alt

উপ-সম্পাদকীয়

নারী ক্ষমতায়নে শিক্ষার গুরুত্ব

মোশারফ হোসেন

: মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৪

আমাদের রয়েছে এক ঐতিহ্যবাহী অতীত ও এক সংগ্রামী বর্তমান, নারী সেখানে বিজয়া ও অগ্রগামী পথিক। ব্রিটিশামল থেকে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম। যেমন- ভাষা আন্দোলন, যুক্তিযুদ্ধিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেধা, সাহসিকতা তথা অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নারীর অসামান্য অবদান, অনুকরণীয়, বরণীয়, অবিস্মরণীয়। সব ধরনের জড়তা, কুসংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতাচেতা ও একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে নারীরা নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠার জন্য নিরন্তর সংগ্রাম করে যাচ্ছে। নারী সমাজকে উন্নয়নের তথা ক্ষমতায়নের মূল স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে কোনোভাবেই সমাজের পরিবর্তন সম্ভব নয়। নারীর অসীম শক্তি সম্ভাবনা, বিকাশের পথ সহজ হবে তখনই যখন উন্নয়নের মূল ধারায় তার পাপ্য অধিকারটুকু বাস্তবায়িত হবে। এক্ষেত্রে নারীর প্রতিভা গঠনমূলক চিন্তা, নৈতিকতা, যোগ্যতা, মানবিকতা, সামাজিকতা, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হবে তার অর্জনের মধ্য দিয়ে জাতির কল্যাণ দেশ ও দশের উন্নয়নে নারীর অপার সম্ভবনা ক্ষমতায়নে নারী শিক্ষার ভূমিকাকে কোনোভাবেই খাটো করে দেখার সুযোগ নেই।

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই নারী। মোট ভোটার ও অর্ধেকই নারী। নারীর হাত দিয়েই কৃষির তথা শিল্পের সূচনা হয়েছিল। তুলনামূলক বিচারে পুরুষের তুলনায় নারীর ক্ষমতায়ন অনেকাংশেই বেড়েছে। সামাজিক অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, উন্নয়ন অবদানে নারীরা অবাক করে দিয়েছে। এরপর ও সামাজিক সাংস্কৃতিক এমনকি মনস্তাত্ত্বিক ক্ষেত্রে নারীর অবস্থানকে সুদৃঢ় করতে হবে।

প্রকৃত শিক্ষার আলোয় আলোকিত হবে ব্যক্তি জীবন সবাই বাঁধা উপেক্ষা করে নারীর ক্ষমতায়নের জায়গাটি হবে শক্ত ও মজবুত। সাধারণভাবে বলতে গেলে ক্ষমতায়ন হলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ, প্রক্রিয়া ও বাস্তবায়ন এবং প্রভাতিব করার অধিকার ক্ষমতা ও সুযোগ অর্জন। নারীর ক্ষমতায়ন বলতে বুঝায় ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যক্তি অধিকার ও রাষ্ট্রীয় এবং সামাজিক সর্বজনীনতা সংরক্ষণ করে আতœশক্তিতে বলীয়ান হয়ে নারীর স্বাধীনতা ও সার্বভৌম সিদ্ধান্ত গ্রহণের যে ক্ষমতা তাকেই নারীর ক্ষমতায়ন বলে। নারীর ক্ষমতায়ন সম্পর্কে জাতিসংঘ ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে ক্ষমতায়ন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা নারী কল্যাণে সমতা এবং সম্পদ আহরণের সমান সুযোগ অর্জনের লক্ষ্য সামনে নিয়ে জেন্ডার বৈষম্য অনুধাবন, চিহ্নিতকরণ ও বিলোপ সাধনের জন্য একজোট হয়।

