ভর্তি জালিয়াতি ও প্রশ্নপত্র ফাঁস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিসিএস, ব্যাংক ও বিভিন্ন সংস্থার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস ও জালিয়াতির অভিযোগে ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার বিচার শুরু হচ্ছে। বুধবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বকর ছিদ্দিকের আদালত মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় নথি সিএমএম বরাবর পাঠানোর আদেশ দেন। সিএমএম পরবর্তীতে মামলাটি বদলির আদেশ দেবেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
সিএমএম-এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম জানান, মামলাটির বিচারকার্যক্রম সিএমএম-এ হবে নাকি অন্য কোন আদালতে পাঠানো হবে তা নির্ধারণ করে সিএমএম পরবর্তী আদেশ দেবে।
২০১৮ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আগের রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক মহিউদ্দিন রানা ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আটক করে সিআইডি। পরদিন এ ঘটনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ও ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলা তদন্ত করে ১২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
চার্জশিটে ১২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। যার মধ্যে ৮৭ জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মামলায় ৪৬ জন আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বর্তমানে ৯ আসামি পলাতক রয়েছেন। তদন্তকালে আসামিদের নামে ২০ কোটি টাকার সন্ধান পাওয়া যায়। এসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে এরই মধ্যে উত্তরা পশ্চিম থানায় মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে সিআইডি।
ডিজিটাল জালিয়াতি ও অবৈধ পন্থায় ভর্তি হওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দফায় দফায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলাটি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ভর্তি জালিয়াতি ও প্রশ্নপত্র ফাঁস
বুধবার, ১৩ অক্টোবর ২০২১
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ (ঢাবি) বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিসিএস, ব্যাংক ও বিভিন্ন সংস্থার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস ও জালিয়াতির অভিযোগে ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার বিচার শুরু হচ্ছে। বুধবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বকর ছিদ্দিকের আদালত মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত হওয়ায় নথি সিএমএম বরাবর পাঠানোর আদেশ দেন। সিএমএম পরবর্তীতে মামলাটি বদলির আদেশ দেবেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
সিএমএম-এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহবুবুল আলম জানান, মামলাটির বিচারকার্যক্রম সিএমএম-এ হবে নাকি অন্য কোন আদালতে পাঠানো হবে তা নির্ধারণ করে সিএমএম পরবর্তী আদেশ দেবে।
২০১৮ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আগের রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক মহিউদ্দিন রানা ও আবদুল্লাহ আল মামুনকে আটক করে সিআইডি। পরদিন এ ঘটনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ও ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলা তদন্ত করে ১২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
চার্জশিটে ১২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। যার মধ্যে ৮৭ জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। মামলায় ৪৬ জন আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বর্তমানে ৯ আসামি পলাতক রয়েছেন। তদন্তকালে আসামিদের নামে ২০ কোটি টাকার সন্ধান পাওয়া যায়। এসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে এরই মধ্যে উত্তরা পশ্চিম থানায় মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে সিআইডি।
ডিজিটাল জালিয়াতি ও অবৈধ পন্থায় ভর্তি হওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দফায় দফায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার করেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলাটি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।