়’। আসুন ভালো মানুষ হয়েই ভালো কাজে ব্যাপৃত হই।

[লেখক : কলামিস্ট]

back to top