বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় বিয়ের প্রলোভনে এক নারীকে (২২) ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এক সন্তানের জননী ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে সোমবার রাতে শিবগঞ্জ থানায় এই মামলা দায়ের করেন।
মামলায় সোমবার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে সফিউল ইসলাম (২৩) নামে এক কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অভিযুক্ত সাফিউল উপজেলার কিচক ইউনিয়নের মাটিয়ান দক্ষিণপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে এবং বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারীর চার বছর আগে বিয়ে হয়। তার বিয়ের পর থেকেই সফিউল তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। একপর্যায়ে সফিউল তাকে জমি লিখে দিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এতে ওই নারী রাজি হয়ে যায়।
পরে সফিউলের কথা অনুযায়ী স্বামীকে ডিভোর্সও দেন ওই নারী। তাদের প্রেমের সম্পর্ক চলাকালীন গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতেই একাধিক বার তাকে ধর্ষণ করেন সফিউল। বর্তমানে তিনি (নারী) সাত মাসের অন্তঃসত্বা। চলতি বছরের ২৫ জুলাই সকালে ধর্ষণের শিকার নারী সাফিউলের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে আলোচনা করেন। এতে সফিউল ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে গালাগালাজ ও হুমকি দিয়ে চলে যান।
জানতে চাইলে শিবগঞ্জ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় সফিউলকে সোমবার ভোরে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিকেলে তাকে আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় বিয়ের প্রলোভনে এক নারীকে (২২) ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এক সন্তানের জননী ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে সোমবার রাতে শিবগঞ্জ থানায় এই মামলা দায়ের করেন।
মামলায় সোমবার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে সফিউল ইসলাম (২৩) নামে এক কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অভিযুক্ত সাফিউল উপজেলার কিচক ইউনিয়নের মাটিয়ান দক্ষিণপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে এবং বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারীর চার বছর আগে বিয়ে হয়। তার বিয়ের পর থেকেই সফিউল তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। একপর্যায়ে সফিউল তাকে জমি লিখে দিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এতে ওই নারী রাজি হয়ে যায়।
পরে সফিউলের কথা অনুযায়ী স্বামীকে ডিভোর্সও দেন ওই নারী। তাদের প্রেমের সম্পর্ক চলাকালীন গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে ভুক্তভোগী নারীর বাড়িতেই একাধিক বার তাকে ধর্ষণ করেন সফিউল। বর্তমানে তিনি (নারী) সাত মাসের অন্তঃসত্বা। চলতি বছরের ২৫ জুলাই সকালে ধর্ষণের শিকার নারী সাফিউলের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে আলোচনা করেন। এতে সফিউল ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে গালাগালাজ ও হুমকি দিয়ে চলে যান।
জানতে চাইলে শিবগঞ্জ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় সফিউলকে সোমবার ভোরে তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিকেলে তাকে আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।