alt

রংপুরে করোনায় মৃত তথ্য নিয়ে পায়তারা, সাংবাদিকদের নিষেধাজ্ঞা

লিয়াকত আলী বাদল রংপুর : শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১

গত ২৪ ঘন্টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে ১৫ জন মারা গেছে। বিষয়টি হাসপাতালের সর্দ্দার রুমের দায়িত্বে থাকা আবুল হোসেন নিশ্চিত করলেও হাসপাতালের পরিচালকসহ কেউই কোন কথা বলতে রাজি হননি। বরং মৃত্যুর খবর গনমাধ্যম কর্মীদের না দেবার অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

অপরদিকে এভাবে প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ জন রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসা নিতে এসে মারা গেলেও পুরো বিষয়টি গোপন করছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

হাসপাতাল কতৃপক্ষের মৃত্যু নিয়ে গনমাধ্যমকে তথ্য না দেয়ার ঘটনাকে লুকোচুরি খেলা বলে অভিহিত করেছেন করোনা প্রতিরোধ কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠন। রংপুর জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির আহবায়ক অধ্যাক্ষ খায়রুল আনাম বলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কতৃপক্ষের সাংবাদিকদের তথ্য না দিয়ে লুকানোর প্রবনতা খুবা দুঃখজনক।

সিপিবির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেন বলেছেন হাসপাতালটিতে এমনিতেই চিকিৎসা দেবার নামে প্রহসন চলছে। তার উপর তথ্য গোপন করা গুরতর অপরাধ।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় যে ১৫ জন রোগী করোনার ইপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন তাদের মধ্যে তিনজন নারী বাকী ১২ জন পুরুষ। মৃতদের বেশিরভাগের বয়স ৫০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে।

হাসপাতালের সর্দ্দার রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত এক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করে বলেন, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যেসব রোগী মারা যান তাদের নাম ঠিকানা সম্বলিত কাগজ তাদের কাছে আসে। কিন্তু মৃতদের নাম ঠিকানা গণমাধ্যম কর্মীদের না দেবার নির্দেশনা থাকায় আমরা দিতে পারি না।

এ ব্যাপারে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. রেজাউল ইসলামের সাথে শুক্রবার বেশ কয়েকবার তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সর্বশেষ দুপুর পৌনে ৩টায় ফোন করা হলে তিনি বলেন, হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়ার কোনো তথ্য নাকি তার নেই। গনমাধ্যম কর্মীদের কেন মারা যাওয়াদের সংখ্যা এবং নাম ঠিকানা দেয়া হচ্ছে না এমন প্রশ্নের উত্তর তিনি দেননি। তবে বলেছেন, হাসপাতালে প্রতিদিন অনেকেই মারা যায় এটা ঠিক।

এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বিশেষায়িত চিকিৎসা কেন্দ্র রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রংপুর বিভাগের ৮ জেলাসহ আরও অন্যান্য জেলা থেকে চিকিৎসা নিতে রোগীরা। হাসপাতালের বেড সংখ্যা কাগজ কলমে এক হাজার হলেও বাস্তবে সেখানে রোগী থাকে দুই থেকে আড়াই হাজার। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়েছে। নমুনা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতা সচেতনতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে নমুনা পরীক্ষা খুবই কম হয়। সে কারণে করোনার উপসর্গ থাকার পরেও অনেকে নমুনা পরীক্ষা করেন না। তবে ডেল্টা ভেরিয়েন্টের কারণে এখন করোনার উপসর্গ থাকা অবস্থায় শারিরীক অবস্থার অবনতি ঘটলে বিশেষ করে শ্বাস কষ্ট জনিত সমস্যার কারণে গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়া শত শত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন।

হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের একজন দায়িত্বশীল চিকিৎসক জানান, আমাদের গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলার ব্যাপারে অলিখিত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা আছে সব কথা বলবেন হাসপাতালের পরিচালক। তিনি এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, করোনার উপসর্গ নিয়ে গুরতর অসুস্থ হয়ে যারা ভর্তি হন, তাদের মধ্যে বেশির ভাগ রোগীনা নমুনা সংগ্রহ করা হয় না। আর ২/৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হলেও রির্পোট যখন আসে তখন হয় সেই রোগী সুস্থ হয়ে চলে গেছেন, অথবা মারা গেছেন। তবে করোনায় মারা গেছে একথা রোগীর স্বজনরাও বলতে চান না। কেননা লাশ দাফন করার সময় সামাজিক সমস্যা হয়, অনেকেই আসে না।