শিক্ষাই উন্নয়নের কার্যকরী হাতিয়ার হিসেবে নারীর শিক্ষা গ্রহণ, অর্জন, মুক্তির পথ, ক্ষমতায়ন সহজ স্বাভাবিক হবে। সঠিক শিক্ষা গ্রহণের মধ্য দিয়ে। প্রকৃত শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে ব্যক্তিসত্তা জেগে উঠবে, বিচার-বিবেচনা তথা নৈতিক শক্তির বলে বলীয়ান হয়ে নারীর ব্যক্তিত্ব বিকাশ তথা ক্ষমতায়নের নানা ক্ষেত্র তৈরি হবে। দায়িত্ব সচেতন মানুষ হিসেবে সমাজের কল্যাণে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। নারীর পরিপূর্ণ ব্যক্তিসত্তা, মানবিক মূল্যবোধ নীতি, আদর্শ জেগে উঠবে। শিক্ষা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মৌলক অধিকার কর্তব্য সচেতন হয়ে করণীয় সম্পর্কে বুঝতে সক্ষম হবে এবং কার্যকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। শিক্ষার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় দক্ষতা, আত্নমর্যাদা, আত্মবিশ্বাস তার ভেতরের গুণগত পরিবর্তন, যোগ্যতাকে শাণিত করতে পারবে। নারী কর্মসংস্থান, উৎপাদন, উৎপাদনমুখী কর্মতৎপরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, কলা, শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ইত্যাদি সবাই ক্ষেত্রে দক্ষতা, ন্যায্যতা, স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে।

দেশের অনেক ক্ষেত্রে নারীরা যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেত্রী বর্তমান সংসদের স্পিকারসহ গুরুত্বপূর্ণ দফতরের মন্ত্রীও রয়েছেন। রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে নারীর অংশগ্রহণের ২০১৬ সালের জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ১৪৪টি দেশের মধ্য বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭২। পারিবারিক সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে উন্নয়ন, শান্তি এবং সম্প্রীতির স্বার্থে নারী শিক্ষার পথকে প্রশস্ত করতে হবে। নেপোলিয়ন বলেছিলেন- ‘আমাকে একটি শিক্ষিত মাতা দাও আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দিব।’ সুতরাং নারী সমাজকে শিক্ষিত করে তুলতে হবে। তাদেরকে মানুষ হিসেবে মর্যাদা দিতে হবে। নারী তাদের মর্যাদা, অধিকার নিয়ে জেগে উঠুক। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

[লেখক : প্রভাষক, সমাজবিজ্ঞান, সরকারি ইস্পাহানী কলেজ, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা]

টেকসই উন্নয়নের স্বপ্নপূরণে উপগ্রহ চিত্রই চাবিকাঠি

রাবার শিল্প : সংকট, করণীয় ও উত্তরণের দিশা

রম্যগদ্য : দুধ, দই, কলা...

ছবি

কোপার্নিকাস : আলো হয়ে জন্ম নেওয়া বৈপ্লবিক মতবাদের প্রবর্তক

জলবায়ু সংকটে মানবসভ্যতা

টেকসই অর্থনীতির জন্য চাই টেকসই ব্যাংকিং

ডিজিটাল দাসত্ব : মনোযোগ অর্থনীতি ও জ্ঞান পুঁজিবাদে তরুণ প্রজন্মের মননশীলতার অবক্ষয়

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার : আস্থা ভঙ্গ ও জবাবদিহিতার সংকট

আসামি এখন নির্বাচন কমিশন

কোথায় হারাল একান্নবর্তী পরিবার?

এই শান্তি কি মহাঝড়ের পূর্বলক্ষণ?

মেগাসিটি : দারিদ্র্য যখন ‘অবাঞ্ছিত বর্জ্য’

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

ছবি

তৃতীয় শক্তির জন্য জায়গা খালি : বামপন্থীরা কি ঘুরে দাঁড়াতে পারে না

জমি আপনার, দখল অন্যের?

