ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের টাকা বিধিবহির্ভূতভাবে বিনিয়োগের অভিযোগে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকে শেয়ারবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। একই ঘটনায় কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামকেও আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিএসইসির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশকে ওই ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী, এলআর গ্লোবাল ছয়টি ফান্ড থেকে মোট ৬৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে বন্ধ প্রতিষ্ঠান পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারের ৫১ শতাংশ শেয়ার ক্রয় করে। ১০ টাকার শেয়ার ২৮৯ টাকায় কেনা হয়, পরে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড। দ্বিতীয় দফায় মূলধন বাড়াতে আরও ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়।
বিএসইসি বলছে, একটি বন্ধ ও লোকসানি কোম্পানিতে এভাবে চড়া দামে বিনিয়োগ করে ফান্ডগুলোর ইউনিটধারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এজন্য এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী রিয়াজ ইসলামকে ৩০ দিনের মধ্যে সুদসহ ৯০ কোটি টাকা ফেরত আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা না হলে তাঁকে ৯৮ কোটি টাকা এবং দুই পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হবে।
এ ঘটনায় রিয়াজ ইসলামসহ ছয় ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯ কোটি ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানিকে (বিজিআইসি) সর্বোচ্চ ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ওই ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ড হলো: এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, এলআর গ্লোবাল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং গ্রিন ডেলটা মিউচুয়াল ফান্ড।
বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের টাকা বিধিবহির্ভূতভাবে বিনিয়োগের অভিযোগে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী ও প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকে শেয়ারবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। একই ঘটনায় কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলামকেও আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিএসইসির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশকে ওই ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির তথ্য অনুযায়ী, এলআর গ্লোবাল ছয়টি ফান্ড থেকে মোট ৬৯ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে বন্ধ প্রতিষ্ঠান পদ্মা প্রিন্টার্স অ্যান্ড কালারের ৫১ শতাংশ শেয়ার ক্রয় করে। ১০ টাকার শেয়ার ২৮৯ টাকায় কেনা হয়, পরে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড। দ্বিতীয় দফায় মূলধন বাড়াতে আরও ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়।
বিএসইসি বলছে, একটি বন্ধ ও লোকসানি কোম্পানিতে এভাবে চড়া দামে বিনিয়োগ করে ফান্ডগুলোর ইউনিটধারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এজন্য এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী রিয়াজ ইসলামকে ৩০ দিনের মধ্যে সুদসহ ৯০ কোটি টাকা ফেরত আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা না হলে তাঁকে ৯৮ কোটি টাকা এবং দুই পরিচালককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হবে।
এ ঘটনায় রিয়াজ ইসলামসহ ছয় ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯ কোটি ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানিকে (বিজিআইসি) সর্বোচ্চ ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ওই ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ড হলো: এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, এলআর গ্লোবাল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান, এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং গ্রিন ডেলটা মিউচুয়াল ফান্ড।