জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটি জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সাংবাদিকদের শীর্ষ চার সংগঠনের ১১ নেতার ব্যাংক হিসাব তলবের ঘটনাকে ‘উদ্দেশ্যমূলক’ হিসেবে বর্ণনা করেছে ।
আজ বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সংগঠনের যুগ্ম-সম্পাদক মাঈনুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভায় বিষয়টিতে বিস্ময় প্রকাশ করে ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়, প্রচলিত আইনে কোনো ব্যক্তি বিশেষের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত হতেই পারে।
”কিন্তু শুধুমাত্র একটি পেশার সকল সংগঠনের নির্বাচিত শীর্ষ নেতাদের নামে ঢালাও এই সিদ্ধান্ত বিশেষ উদ্দেশ্যমূলক বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।”
গত রোববার সব ব্যাংকে চিঠি দিয়ে সাংবাদিকদের চার সংগঠনের ১১ নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ।
জাতীয় প্রেস ক্লাব ছাড়াও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের উভয় অংশ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের উভয় অংশ এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতারা রয়েছেন এই তালিকায়।
সাংবাদিকদের ’গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনের নির্বাচিত নেতাদের’ ব্যাংক হিসাব চেয়ে দেওয়া ওই চিঠির ‘তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ’ জানানোর কথা বলেছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঢালাও ব্যাংক হিসাব তলবে সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, এমনকি নজীরবিহীনভাবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মত একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে, যা কখনও কোনোকালে ঘটেনি।
”নির্বাচিত সাংবাদিক নেতাদের জনসম্মুখে হেয় ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব সাংবাদিক সমাজকে হেয় প্রতিপন্নকারী এই সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটি জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সাংবাদিকদের শীর্ষ চার সংগঠনের ১১ নেতার ব্যাংক হিসাব তলবের ঘটনাকে ‘উদ্দেশ্যমূলক’ হিসেবে বর্ণনা করেছে ।
আজ বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সংগঠনের যুগ্ম-সম্পাদক মাঈনুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভায় বিষয়টিতে বিস্ময় প্রকাশ করে ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়, প্রচলিত আইনে কোনো ব্যক্তি বিশেষের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত হতেই পারে।
”কিন্তু শুধুমাত্র একটি পেশার সকল সংগঠনের নির্বাচিত শীর্ষ নেতাদের নামে ঢালাও এই সিদ্ধান্ত বিশেষ উদ্দেশ্যমূলক বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।”
গত রোববার সব ব্যাংকে চিঠি দিয়ে সাংবাদিকদের চার সংগঠনের ১১ নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-বিএফআইইউ।
জাতীয় প্রেস ক্লাব ছাড়াও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের উভয় অংশ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের উভয় অংশ এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতারা রয়েছেন এই তালিকায়।
সাংবাদিকদের ’গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনের নির্বাচিত নেতাদের’ ব্যাংক হিসাব চেয়ে দেওয়া ওই চিঠির ‘তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ’ জানানোর কথা বলেছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঢালাও ব্যাংক হিসাব তলবে সাংবাদিক সমাজের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে, এমনকি নজীরবিহীনভাবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মত একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে, যা কখনও কোনোকালে ঘটেনি।
”নির্বাচিত সাংবাদিক নেতাদের জনসম্মুখে হেয় ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব সাংবাদিক সমাজকে হেয় প্রতিপন্নকারী এই সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে।”