alt

‘করোনায় মৃত্যুতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে’

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ও সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে নারীর মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার (২৮ জুলাই) দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, এটি আমাদের নজরে আছে এবং সংশ্লিষ্টরা কাজ করছেন। তথ্য-উপাত্তগুলো এক জায়গায় হওয়ার পরে আমরা নিশ্চিত তথ্য দিতে পারবো।

ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, বিভাগওয়ারি তথ্যে করোনায় ঢাকায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে। তারপর চট্টগ্রাম বিভাগে, এরপর খুলনায়। সবচেয়ে কম সংখ্যক রোগী মারা গেছেন সিলেট বিভাগে। জেলার তথ্যে ঢাকা জেলায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রোগী শনাক্ত হয়েছে, চার লাখ ১৯ হাজার ১২৮ জন। এরপরই বন্দর নগরী চট্টগ্রামের অবস্থান। সেখানে ৭৪ হাজার ১৯৩ জন রোগী এবং সবচেয়ে কম রোগী ১৮ হাজার ৮৩৮ জন শনাক্ত হয়েছে রাজশাহী জেলায়। তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো এই অতিমারী মোকাবিলার একমাত্র পথ নয়। সংক্রমণের শৃঙ্খল ভেঙে ফেলার চ্যালেঞ্জ আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। মানুষের কাছ থেকে মানুষের যদি সংক্রমণ ছড়িয়ে না যায়, তাহলে হাসপাতালে শয্যা সংখ্যার ওপর চাপ কমে আসবে। বিভিন্ন জেলায় বাসা থেকে নমুনা সংগ্রহ বন্ধ আছে। এই উদ্যোগটিকে আবারও চালু করতে পারবো বলে আমরা আশা করি। আমাদের প্রশিক্ষিত মেডিকেল টেকনোলোজিস্টের স্বল্পতা আছে। সীমিত সংখ্যা নিয়েই আমরা চেষ্টা করছি সার্ভিসটি চালু রাখতে।

ডেঙ্গু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতি বছরই বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু নিয়ে আমাদের ভাবতে হয়। ২৪ ঘণ্টায় ১৪৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে মাত্র একজন ঢাকার বাইরের। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৫০৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বুধবার পর্যন্ত ৫০০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। ঢাকার বাইরে সবগুলো জেলা মিলিয়ে নয় জন রোগী রয়েছেন। ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত এক হাজার ৯৪৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে এক হাজার ৪৩৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। সন্দেহজনক তিনটি মৃত্যুর তথ্য আমাদের কাছে এসেছে, সেটি আইইডিসিআর-এর মাধ্যমে আমরা পরীক্ষা করে দেখছি।

ছবি

রাণীনগরে ধানখেত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার!

ছবি

ডিঙ্গি নৌকায় পারাপার, ২০ গ্রামের মানুষের অন্তহীন ভোগান্তি

ছবি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন

ছবি

জয়দেবপুর রেলক্রসিং দখলমুক্ত: সমন্বিত অভিযানে স্বস্তির নিঃশ্বাস গাজীপুরবাসীর

ছবি

যানবাহন চলাচলে বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

ছবি

রাজশাহীতে বাড়ছে এইডস, ১০ মাসে শনাক্ত ২৮ জন

ছবি

শ্রীহট্টের গৌরব : কামানশিল্পের জনক জনার্দ্ধন কর্মকার ও পাঁচগাঁওয়ের লৌহঐতিহ্য

ছবি

দোয়ারাবাজার সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় গরুর চালান জব্দ

ছবি

দশমিনায় গ্রাম্য জনপদের ঐতিহ্যবাহী মাটির মটকা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে

ছবি

বাগেরহাটে গৃহবধুর অর্ধগলিত এবং ফকিরহাটে বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

ছবি

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পলো বাওয়া উৎসবে মাছ ধরার হিড়িক

ছবি

ছাত্রীকে টিসি দেয়ার হুমকির প্রতিবাদে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ছবি

দারিদ্রতাকে হার মানায় কারিগরি প্রশিক্ষণ

ছবি

অটোরিকশা চাপায় প্রাণ গেল নারীর

ছবি

টাকার বিনিময়ে মাদক কারকারির মোবাইল ফেরত দিলো এএসআই মাসুদ

ছবি

দশমিনার বিকল্প জ্বালানী লাঠির ঘুঁটে এখন কেবল স্মৃতিপটে

ছবি

সাংবাদিকদের সঙ্গে পুতুলের মতবিনিময়

ছবি

করে উপার্জিত অর্থ দিয়ে মায়ের ওষুধের টাকা জোগাড় করে শাওন

ছবি

রাউজানে ফের গুলাগুলি, ৫ জন গুলিবিদ্ধ

ছবি

বান্দরবানে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগে সলঙ্গা থানার দুই কর্মকর্তা প্রত্যাহার

