সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পুকুর খননকারীর কাছে চাঁদা চাওয়ায় যুবদল ও কৃষক দলের ৩ নেতাকে আটকে রেখে গণপিটুনি দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ লোকজন। এ সময় তাদের ৩-৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ধুবিল ইউনিয়নের নইপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, সলঙ্গা থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মোমিন, সদস্য রোকনুজ্জামান ও সলঙ্গা থানা কৃষক দলের সদস্য সচিব সোবহান আলী।
স্থানীয় শহিদুল ইসলাম ও আরব আলী বলেন, বিকেলে ৩-৪টি মোটরসাইকেলে ৮-৯ জন নইপাড়ায় এসে গ্রামের শহিদুল ইসলামের পুকুর খনন কাজ চলাকালে চাঁদা দাবি করেন। ওই সময় এলাকার বিক্ষুব্ধ নারী-পুরুষরা তাদের তিনজনকে আটকে রেখে গণপিটুনি দেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। উত্তেজিত জনতা তাদের ৩-৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেন।
এ সংক্রান্ত কয়েকটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে বিক্ষুব্ধ জনতাকে ওই যুবদল ও কৃষক দলের নেতাদের আটকে রেখে মারধর করতে দেখা গেছে।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, সংবাদ পেয়ে আটকে রাখা নেতাদের উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও সলঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মতিয়ার রহমান সরকার বলেন, আমি সিরাজগঞ্জ জেলা সদরে অবস্থান করছি। চাঁদা দাবি ও মারধরের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা নেই। জানার পর বলতে পারব।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পুকুর খননকারীর কাছে চাঁদা চাওয়ায় যুবদল ও কৃষক দলের ৩ নেতাকে আটকে রেখে গণপিটুনি দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ লোকজন। এ সময় তাদের ৩-৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ধুবিল ইউনিয়নের নইপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, সলঙ্গা থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মোমিন, সদস্য রোকনুজ্জামান ও সলঙ্গা থানা কৃষক দলের সদস্য সচিব সোবহান আলী।
স্থানীয় শহিদুল ইসলাম ও আরব আলী বলেন, বিকেলে ৩-৪টি মোটরসাইকেলে ৮-৯ জন নইপাড়ায় এসে গ্রামের শহিদুল ইসলামের পুকুর খনন কাজ চলাকালে চাঁদা দাবি করেন। ওই সময় এলাকার বিক্ষুব্ধ নারী-পুরুষরা তাদের তিনজনকে আটকে রেখে গণপিটুনি দেন। বাকিরা পালিয়ে যায়। উত্তেজিত জনতা তাদের ৩-৪টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেন।
এ সংক্রান্ত কয়েকটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে বিক্ষুব্ধ জনতাকে ওই যুবদল ও কৃষক দলের নেতাদের আটকে রেখে মারধর করতে দেখা গেছে।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, সংবাদ পেয়ে আটকে রাখা নেতাদের উদ্ধার করে থানা পুলিশ। এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও সলঙ্গা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মতিয়ার রহমান সরকার বলেন, আমি সিরাজগঞ্জ জেলা সদরে অবস্থান করছি। চাঁদা দাবি ও মারধরের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা নেই। জানার পর বলতে পারব।