alt

বজ্রপাতে ১৭ জন নিহত

জেলা বার্তা পরিবেশক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ : বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১

বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে নিহতদের ঘিরে স্বজনদের আহাজারি-সংবাদ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে অন্তত ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৪ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন-শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামের মৃত সোহবুল হকের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৬০), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের ডাইলপাড়ার সৈয়ব আলীর ছেলে তোবজুল (৭০), তোবজুলের স্ত্রী জমিলা (৫৮) ছেলে সাদল আলী (৩৫), জামালের মেয়ে লেচন (৫০), রফিকুলের ছেলে বাবলু (২৬), বাদলের ছেলে বাবু (২০) একই উপজেলার সূর্য নারায়ণপুরের ধুলু মিয়ার ছেলে সজীব (২২), সাহালাল বাবুর স্ত্রী মৌসুমী (২৫), কালুর ছেলে আলম (৪৮), মোস্তফার ছেলে পাতু (৪০), চর সূর্য নারায়ণপুরের টিপুর স্ত্রী বেবি (৩২) ফাটা পাড়ার গ্রামের সাদিকুলের স্ত্রী টকি বেগম (৩০), চর বাগডাঙ্গা গোঠাপাড়ার সাত্তারের ছেলে সহবুল (৩০), বাবুডাইং এলাকার মকবুলের ছেলে টিপু সুলতান (৪৫) ও সুন্দরপুর এলাকার সেরাজুলের ছেলে অসিকুল ইসলাম ডাকু (২৪)।

শিবগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আরিফুল ইসলাম জানান, বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের ডাইলপাড়া থেকে বরপক্ষের ২০ জন শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামের হোসেন আলীর বাড়িতে বৌভাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ পাকা খেয়াঘাটে নামার সময় বৃষ্টি শুরু হলে তারা ঘাটের নিকট টিনের ঘরে আশ্রয় নেয়। এ সময় বজ্রপাত হলে তাদের মৃত্যু ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা সাতটি মরদেহ ও আটজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। ঘটনায় ১৩ জন আহত হন। পরে মরদেহগুলো নৌকায় করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের আলিমনগর ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়।

ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক সাবের আলী প্রামাণিক জানান, ফায়ার সার্ভিস ১৪টি মরদেহ উদ্ধার করেছে এবং বাকি কয়েকজনের লাশ তাদের আত্মীয়-স্বজন আগেই নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইফফাত জাহানসহ কর্মকর্তারা ডাইলপাড়া গ্রামে যান।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. নুরুন নাহার জানান, বজ্রপাতে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া একজনকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ সংবাদকে বলেন, ‘আমরা ১৪ জনের লাশ শনাক্ত করেছি। জেলা হাসপাতালে ভর্তি আছে ১১ জন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তি আছে একজন।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে দিয়েছি। যারা হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তাদের প্রত্যেকের চিকিৎসার দায়িত্ব জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা নিয়েছি।’

চোখের সামনে ডাইলপাড়া গ্রামের মাইদুল ইসলাম (৩৫) দেখেছেন বজ্রপাতে বাবা-মা ও ভাইসহ নিজের পরিবারের সাতজনের মৃত্যু।

মাইদুল ইসলামের ডাইলপাড়া গ্রামের বাড়িতে দেখা যায়, ঘটনার আকস্মিকতায় একটি ঘরে তিনি নির্বাক হয়ে বসে আছেন। প্রতিবেশীরা মৃত্যুর খবর শুনে তার বাড়িতে ভিড় জমিয়েছেন। এই গ্রামে একসঙ্গে এত মানুষের মৃত্যু আগে কেউ দেখেনি। স্বজন আর প্রতিবেশীদের কান্না-আহাজারি বাড়িজুড়ে। একে একে যখন সাতটি লাশ নিয়ে আসা হয়, তখন কান্নার শব্দ যেন পুরো গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়ির পাশে একে একে খোঁড়া হয় সাতটি কবর।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে জানা যায়, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচেন মাইদুল ইসলাম ও তার ১০ বছরের মেয়ে সুমাইয়া খাতুন। নৌকা থেকে নামতে একটু দেরি হওয়ায় বাবা-মেয়ে ছাউনি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি। আর সেই মুহূর্তেই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। চোখের পলকে বাবা-মাসহ প্রিয়জনদের মৃত্যু দেখে শোকে নির্বাক হয়ে আছেন মাইদুল।