এ ব্যাপারে রংপুরের সিভিল সার্জেন ডা, হিরম্ব কুমারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, হাসপাতালে যেসব রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান তাদের মধ্যে যাদের বাড়ি রংপুরে তাদের তালিকা আমাদের কাছে আসে। অন্য জেলার মৃত রোগীদের সেই জেলার করোনায় মৃত্যুর সাথে যোগ হয়। আর করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাবার বিষয়টি হাসপাতাল কতৃপক্ষের ব্যাপার।

অপরদিকে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কয়েকদিন আগে কর্মস্থলে যোগদান করেছেন। করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাবার বিষয়টি হাসপাতাল কতৃপক্ষের তারপরেও বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে জানান ।

সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১৯ কনটেইনারের বিপজ্জনক পণ্য পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস

ছবি

চট্টগ্রামে যুবদলের দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ১ এবং আহত অন্তত ৮ জন

ছবি

ফুলের রাজধানী গদখালীতে নতুন বাজার, স্বস্তিতে পাইকাররা

ছবি

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রাক-ট্রেন সংঘর্ষে নিহত ১, তদন্ত কমিটি গঠন

ছবি

সংসদ নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে ১৩ আনসার সদস্যের ৩ জন থাকবে সশস্ত্র

ছবি

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের বালিয়াড়িতে দোকানপাট, প্রাকৃতিক ঢিবি হচ্ছে সমতল

ছবি

গোবিন্দগঞ্জে শীতের সবজি কমতে শুরু করেছে দাম

ছবি

দশমিনায় বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য কাচারি ঘর

ছবি

টেকনাফে পাচারের উদ্দেশ্যে অপহৃত ২২ জনকে উদ্ধার

ছবি

কক্সবাজার শহর থেকে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

ছবি

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান

ছবি

পদ্মায় ধরা পরলো ৩১ কেজির দুই বাঘাআইড়, ৩৮ হাজারে বিক্রি

ছবি

আবারও নৌকাসহ ৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

ছবি

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক ও স্বাস্থ্য বিভাগ

ছবি

হবিগঞ্জে বাবার দায়ের কোপে মেয়ে নিহত

ছবি

বাগেরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

ছবি

সায়মা মৃত্যুর বিচার দাবিতে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ

ছবি

চুয়াডাঙ্গা দর্শনা রেল বন্দরে হাহাকার শ্রমিকদের চোখে অনিশ্চয়তার ছায়া

ছবি

মোল্লাহাটে চায়না দুয়ারী জাল জব্দ, পুড়িয়ে ধ্বংস

ছবি

সুন্দরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য সেবার বেহাল অবস্থা চিকিৎসা বঞ্চিত ৮ লাখাধিক মানুষ

ছবি

সাপাহারে পুনর্ভবা নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

ছবি

মধুপুরে কোমলমতি শিশুদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা

ছবি

রাজশাহীতে ভারতীয় মদ ও পাতার বিড়ি জব্দ

ছবি

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

ছবি

বেগমগঞ্জে পলাতক আসামী কসাই জাহাঙ্গীর গ্রেপ্তার

ছবি

মাছ পরিবহন করা পিক-আপের পানিতে সড়কের বেহাল অবস্থা

ছবি

ভালুকায় আমন খেত বাঁচাতে কীটনাশক দোকানে কৃষকের ভীড়

ছবি

শেরপুরের গারো পাহাড়ে তিন দশক ধরে চলছে হাতি-মানুষের সংঘাত

ছবি

সুন্দরগঞ্জে কাঠের ব্রীজ ভেঙে ২০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

ছবি

কাঠালিয়ায় বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

ছবি

দুবলারচরে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্য অপসারণে অভিযান

ছবি

নোয়াখালীতে মাদ্রারাসার ছাত্রকে হত্যা

ছবি

সুন্দরগঞ্জে কৃষক পেল বীজ ও সার

ছবি

লৌহজংয়ে লোকালয়ে কুমির আতঙ্ক

ছবি

বেনাপোলে মানসিক ভারসম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

tab

রংপুরে করোনায় মৃত তথ্য নিয়ে পায়তারা, সাংবাদিকদের নিষেধাজ্ঞা

লিয়াকত আলী বাদল রংপুর

শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১

গত ২৪ ঘন্টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে ১৫ জন মারা গেছে। বিষয়টি হাসপাতালের সর্দ্দার রুমের দায়িত্বে থাকা আবুল হোসেন নিশ্চিত করলেও হাসপাতালের পরিচালকসহ কেউই কোন কথা বলতে রাজি হননি। বরং মৃত্যুর খবর গনমাধ্যম কর্মীদের না দেবার অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

