নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিক আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ ও এক শ্রমিকের মৃত্যুর দুদিন পর বৃহস্পতিবার থেকে সব কারখানা খুলে দেওয়া হচ্ছে। তবে যে এভারগ্রিন প্রোডাক্টস ফ্যাক্টরি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়েছিল, সেটি খুলবে শনিবার।
বুধবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত জেলা প্রশাসন, পুলিশ, বেপজা কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক নেতা ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের দীর্ঘ বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নীলফামারীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সামাদ সিকদার জানান, শ্রমিকদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। বেপজার সঙ্গে কোম্পানির লিখিত চুক্তি হচ্ছে যাতে শ্রমিকদের দাবি পূরণ নিশ্চিত করা যায়।
তিনি বলেন, “এ ঘটনায় একটি প্রাণ হারানো সত্যিই দুঃখজনক। আমরা নিশ্চিত করতে চাই, যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি আর না হয়।” নিহত শ্রমিকের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং আহতদের উন্নত চিকিৎসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। কোম্পানি হতাহতদের সব পাওনা আইনানুগভাবে পরিশোধ করবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে।
উত্তরা ইপিজেডের এভারগ্রিন পরচুলা কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছিলেন। সোমবার হঠাৎ কারখানা বন্ধের ঘোষণা দিলে পরদিন তারা ইপিজেডের মূল ফটকে অবস্থান নেন এবং অন্য শ্রমিকদের কাজে যোগ দিতে বাধা দেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গেলে সংঘর্ষ হয়। এতে হাবিবুর রহমান নামে এক শ্রমিক নিহত হন এবং অনেকে আহত হন।
এই সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনায় উত্তরা ইপিজেডের সব কারখানা বন্ধ হয়ে যায়, যা বৃহস্পতিবার থেকে পুনরায় চালু হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিক আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ ও এক শ্রমিকের মৃত্যুর দুদিন পর বৃহস্পতিবার থেকে সব কারখানা খুলে দেওয়া হচ্ছে। তবে যে এভারগ্রিন প্রোডাক্টস ফ্যাক্টরি থেকে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়েছিল, সেটি খুলবে শনিবার।
বুধবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত জেলা প্রশাসন, পুলিশ, বেপজা কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক নেতা ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের দীর্ঘ বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নীলফামারীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সামাদ সিকদার জানান, শ্রমিকদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। বেপজার সঙ্গে কোম্পানির লিখিত চুক্তি হচ্ছে যাতে শ্রমিকদের দাবি পূরণ নিশ্চিত করা যায়।
তিনি বলেন, “এ ঘটনায় একটি প্রাণ হারানো সত্যিই দুঃখজনক। আমরা নিশ্চিত করতে চাই, যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি আর না হয়।” নিহত শ্রমিকের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং আহতদের উন্নত চিকিৎসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। কোম্পানি হতাহতদের সব পাওনা আইনানুগভাবে পরিশোধ করবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে।
উত্তরা ইপিজেডের এভারগ্রিন পরচুলা কারখানার শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছিলেন। সোমবার হঠাৎ কারখানা বন্ধের ঘোষণা দিলে পরদিন তারা ইপিজেডের মূল ফটকে অবস্থান নেন এবং অন্য শ্রমিকদের কাজে যোগ দিতে বাধা দেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গেলে সংঘর্ষ হয়। এতে হাবিবুর রহমান নামে এক শ্রমিক নিহত হন এবং অনেকে আহত হন।
এই সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনায় উত্তরা ইপিজেডের সব কারখানা বন্ধ হয়ে যায়, যা বৃহস্পতিবার থেকে পুনরায় চালু হচ্ছে।