ছবি

চকরিয়ায় ইটভাটা শ্রমিকদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর সংঘর্ষ: আহত ২০, আটক ৫

ধর্ম নিয়ে ‘বিতর্কিত’ মন্তব্য, বাউল সম্রাট আবুল সরকার গ্রেপ্তার

ছবি

রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা ও প্রকল্প প্রদর্শনী উদ্বোধন

ছবি

চাটখিলে পৌর কিচেন মার্কেট উদ্বোধন

ছবি

মুন্সীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

ছবি

সুনামগঞ্জে অনুমোদন ছাড়া অবৈধ ক্রাশার মেশিন চালিয়ে পরিবেশ ধ্বংস

ছবি

ঘরহীন জীবনের গল্প রায়গঞ্জে নৌকার ওপর ভাসমান দম্পতির দিনযাপন

বাংলাদেশে ধর্মীয় সাম্প্রতিক উন্নয়ন করতে হবে -আর্চবিশপ কেভিন এস. র‌্যান্ডাল

ছবি

গজারিয়ায় আমনের ফলন ভালো কৃষকের মুখে হাসি

ছবি

রাণীনগরে গ্রামীণ ব্যাংকের গেটের সামনে আগুন!

ছবি

আরও ১০ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

ছবি

শেরপুরে লেপ-তোশক তেরির কারিগরদের ব্যস্ততা তুঙ্গে

ছবি

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৩০ কিশোর-কিশোরী

ছবি

বদলগাছীতে ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা দেখতে জনতার ভীড়

ছবি

শিক্ষার্থীদের নদী পারাপারের জন্য প্রশাসনের নৌকা উপহার

ছবি

চকরিয়ায় আমন চাষে আশাজাগানিয়া ফলন

ছবি

দুমকিতে তিন মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিল

ছবি

রুমায় কেওক্রাডং সড়ক দুর্ঘটনায় ১১ পর্যটক আহত

ছবি

লালপুরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাউলে কম দেয়ার অভিযোগ

ছবি

মোরেলগঞ্জে পানি অধিকার বিষয়ক গণশুনানি অনুষ্ঠিত

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা হবে -আসিফ আকবর

ছবি

কুমারখালী পৌরসভায় সার্ভেয়ারের কিলঘুষিতে চালকের মৃত্যু

ছবি

কালীগঞ্জে ১৪৪০ কৃষক পেলেন কৃষি প্রণোদনা

ছবি

টঙ্গীবাড়ীতে শিক্ষক সংকটে চলছে পাঠদান, নেই টয়লেট ব্যবস্থা

ছবি

ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজে কাঠের পাটাতনে ঝুঁকি নিয়েই দশ গ্রামের মানুষের চলাচল

ছবি

শীতের আগমনীতে বেড়েছে পুরনো গরম কাপড়ের কদর

ছবি

চার দশকের অপেক্ষা শ্রীমঙ্গলে উদনাছড়ায় ব্রিজের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত

ছবি

দৌলতপুরে বেশী দামে সার বিক্রি ও মজুদ করায় ব্যবসায়ীকে জরিমানা

ছবি

নিখোঁজের একদিন জিয়াউর রহমানের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

তাহিরপুরে সড়কে খালের মুখ বাধ দিয়ে খেয়া পারপারে টাকা আদায়

ছবি

সিলেটে প্রাইভেটকার থামিয়ে শিশু অপহরণের চেষ্টা, মধ্যরাতে যুবক আটক

ছবি

বেনাপোল বন্দরে ৪ মাসে ভারত থেকে ১৩৫২৮ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে

ছবি

সিলেটে হাকিম চৌধুরীর সমর্থনে বিশাল গণমিছিলে জনতার ঢল

ছবি

লালপুরে গাঁজা ও ইয়াবাসহ আটক ৩

ছবি

৫৩ বিজিবি’র অভিযানে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট উদ্ধার

ছবি

কেন্দুয়ায় ইউএনও’র নাম ভাঙিয়ে ৩১ সরকারি গাছ কাটলেন বিএনপি নেতা

tab

বজ্রপাতে ১৭ জন নিহত

জেলা বার্তা পরিবেশক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে নিহতদের ঘিরে স্বজনদের আহাজারি-সংবাদ