ছবি

জিম্মি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা নন্দীগ্রাম সিংজানি মাদ্রাসায় চলছে কোচিং বাণিজ্য

ছবি

চাঁইয়ের ফাঁদ আটকা পড়ছে পাঙাশের পোনা

ছবি

ভৈরবে শ্মশানগুলোর অবস্থা নাজুক

ছবি

দুই মাসেও মুক্তি মেলেনি ভারতের কারাগারে থাকা ১৯ জেলের

ছবি

মোরেলগঞ্জে সুপারির বাম্পার ফলনে হাট-বাজার জমজমাট

ছবি

সিরাজগঞ্জে মিশুক চালকের কঙ্কাল উদ্ধার, তিন আসামির স্বীকারোক্তি

ছবি

কোম্পানীগঞ্জে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে দুইজনের কারাদণ্ড

ডিমলায় গৃহবধূকে অমানুষিক নির্যাতন, হাসপাতালে ভর্তি

ছবি

বটিয়াঘাটায় সরিষা বীজ প্রনোদনা প্রদান

ছবি

আবারও ট্রলারসহ ৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

ছবি

রাজশাহীতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ডিজিটাল সেবা সহজলভ্য

ছবি

কালিয়ায় জমি দখলের অভিযোগ, থানায় হয়রানিমূলক এজাহার

ছবি

যশোরে সোনারবারসহ পাচারকারী আটক

ছবি

ডিমলায় পরিবেশবাদী সংগঠনের উদ্যোগে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে প্রচারণা শুরু

ছবি

গাইবান্ধা ১ আসনে বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থী চুড়ান্ত

tab

‘করোনায় মৃত্যুতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে’

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ২৮ জুলাই ২০২১

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ও সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে নারীর মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার (২৮ জুলাই) দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, এটি আমাদের নজরে আছে এবং সংশ্লিষ্টরা কাজ করছেন। তথ্য-উপাত্তগুলো এক জায়গায় হওয়ার পরে আমরা নিশ্চিত তথ্য দিতে পারবো।

ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, বিভাগওয়ারি তথ্যে করোনায় ঢাকায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে। তারপর চট্টগ্রাম বিভাগে, এরপর খুলনায়। সবচেয়ে কম সংখ্যক রোগী মারা গেছেন সিলেট বিভাগে। জেলার তথ্যে ঢাকা জেলায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রোগী শনাক্ত হয়েছে, চার লাখ ১৯ হাজার ১২৮ জন। এরপরই বন্দর নগরী চট্টগ্রামের অবস্থান। সেখানে ৭৪ হাজার ১৯৩ জন রোগী এবং সবচেয়ে কম রোগী ১৮ হাজার ৮৩৮ জন শনাক্ত হয়েছে রাজশাহী জেলায়। তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে, হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো এই অতিমারী মোকাবিলার একমাত্র পথ নয়। সংক্রমণের শৃঙ্খল ভেঙে ফেলার চ্যালেঞ্জ আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। মানুষের কাছ থেকে মানুষের যদি সংক্রমণ ছড়িয়ে না যায়, তাহলে হাসপাতালে শয্যা সংখ্যার ওপর চাপ কমে আসবে। বিভিন্ন জেলায় বাসা থেকে নমুনা সংগ্রহ বন্ধ আছে। এই উদ্যোগটিকে আবারও চালু করতে পারবো বলে আমরা আশা করি। আমাদের প্রশিক্ষিত মেডিকেল টেকনোলোজিস্টের স্বল্পতা আছে। সীমিত সংখ্যা নিয়েই আমরা চেষ্টা করছি সার্ভিসটি চালু রাখতে।

ডেঙ্গু প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতি বছরই বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু নিয়ে আমাদের ভাবতে হয়। ২৪ ঘণ্টায় ১৪৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে মাত্র একজন ঢাকার বাইরের। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৫০৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বুধবার পর্যন্ত ৫০০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। ঢাকার বাইরে সবগুলো জেলা মিলিয়ে নয় জন রোগী রয়েছেন। ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত এক হাজার ৯৪৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে এক হাজার ৪৩৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। সন্দেহজনক তিনটি মৃত্যুর তথ্য আমাদের কাছে এসেছে, সেটি আইইডিসিআর-এর মাধ্যমে আমরা পরীক্ষা করে দেখছি।

back to top