অপরদিকে এভাবে প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ জন রোগী করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসা নিতে এসে মারা গেলেও পুরো বিষয়টি গোপন করছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

হাসপাতাল কতৃপক্ষের মৃত্যু নিয়ে গনমাধ্যমকে তথ্য না দেয়ার ঘটনাকে লুকোচুরি খেলা বলে অভিহিত করেছেন করোনা প্রতিরোধ কমিটিসহ বিভিন্ন সংগঠন। রংপুর জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির আহবায়ক অধ্যাক্ষ খায়রুল আনাম বলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কতৃপক্ষের সাংবাদিকদের তথ্য না দিয়ে লুকানোর প্রবনতা খুবা দুঃখজনক।

সিপিবির উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেন বলেছেন হাসপাতালটিতে এমনিতেই চিকিৎসা দেবার নামে প্রহসন চলছে। তার উপর তথ্য গোপন করা গুরতর অপরাধ।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় যে ১৫ জন রোগী করোনার ইপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন তাদের মধ্যে তিনজন নারী বাকী ১২ জন পুরুষ। মৃতদের বেশিরভাগের বয়স ৫০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে।

হাসপাতালের সর্দ্দার রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত এক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করে বলেন, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যেসব রোগী মারা যান তাদের নাম ঠিকানা সম্বলিত কাগজ তাদের কাছে আসে। কিন্তু মৃতদের নাম ঠিকানা গণমাধ্যম কর্মীদের না দেবার নির্দেশনা থাকায় আমরা দিতে পারি না।

এ ব্যাপারে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. রেজাউল ইসলামের সাথে শুক্রবার বেশ কয়েকবার তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। সর্বশেষ দুপুর পৌনে ৩টায় ফোন করা হলে তিনি বলেন, হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়ার কোনো তথ্য নাকি তার নেই। গনমাধ্যম কর্মীদের কেন মারা যাওয়াদের সংখ্যা এবং নাম ঠিকানা দেয়া হচ্ছে না এমন প্রশ্নের উত্তর তিনি দেননি। তবে বলেছেন, হাসপাতালে প্রতিদিন অনেকেই মারা যায় এটা ঠিক।

এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বিশেষায়িত চিকিৎসা কেন্দ্র রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রংপুর বিভাগের ৮ জেলাসহ আরও অন্যান্য জেলা থেকে চিকিৎসা নিতে রোগীরা। হাসপাতালের বেড সংখ্যা কাগজ কলমে এক হাজার হলেও বাস্তবে সেখানে রোগী থাকে দুই থেকে আড়াই হাজার। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়েছে। নমুনা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতা সচেতনতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে নমুনা পরীক্ষা খুবই কম হয়। সে কারণে করোনার উপসর্গ থাকার পরেও অনেকে নমুনা পরীক্ষা করেন না। তবে ডেল্টা ভেরিয়েন্টের কারণে এখন করোনার উপসর্গ থাকা অবস্থায় শারিরীক অবস্থার অবনতি ঘটলে বিশেষ করে শ্বাস কষ্ট জনিত সমস্যার কারণে গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়া শত শত রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন।

হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের একজন দায়িত্বশীল চিকিৎসক জানান, আমাদের গনমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলার ব্যাপারে অলিখিত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বলা আছে সব কথা বলবেন হাসপাতালের পরিচালক। তিনি এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, করোনার উপসর্গ নিয়ে গুরতর অসুস্থ হয়ে যারা ভর্তি হন, তাদের মধ্যে বেশির ভাগ রোগীনা নমুনা সংগ্রহ করা হয় না। আর ২/৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হলেও রির্পোট যখন আসে তখন হয় সেই রোগী সুস্থ হয়ে চলে গেছেন, অথবা মারা গেছেন। তবে করোনায় মারা গেছে একথা রোগীর স্বজনরাও বলতে চান না। কেননা লাশ দাফন করার সময় সামাজিক সমস্যা হয়, অনেকেই আসে না।

এ ব্যাপারে রংপুরের সিভিল সার্জেন ডা, হিরম্ব কুমারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, হাসপাতালে যেসব রোগী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান তাদের মধ্যে যাদের বাড়ি রংপুরে তাদের তালিকা আমাদের কাছে আসে। অন্য জেলার মৃত রোগীদের সেই জেলার করোনায় মৃত্যুর সাথে যোগ হয়। আর করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাবার বিষয়টি হাসপাতাল কতৃপক্ষের ব্যাপার।

অপরদিকে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কয়েকদিন আগে কর্মস্থলে যোগদান করেছেন। করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাবার বিষয়টি হাসপাতাল কতৃপক্ষের তারপরেও বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে জানান ।

back to top