বুধবার, ০৪ আগস্ট ২০২১

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে বজ্রপাতে অন্তত ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৪ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন-শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামের মৃত সোহবুল হকের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৬০), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের ডাইলপাড়ার সৈয়ব আলীর ছেলে তোবজুল (৭০), তোবজুলের স্ত্রী জমিলা (৫৮) ছেলে সাদল আলী (৩৫), জামালের মেয়ে লেচন (৫০), রফিকুলের ছেলে বাবলু (২৬), বাদলের ছেলে বাবু (২০) একই উপজেলার সূর্য নারায়ণপুরের ধুলু মিয়ার ছেলে সজীব (২২), সাহালাল বাবুর স্ত্রী মৌসুমী (২৫), কালুর ছেলে আলম (৪৮), মোস্তফার ছেলে পাতু (৪০), চর সূর্য নারায়ণপুরের টিপুর স্ত্রী বেবি (৩২) ফাটা পাড়ার গ্রামের সাদিকুলের স্ত্রী টকি বেগম (৩০), চর বাগডাঙ্গা গোঠাপাড়ার সাত্তারের ছেলে সহবুল (৩০), বাবুডাইং এলাকার মকবুলের ছেলে টিপু সুলতান (৪৫) ও সুন্দরপুর এলাকার সেরাজুলের ছেলে অসিকুল ইসলাম ডাকু (২৪)।

শিবগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আরিফুল ইসলাম জানান, বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের ডাইলপাড়া থেকে বরপক্ষের ২০ জন শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে পাকা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাকা তেররশিয়া গ্রামের হোসেন আলীর বাড়িতে বৌভাত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। দুপুর ১২টার দিকে দক্ষিণ পাকা খেয়াঘাটে নামার সময় বৃষ্টি শুরু হলে তারা ঘাটের নিকট টিনের ঘরে আশ্রয় নেয়। এ সময় বজ্রপাত হলে তাদের মৃত্যু ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা সাতটি মরদেহ ও আটজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। ঘটনায় ১৩ জন আহত হন। পরে মরদেহগুলো নৌকায় করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের আলিমনগর ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়।

ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক সাবের আলী প্রামাণিক জানান, ফায়ার সার্ভিস ১৪টি মরদেহ উদ্ধার করেছে এবং বাকি কয়েকজনের লাশ তাদের আত্মীয়-স্বজন আগেই নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইফফাত জাহানসহ কর্মকর্তারা ডাইলপাড়া গ্রামে যান।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. নুরুন নাহার জানান, বজ্রপাতে আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া একজনকে গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ সংবাদকে বলেন, ‘আমরা ১৪ জনের লাশ শনাক্ত করেছি। জেলা হাসপাতালে ভর্তি আছে ১১ জন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তি আছে একজন।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে দিয়েছি। যারা হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তাদের প্রত্যেকের চিকিৎসার দায়িত্ব জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা নিয়েছি।’

চোখের সামনে ডাইলপাড়া গ্রামের মাইদুল ইসলাম (৩৫) দেখেছেন বজ্রপাতে বাবা-মা ও ভাইসহ নিজের পরিবারের সাতজনের মৃত্যু।

মাইদুল ইসলামের ডাইলপাড়া গ্রামের বাড়িতে দেখা যায়, ঘটনার আকস্মিকতায় একটি ঘরে তিনি নির্বাক হয়ে বসে আছেন। প্রতিবেশীরা মৃত্যুর খবর শুনে তার বাড়িতে ভিড় জমিয়েছেন। এই গ্রামে একসঙ্গে এত মানুষের মৃত্যু আগে কেউ দেখেনি। স্বজন আর প্রতিবেশীদের কান্না-আহাজারি বাড়িজুড়ে। একে একে যখন সাতটি লাশ নিয়ে আসা হয়, তখন কান্নার শব্দ যেন পুরো গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। বাড়ির পাশে একে একে খোঁড়া হয় সাতটি কবর।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে জানা যায়, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচেন মাইদুল ইসলাম ও তার ১০ বছরের মেয়ে সুমাইয়া খাতুন। নৌকা থেকে নামতে একটু দেরি হওয়ায় বাবা-মেয়ে ছাউনি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি। আর সেই মুহূর্তেই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। চোখের পলকে বাবা-মাসহ প্রিয়জনদের মৃত্যু দেখে শোকে নির্বাক হয়ে আছেন মাইদুল।

back to top