সিধু-কানু : ধ্বংসস্তূপের নিচেও জেগে আছে সাহস

ছবি

বাংলার অনন্য লোকসংস্কৃতি ও গণতান্ত্রিক চেতনা

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সাম্পান

তিন দিক থেকে স্বাস্থ্যঝুঁকি : করোনা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া

দেশের অর্থ পাচারের বাস্তবতা

খাদ্য নিরাপত্তার নতুন দিগন্ত

আবারও কি রোহিঙ্গাদের ত্যাগ করবে বিশ্ব?

প্লান্ট ক্লিনিক বদলে দিচ্ছে কৃষির ভবিষ্যৎ

ঢাকাকে বাসযোগ্য নগরী করতে করণীয়

রম্যগদ্য : ‘ডন ডনা ডন ডন...’

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব : কে সন্ত্রাসী, কে শিকার?

সুস্থ ও শক্তিশালী জাতি গঠনে শারীরিক শিক্ষার গুরুত্ব

প্রতিরোধই উত্তম : মাদকমুক্ত প্রজন্ম গড়ার ডাক

ছবি

বিকাশের পথকে পরিত্যাগ করা যাবে না

বর্ষা ও বৃক্ষরোপণ : সবুজ বিপ্লবের আহ্বান

প্রাথমিক শিক্ষায় ঝরে পড়া রোধে শিক্ষকের করণীয়

পারমাণবিক ন্যায়বিচার ও বৈশ্বিক ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

পরিবেশের নীরব রক্ষক : শকুন সংরক্ষণে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

ভুল স্বীকারে গ্লানি নেই

ভাঙনের বুকে টিকে থাকা স্বপ্ন

tab

উপ-সম্পাদকীয়

নারী ক্ষমতায়নে শিক্ষার গুরুত্ব

মোশারফ হোসেন

মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৪

আমাদের রয়েছে এক ঐতিহ্যবাহী অতীত ও এক সংগ্রামী বর্তমান, নারী সেখানে বিজয়া ও অগ্রগামী পথিক। ব্রিটিশামল থেকে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম। যেমন- ভাষা আন্দোলন, যুক্তিযুদ্ধিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেধা, সাহসিকতা তথা অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নারীর অসামান্য অবদান, অনুকরণীয়, বরণীয়, অবিস্মরণীয়। সব ধরনের জড়তা, কুসংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতাচেতা ও একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে নারীরা নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠার জন্য নিরন্তর সংগ্রাম করে যাচ্ছে। নারী সমাজকে উন্নয়নের তথা ক্ষমতায়নের মূল স্রোতধারা থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে কোনোভাবেই সমাজের পরিবর্তন সম্ভব নয়। নারীর অসীম শক্তি সম্ভাবনা, বিকাশের পথ সহজ হবে তখনই যখন উন্নয়নের মূল ধারায় তার পাপ্য অধিকারটুকু বাস্তবায়িত হবে। এক্ষেত্রে নারীর প্রতিভা গঠনমূলক চিন্তা, নৈতিকতা, যোগ্যতা, মানবিকতা, সামাজিকতা, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হবে তার অর্জনের মধ্য দিয়ে জাতির কল্যাণ দেশ ও দশের উন্নয়নে নারীর অপার সম্ভবনা ক্ষমতায়নে নারী শিক্ষার ভূমিকাকে কোনোভাবেই খাটো করে দেখার সুযোগ নেই।

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই নারী। মোট ভোটার ও অর্ধেকই নারী। নারীর হাত দিয়েই কৃষির তথা শিল্পের সূচনা হয়েছিল। তুলনামূলক বিচারে পুরুষের তুলনায় নারীর ক্ষমতায়ন অনেকাংশেই বেড়েছে। সামাজিক অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, উন্নয়ন অবদানে নারীরা অবাক করে দিয়েছে। এরপর ও সামাজিক সাংস্কৃতিক এমনকি মনস্তাত্ত্বিক ক্ষেত্রে নারীর অবস্থানকে সুদৃঢ় করতে হবে।

