রোজার মাসে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যায়, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কষ্টকর হয়ে ওঠে। মধ্যবিত্ত শ্রেণী কিছুটা সামঞ্জস্য করতে পারলেও তাদের সঞ্চয়ে প্রভাব পড়ে।
রোজার আগে বাজারে সিন্ডিকেটের প্রভাব প্রতিরোধ করা এবং রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময় মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে এবং নিত্যপণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়। এটি সাধারণ মানুষের জীবনে চরম ভোগান্তি ডেকে আনে, বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের জন্য। গত কয়েকটি রমজানে পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষকে অসহনীয় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে।
রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা শুধু আর্থিক স্বস্তি আনার জন্য নয়, এটি ধর্মীয় চর্চা নির্বিঘেœ সম্পন্ন করার জন্যও প্রয়োজন। বাজার স্থিতিশীল থাকলে মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরবে এবং রমজান মাসে শান্তিপূর্ণ ও আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তাই সরকার, ব্যবসায়ী, ভোক্তা এবং নাগরিক সমাজÑসবাইকে সমন্বিতভাবে এই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এটি শুধু আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য নয়, বরং সামাজিক শৃঙ্খলা ও সামগ্রিক কল্যাণের জন্যও অত্যন্ত জরুরি।
হালিমা আক্তার হানি
শিক্ষার্থী, রাজশাহী কলেজ
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫
রোজার মাসে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যায়, যা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কষ্টকর হয়ে ওঠে। মধ্যবিত্ত শ্রেণী কিছুটা সামঞ্জস্য করতে পারলেও তাদের সঞ্চয়ে প্রভাব পড়ে।
রোজার আগে বাজারে সিন্ডিকেটের প্রভাব প্রতিরোধ করা এবং রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময় মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে এবং নিত্যপণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেয়। এটি সাধারণ মানুষের জীবনে চরম ভোগান্তি ডেকে আনে, বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের জন্য। গত কয়েকটি রমজানে পণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষকে অসহনীয় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে।
রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা শুধু আর্থিক স্বস্তি আনার জন্য নয়, এটি ধর্মীয় চর্চা নির্বিঘেœ সম্পন্ন করার জন্যও প্রয়োজন। বাজার স্থিতিশীল থাকলে মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরবে এবং রমজান মাসে শান্তিপূর্ণ ও আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হবে। তাই সরকার, ব্যবসায়ী, ভোক্তা এবং নাগরিক সমাজÑসবাইকে সমন্বিতভাবে এই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এটি শুধু আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য নয়, বরং সামাজিক শৃঙ্খলা ও সামগ্রিক কল্যাণের জন্যও অত্যন্ত জরুরি।
হালিমা আক্তার হানি
শিক্ষার্থী, রাজশাহী কলেজ