alt

ঝরেপড়া প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করাই বড় চ্যালেঞ্জ

জরিপে ৩ উপজেলায় ঝরেপড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১৫

প্রতিনিধি, মেহেরপুর : বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

মেহেরপুর : সংসার বাঁচাতে স্কুলে না গিয়ে ভ্যানগাড়ি চালাচ্ছে ঝরেপড়া শিক্ষার্থী বকর -সংবাদ

মেহেরপুরের গাংনীর কোদালকাটি গ্রামের রবিউলের ছেলে ছলিম ও সাবের। স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র। করোনা সঙ্কটে দুই ভাই পড়াশোনা বাদ দিয়ে উপার্জনে নেমেছে। লেদ মেশিনে কাজ করে তারা। সকাল থেকে রাত অবধি খেটে পরিবারের আহার নিশ্চিত করা লক্ষ্য তাদের। তাই স্কুল যাওয়া নিয়েও তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। পরিবারের আয়ের পথ না থাকায় তারা বাধ্য হয়েই কাজে নেমেছে।

শুধু ছলিম ও সাবের নয়, মহামারী করোনার কারণে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী হাল ধরেছে সংসারের। যে কচি হাতে বই খাতা আর কলম ধরার কথা সেই হাতে অনেকেই ধরেছে রিক্সা ভ্যানের হাতল। শিক্ষার্থীরা অনেকেই কাজ করছে মোটর গ্যারেজ, কল কারখানায়। আবার অনেকেই নিয়োজিত হয়েছে বাবার সঙ্গে কৃষি কাজে। কেউ বা বই খাতা ছেড়ে বউ সেজে চলে গেছে শ্বশুর বাড়ি। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে ঝরে পড়া এসব শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।

মেহেরপুর জেলায় ৩০৮ প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৮৮ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১২০ কেজি স্কুল ও মাদ্রাসা রয়েছে ২৫ এবং ১৫টি কলেজ রয়েছে। এখানে অন্ততঃ দু’লাখ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় নিম্নবিত্ত পরিবারের অনেক শিক্ষার্থী পারিবারিক প্রয়োজনে নেমেছে রোজগারের পথে। কোমলমতি এসব যাদের বিদ্যালয়ে ফেরানোটাই এখন চ্যালেঞ্জ।

কুঞ্জনগরের মহসিন আলী জানান, বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় তার অষ্টম শ্রেণিতে পড়–য়া নাতি বক্কর ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালানো শুরু করে। দিনে ৩০০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা রোজগার করে। টাকার লোভে এখন সে আর বিদ্যালয়ে যেতে চাইছে না। এদিকে গৃহবধূ মঞ্জুরা জানান, তার স্বামী অন্য মেয়েকে বিয়ে করায় সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। বাধ্য হয়ে নবম শ্রেণিতে পড়–য়া ছেলে সজীবকে কৃষি কাজে নামিয়েছেন।

গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর হাবিবুল বাশার জানান, করোনা সঙ্কটে নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোর উপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে তা অস্বীকারের উপায় নেই। আর এ ঝড় থেকে পরিবারকে রক্ষায় শিক্ষার্থীদের কেউ হয়েছে উপার্জনের খুঁটি।

অনেক তার মেয়েকে বসিয়েছেন বাল্য বিয়ের পিঁড়িতে। প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই করোনাকালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঝরে পড়ার সংখ্যা বেড়েছে। তবে তার পরিসংখ্যান বিদ্যালয় ও শিক্ষা অফিসে নেই। এখন বিদ্যালয় খুলেছে তাই কয়েকদিন পর প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে এবং ঝরে যাওয়া শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।

গাংনী উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাজাহান রেজা জানান, যেহেতু দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল তাই শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ ছিল না। সেহেতু শিক্ষার্থীদের কী অবস্থা সেটা বলা মুশকিল। তবে যেসব শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকবে তাদের মনিটরিং করে বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হবে।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ভূপেশ রঞ্জন রায় জানান, যেহেতু এখন কম সিলেবাস তাই কাজও কম। হোম ভিজিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসে তার ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশ মতো জেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণ করার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে এক জরিপ চালানো হয়। জরিপের ফলাফলে দেখা যায় গাংনী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলাউদ্দীনের রিপোর্ট মোতাবেক উপজেলা ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৮৮ জন অন্যদিকে মুজিবনগর উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেলায়েত হোসেন জানান তার উপজেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭ জন এবং সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আপীল উদ্দীনের তথ্য মতে সদর উপজেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম বেশি ৩০০ জন বলে জানা গেছে।