প্রকৃত শিক্ষার আলোয় আলোকিত হবে ব্যক্তি জীবন সবাই বাঁধা উপেক্ষা করে নারীর ক্ষমতায়নের জায়গাটি হবে শক্ত ও মজবুত। সাধারণভাবে বলতে গেলে ক্ষমতায়ন হলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ, প্রক্রিয়া ও বাস্তবায়ন এবং প্রভাতিব করার অধিকার ক্ষমতা ও সুযোগ অর্জন। নারীর ক্ষমতায়ন বলতে বুঝায় ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যক্তি অধিকার ও রাষ্ট্রীয় এবং সামাজিক সর্বজনীনতা সংরক্ষণ করে আতœশক্তিতে বলীয়ান হয়ে নারীর স্বাধীনতা ও সার্বভৌম সিদ্ধান্ত গ্রহণের যে ক্ষমতা তাকেই নারীর ক্ষমতায়ন বলে। নারীর ক্ষমতায়ন সম্পর্কে জাতিসংঘ ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে ক্ষমতায়ন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা নারী কল্যাণে সমতা এবং সম্পদ আহরণের সমান সুযোগ অর্জনের লক্ষ্য সামনে নিয়ে জেন্ডার বৈষম্য অনুধাবন, চিহ্নিতকরণ ও বিলোপ সাধনের জন্য একজোট হয়।

শিক্ষাই উন্নয়নের কার্যকরী হাতিয়ার হিসেবে নারীর শিক্ষা গ্রহণ, অর্জন, মুক্তির পথ, ক্ষমতায়ন সহজ স্বাভাবিক হবে। সঠিক শিক্ষা গ্রহণের মধ্য দিয়ে। প্রকৃত শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে ব্যক্তিসত্তা জেগে উঠবে, বিচার-বিবেচনা তথা নৈতিক শক্তির বলে বলীয়ান হয়ে নারীর ব্যক্তিত্ব বিকাশ তথা ক্ষমতায়নের নানা ক্ষেত্র তৈরি হবে। দায়িত্ব সচেতন মানুষ হিসেবে সমাজের কল্যাণে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। নারীর পরিপূর্ণ ব্যক্তিসত্তা, মানবিক মূল্যবোধ নীতি, আদর্শ জেগে উঠবে। শিক্ষা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মৌলক অধিকার কর্তব্য সচেতন হয়ে করণীয় সম্পর্কে বুঝতে সক্ষম হবে এবং কার্যকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। শিক্ষার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় দক্ষতা, আত্নমর্যাদা, আত্মবিশ্বাস তার ভেতরের গুণগত পরিবর্তন, যোগ্যতাকে শাণিত করতে পারবে। নারী কর্মসংস্থান, উৎপাদন, উৎপাদনমুখী কর্মতৎপরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, কলা, শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ইত্যাদি সবাই ক্ষেত্রে দক্ষতা, ন্যায্যতা, স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে।

দেশের অনেক ক্ষেত্রে নারীরা যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেত্রী বর্তমান সংসদের স্পিকারসহ গুরুত্বপূর্ণ দফতরের মন্ত্রীও রয়েছেন। রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে নারীর অংশগ্রহণের ২০১৬ সালের জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ১৪৪টি দেশের মধ্য বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭২। পারিবারিক সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে উন্নয়ন, শান্তি এবং সম্প্রীতির স্বার্থে নারী শিক্ষার পথকে প্রশস্ত করতে হবে। নেপোলিয়ন বলেছিলেন- ‘আমাকে একটি শিক্ষিত মাতা দাও আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দিব।’ সুতরাং নারী সমাজকে শিক্ষিত করে তুলতে হবে। তাদেরকে মানুষ হিসেবে মর্যাদা দিতে হবে। নারী তাদের মর্যাদা, অধিকার নিয়ে জেগে উঠুক। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

[লেখক : প্রভাষক, সমাজবিজ্ঞান, সরকারি ইস্পাহানী কলেজ, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা]

back to top