দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর যমুনা রেল সেতুতে বুধবার থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচলের ইতি ঘটবে।
বুধবার সকাল ১০টায় রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা সিল্কসিটি এক্সপ্রেস প্রথমবারের মতো যমুনা রেল সেতু অতিক্রম করবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান।
তিনি জানান, আপাতত একটি লাইনে উভয় দিকের ট্রেন চলবে। তবে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর দুটি লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হবে।
নতুন এই রেল সেতু চালুর ফলে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। ১৯৯৮ সালে চালু হওয়া বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২০০৮ সালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়।
এ সমস্যা সমাধানে ২০২০ সালের ৩ মার্চ যমুনা নদীর ওপর নতুন রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এবং ২০২১ সালের মার্চে নির্মাণকাজ শুরু হয়।
প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি শুরু হলেও পরে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়। জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা ৭২.৪০ শতাংশ অর্থায়ন করেছে, আর বাকি অর্থ এসেছে দেশীয় উৎস থেকে।
প্রকল্পের শুরুতে এ সেতুর নাম ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু, তবে গত ডিসেম্বরে এর নাম পরিবর্তন করে যমুনা রেল সেতু রাখা হয়।
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর যমুনা রেল সেতুতে বুধবার থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচলের ইতি ঘটবে।
বুধবার সকাল ১০টায় রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা সিল্কসিটি এক্সপ্রেস প্রথমবারের মতো যমুনা রেল সেতু অতিক্রম করবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান।
তিনি জানান, আপাতত একটি লাইনে উভয় দিকের ট্রেন চলবে। তবে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর দুটি লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হবে।
নতুন এই রেল সেতু চালুর ফলে বঙ্গবন্ধু সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। ১৯৯৮ সালে চালু হওয়া বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২০০৮ সালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়।
এ সমস্যা সমাধানে ২০২০ সালের ৩ মার্চ যমুনা নদীর ওপর নতুন রেল সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এবং ২০২১ সালের মার্চে নির্মাণকাজ শুরু হয়।
প্রথমে ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি শুরু হলেও পরে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকায়। জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকা ৭২.৪০ শতাংশ অর্থায়ন করেছে, আর বাকি অর্থ এসেছে দেশীয় উৎস থেকে।
প্রকল্পের শুরুতে এ সেতুর নাম ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু, তবে গত ডিসেম্বরে এর নাম পরিবর্তন করে যমুনা রেল সেতু রাখা হয়।