ছবি

বিভিন্ন স্থানে আগুন ও হাতবোমা

ছবি

সব অভিযোগ ‘মিথ্যা’, আত্মপক্ষ সমর্থনের ‘সুযোগ মেলেনি’, বললেন হাসিনা

ছবি

মৌসুম শুরু হলেও এখনও খালি পড়ে আছে লবণ মাঠ

ছবি

মানিকগঞ্জে ১৪ মাসে হত্যাকাণ্ড ২৩টি, ৪১ অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

ছবি

সাদুল্লাপুরে বিনামূল্যে হুইলচেয়ার ও ছাগল বিতরণ

ছবি

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন রাস্তায় গাছ ফেলে অবরোধ

ছবি

নারায়ণগঞ্জে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

ছবি

মেঘনা-ধনাগোদা বেড়িবাঁধ সড়কে দেড় শতাধিক গর্ত

ছবি

পাখির কলধ্বনিতে মুখর গলাচিপার চরাঞ্চল

ছবি

ঘোড়াশালে ফুটপাতে শীতবস্ত্র কিনতে ক্রেতাদের ভিড়

ছবি

গাজীপুরে রেড ক্রিসেন্টের নির্বাচন: বহুল পরিচিত মৃতরাও ভোটার

ছবি

নাইক্ষ্যংছড়িতে আরকান আর্মির সদস্য সন্দেহে একজন গ্রেপ্তার, ‘মাদকচক্রে জড়িত’ থাকার অভিযোগ

ছবি

শেরপুরে আমন ধানের পর আলু চাষে চিন্তা কৃষকের

ছবি

চুয়াডাঙ্গায় বাড়ছে ডায়রিয়া নিউমোনিয়ার প্রকোপ

ছবি

কলারোয়ায় ইউএনও’র বিদায় সংবর্ধনা

ছবি

হাটহাজারীতে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

ছবি

কেশবপুরে বৈদ্যুতিক সেচ পাম্পের ট্রান্সফরমার চুরিতে বিপাকে কৃষক

ছবি

লালপুরে নারী প্রলোভনে চাঁদা আদায়, চক্রের দুই প্রতারক গ্রেপ্তার

ছবি

বাগেরহাটে নাগরিক প্লাটফর্মের সদস্যদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

ছবি

নবীনগর প্রাত:ভ্রমণ এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ছবি

রায়গঞ্জে ফিস্টুলা রোগী সনাক্তকরণ সংক্রান্ত অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

ছবি

বাগেরহাটে খাস জমি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ডের অভিযোগ

ছবি

সিলেটে ১৩ গাড়ি পুড়ে ছাঁই

ছবি

গাজনার বিলপাবনার শস্যভান্ডারে জলাবদ্ধতা পেঁয়াজ চাষে বিপর্যয়ের আশঙ্কা

ছবি

সিরাজগঞ্জের জেলে পরিবারের সব খরচই যেন যমুনা নদীর দান

ছবি

সিংগাইরে ইসলামী ব্যাংক শাখায় অগ্নিকা-, ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি

ছবি

হারিয়ে যাচ্ছে নবান্ন উৎসব, নেই পিঠাপুলির ধুম

ছবি

নড়বড়ে সাঁকোতে ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের পারাপার

ছবি

ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

ছবি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচির উদ্বোধন

ছবি

সোনালি ধানের ঢেউয়ে নবান্ন উৎসব

ছবি

গজারিয়া উপজেলা পোস্ট অফিসে লোকবল সংকট

ছবি

বাগেরহাটে বিদ্যুতায়িত হয়ে শ্রমিক নিহত

ছবি

গজারিয়ায় মৃত্তিকার গুনাগুন বিষয়ক প্রশিক্ষণ

ছবি

চকরিয়ার মানিকপুরে তিনটি পরিবেশবান্ধব ঝিকঝাক ইটভাটা উচ্ছেদ

ছবি

জন্ম- মৃত্যু নিবন্ধনে টানা পঞ্চমবারের মতো শীর্ষে দুমকি উপজেলা

tab

ঝরেপড়া প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করাই বড় চ্যালেঞ্জ

জরিপে ৩ উপজেলায় ঝরেপড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১৫

প্রতিনিধি, মেহেরপুর

মেহেরপুর : সংসার বাঁচাতে স্কুলে না গিয়ে ভ্যানগাড়ি চালাচ্ছে ঝরেপড়া শিক্ষার্থী বকর -সংবাদ

বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

মেহেরপুরের গাংনীর কোদালকাটি গ্রামের রবিউলের ছেলে ছলিম ও সাবের। স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র। করোনা সঙ্কটে দুই ভাই পড়াশোনা বাদ দিয়ে উপার্জনে নেমেছে। লেদ মেশিনে কাজ করে তারা। সকাল থেকে রাত অবধি খেটে পরিবারের আহার নিশ্চিত করা লক্ষ্য তাদের। তাই স্কুল যাওয়া নিয়েও তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। পরিবারের আয়ের পথ না থাকায় তারা বাধ্য হয়েই কাজে নেমেছে।

শুধু ছলিম ও সাবের নয়, মহামারী করোনার কারণে দীর্ঘ দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী হাল ধরেছে সংসারের। যে কচি হাতে বই খাতা আর কলম ধরার কথা সেই হাতে অনেকেই ধরেছে রিক্সা ভ্যানের হাতল। শিক্ষার্থীরা অনেকেই কাজ করছে মোটর গ্যারেজ, কল কারখানায়। আবার অনেকেই নিয়োজিত হয়েছে বাবার সঙ্গে কৃষি কাজে। কেউ বা বই খাতা ছেড়ে বউ সেজে চলে গেছে শ্বশুর বাড়ি। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে ঝরে পড়া এসব শিক্ষার্থীদের স্কুলে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।

মেহেরপুর জেলায় ৩০৮ প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৮৮ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ১২০ কেজি স্কুল ও মাদ্রাসা রয়েছে ২৫ এবং ১৫টি কলেজ রয়েছে। এখানে অন্ততঃ দু’লাখ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় নিম্নবিত্ত পরিবারের অনেক শিক্ষার্থী পারিবারিক প্রয়োজনে নেমেছে রোজগারের পথে। কোমলমতি এসব যাদের বিদ্যালয়ে ফেরানোটাই এখন চ্যালেঞ্জ।

কুঞ্জনগরের মহসিন আলী জানান, বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় তার অষ্টম শ্রেণিতে পড়–য়া নাতি বক্কর ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালানো শুরু করে। দিনে ৩০০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা রোজগার করে। টাকার লোভে এখন সে আর বিদ্যালয়ে যেতে চাইছে না। এদিকে গৃহবধূ মঞ্জুরা জানান, তার স্বামী অন্য মেয়েকে বিয়ে করায় সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। বাধ্য হয়ে নবম শ্রেণিতে পড়–য়া ছেলে সজীবকে কৃষি কাজে নামিয়েছেন।

গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর হাবিবুল বাশার জানান, করোনা সঙ্কটে নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোর উপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে তা অস্বীকারের উপায় নেই। আর এ ঝড় থেকে পরিবারকে রক্ষায় শিক্ষার্থীদের কেউ হয়েছে উপার্জনের খুঁটি।

অনেক তার মেয়েকে বসিয়েছেন বাল্য বিয়ের পিঁড়িতে। প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই করোনাকালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঝরে পড়ার সংখ্যা বেড়েছে। তবে তার পরিসংখ্যান বিদ্যালয় ও শিক্ষা অফিসে নেই। এখন বিদ্যালয় খুলেছে তাই কয়েকদিন পর প্রকৃত সংখ্যা জানা যাবে এবং ঝরে যাওয়া শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হবে।

গাংনী উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সাজাহান রেজা জানান, যেহেতু দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল তাই শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ ছিল না। সেহেতু শিক্ষার্থীদের কী অবস্থা সেটা বলা মুশকিল। তবে যেসব শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকবে তাদের মনিটরিং করে বিদ্যালয়ে ফিরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা হবে।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ভূপেশ রঞ্জন রায় জানান, যেহেতু এখন কম সিলেবাস তাই কাজও কম। হোম ভিজিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসে তার ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশ মতো জেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণ করার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে এক জরিপ চালানো হয়। জরিপের ফলাফলে দেখা যায় গাংনী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আলাউদ্দীনের রিপোর্ট মোতাবেক উপজেলা ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৮৮ জন অন্যদিকে মুজিবনগর উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেলায়েত হোসেন জানান তার উপজেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৭ জন এবং সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আপীল উদ্দীনের তথ্য মতে সদর উপজেলায় ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম বেশি ৩০০ জন বলে জানা গেছে।

back to top