বান্দরবানের রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর মাসব্যাপী অভিযানে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বা বম পার্টির একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটি দখল ও সরঞ্জাম উদ্ধারের কথা জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বুধবার আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ জুলাই থেকে ২৬ অগাস্ট পর্যন্ত রুমার রেং ত্লাং এলাকায় এই বিশেষ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে সীমান্তবর্তী জনবসতিহীন অঞ্চলে কেএনএফের সামরিক শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটি শনাক্ত করে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়।
আইএসপিআর জানায়, সেখান থেকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত কাঠের রাইফেল, স্নাইপার অস্ত্রের সিলিং, মিলিটারি ও কার্তুজ বেল্ট, ইউনিফর্ম, বুট, কম্বল, ওয়াকিটকি চার্জার, সোলার প্যানেল, রসদসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রশিক্ষণ মাঠ, ফায়ারিং রেঞ্জ, বাংকার ও অন্যান্য কৌশলগত স্থাপনা দখল করা হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভবিষ্যতেও সশস্ত্র সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, স্থানীয়দের কাছে বম পার্টি নামেই পরিচিত কেএনএফ ‘কুকি-চিন রাজ্য’ নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল দাবি করে আসছে। গত বছরের এপ্রিলে রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এই সংগঠনের সম্পৃক্ততার অভিযোগ তোলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরপর থেকেই পাহাড়ে যৌথবাহিনীর অভিযান জোরদার হয়।
এর আগে গত ৩ জুলাই রুমার আরেক অভিযানে দুই কেএনএ সদস্য নিহত হয় এবং তিনটি এসএমজি, একটি রাইফেলসহ বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারের কথা জানিয়েছিল আইএসপিআর।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বান্দরবানের রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর মাসব্যাপী অভিযানে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বা বম পার্টির একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটি দখল ও সরঞ্জাম উদ্ধারের কথা জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
বুধবার আইএসপিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ জুলাই থেকে ২৬ অগাস্ট পর্যন্ত রুমার রেং ত্লাং এলাকায় এই বিশেষ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে সীমান্তবর্তী জনবসতিহীন অঞ্চলে কেএনএফের সামরিক শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটি শনাক্ত করে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়।
আইএসপিআর জানায়, সেখান থেকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত কাঠের রাইফেল, স্নাইপার অস্ত্রের সিলিং, মিলিটারি ও কার্তুজ বেল্ট, ইউনিফর্ম, বুট, কম্বল, ওয়াকিটকি চার্জার, সোলার প্যানেল, রসদসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রশিক্ষণ মাঠ, ফায়ারিং রেঞ্জ, বাংকার ও অন্যান্য কৌশলগত স্থাপনা দখল করা হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভবিষ্যতেও সশস্ত্র সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, স্থানীয়দের কাছে বম পার্টি নামেই পরিচিত কেএনএফ ‘কুকি-চিন রাজ্য’ নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল দাবি করে আসছে। গত বছরের এপ্রিলে রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এই সংগঠনের সম্পৃক্ততার অভিযোগ তোলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরপর থেকেই পাহাড়ে যৌথবাহিনীর অভিযান জোরদার হয়।
এর আগে গত ৩ জুলাই রুমার আরেক অভিযানে দুই কেএনএ সদস্য নিহত হয় এবং তিনটি এসএমজি, একটি রাইফেলসহ বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারের কথা জানিয়েছিল আইএসপিআর।