বাংলাদেশে প্রতিবছর শীতকাল এলেই নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। এই ভাইরাস প্রায়শই বাদুড়ের দ্বারা সংক্রমিত খেজুরের কাঁচা রসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।
নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তীব্র জ্বর, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং স্নায়বিক সমস্যা দেখা দেয়, যা অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ হয়। এ ভাইরাসের এখনো কোনো কার্যকরী ভ্যাকসিন বা নির্দিষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়নি। তাই, এই ভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই সবচেয়ে কার্যকর উপায়। কাঁচা খেজুরের রস পান না করা, আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এজন্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়াতে হবে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক সেমিনার আয়োজন করা যেতে পারে।
মোহাম্মদ ছিবগাতুল্লাহ
শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশে প্রতিবছর শীতকাল এলেই নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। এই ভাইরাস প্রায়শই বাদুড়ের দ্বারা সংক্রমিত খেজুরের কাঁচা রসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।
নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তীব্র জ্বর, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং স্নায়বিক সমস্যা দেখা দেয়, যা অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ হয়। এ ভাইরাসের এখনো কোনো কার্যকরী ভ্যাকসিন বা নির্দিষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়নি। তাই, এই ভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই সবচেয়ে কার্যকর উপায়। কাঁচা খেজুরের রস পান না করা, আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এজন্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়াতে হবে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক সেমিনার আয়োজন করা যেতে পারে।
মোহাম্মদ ছিবগাতুল্লাহ
শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়