জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ম্যুরাল ভাঙচুর করেছে একদল শিক্ষার্থী।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। পরে তারা তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটে গিয়ে সেখানে থাকা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভেঙে ফেলে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনা হলের সামনে থাকা শেখ হাসিনার ম্যুরালও ভাঙচুর করা হয়।
এছাড়া, আল-বেরুনী হলের দেয়ালে আঁকা বঙ্গবন্ধুর গ্রাফিতি রঙ দিয়ে মুছে দেন আন্দোলনকারীরা। রাত ২টার দিকে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক খুলে ফেলেন।
ভাঙচুরের সময় আন্দোলনকারীদের একজন, ইয়াহিয়া জিসান, বলেন, "শেখ হাসিনা পলায়নের ছয় মাস পার হলেও এখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি। অথচ বিভিন্ন দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়ায় তাদের দোসরেরা এখনো মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। আজ খুনি হাসিনা ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। আমরা নতুন বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ চাই না।"
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ম্যুরাল ভাঙচুর করেছে একদল শিক্ষার্থী।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। পরে তারা তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটে গিয়ে সেখানে থাকা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভেঙে ফেলে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনা হলের সামনে থাকা শেখ হাসিনার ম্যুরালও ভাঙচুর করা হয়।
এছাড়া, আল-বেরুনী হলের দেয়ালে আঁকা বঙ্গবন্ধুর গ্রাফিতি রঙ দিয়ে মুছে দেন আন্দোলনকারীরা। রাত ২টার দিকে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নামফলক খুলে ফেলেন।
ভাঙচুরের সময় আন্দোলনকারীদের একজন, ইয়াহিয়া জিসান, বলেন, "শেখ হাসিনা পলায়নের ছয় মাস পার হলেও এখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি। অথচ বিভিন্ন দেশে ফ্যাসিবাদী সরকারগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়ায় তাদের দোসরেরা এখনো মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। আজ খুনি হাসিনা ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। আমরা নতুন বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ চাই না।"