কোরবানির পশুর বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। নাগরিকদের সহায়তায় কুরবানীর প্রথম দিনের বর্জ্যগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে বলে দুই করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় দুপুর দুইটার মধ্যে ৭৫ টি ওয়ার্ডের সবগুলোতেই কোরবানির পশুর বর্জ্য (১ আগস্টের) শতভাগ বর্জ্য অপসারিত হয়েছে। আজকের (২ আগস্টের) কোরবানির পশুর বর্জ্য আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারিত হবে।
ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান বলেন, ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কোরবানির বর্জ্য অপসারিত হয়েছে। ডিএনসিসির নিজস্ব দুই হাজার ৬৬৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনাসহ সর্বমোট ১১ হাজার ৫০৮ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিরলস পরিশ্রম করে ঢাকা শহরকে বর্জ্যমুক্ত করেছেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় কোরবানির প্রথম দিন ডিএনসিসি এলাকার বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সকল ওয়ার্ড থেকে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে অপসারণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ঢাকা উত্তরে ২৫৬টি পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সিটি কর্পোরেশন থেকে বিভিন্ন সুবিধাদি বিশেষ করে কোরবানির মাংস বাসায় পৌঁছে দেয়ার কারণে আগের তুলনায় অনেকে উৎসাহিত হয়ে নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি দিয়েছেন। তবে আগামী বছর প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী মেয়র গাবতলীতে একটি অত্যাধুনিক স্লটার হাউজ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
গতকাল বিকেল ৫টা থেকে রাত্র ১০টার মধ্যে ৩১, ২৭, ৮, ১, ১৭, ১৯, ২০, ২৮, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৩, ৯, ১০, ১১, ৩৯, ৪০, ৪১, ৫২, ৫৩ ও ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তাদের নিজ নিজ ওয়ার্ড বর্জ্যমুক্ত ঘোষণা করেছেন জানিয়ে এম সাইদুর রহমান বলেন, এরপর ক্রমান্বয়ে অন্যান্য ওয়ার্ডকেও বর্জ্যমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ বছর কোরবানি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা তদারকিতে কী কী পরিলক্ষিত হয়েছে? এ বিষয়ে ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা বলেন, অনলাইন ডিজিটাল পশু বেচাকেনা ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। জনগণ আগের চেয়ে সচেতন ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। বর্জ্য ব্যাগ, ব্লিচিং পাউডার এবং স্যাভলন ব্যবহার বেড়েছে সেই সঙ্গে একটি বিশেষ অ্যাপস তৈরি করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মনিটরিং করা হয়েছে।
রোববার, ০২ আগস্ট ২০২০
কোরবানির পশুর বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। নাগরিকদের সহায়তায় কুরবানীর প্রথম দিনের বর্জ্যগুলো পরিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে বলে দুই করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় দুপুর দুইটার মধ্যে ৭৫ টি ওয়ার্ডের সবগুলোতেই কোরবানির পশুর বর্জ্য (১ আগস্টের) শতভাগ বর্জ্য অপসারিত হয়েছে। আজকের (২ আগস্টের) কোরবানির পশুর বর্জ্য আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারিত হবে।
ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান বলেন, ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কোরবানির বর্জ্য অপসারিত হয়েছে। ডিএনসিসির নিজস্ব দুই হাজার ৬৬৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনাসহ সর্বমোট ১১ হাজার ৫০৮ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিরলস পরিশ্রম করে ঢাকা শহরকে বর্জ্যমুক্ত করেছেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় কোরবানির প্রথম দিন ডিএনসিসি এলাকার বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সকল ওয়ার্ড থেকে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে অপসারণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ঢাকা উত্তরে ২৫৬টি পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সিটি কর্পোরেশন থেকে বিভিন্ন সুবিধাদি বিশেষ করে কোরবানির মাংস বাসায় পৌঁছে দেয়ার কারণে আগের তুলনায় অনেকে উৎসাহিত হয়ে নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি দিয়েছেন। তবে আগামী বছর প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী মেয়র গাবতলীতে একটি অত্যাধুনিক স্লটার হাউজ নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
গতকাল বিকেল ৫টা থেকে রাত্র ১০টার মধ্যে ৩১, ২৭, ৮, ১, ১৭, ১৯, ২০, ২৮, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৩, ৯, ১০, ১১, ৩৯, ৪০, ৪১, ৫২, ৫৩ ও ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তাদের নিজ নিজ ওয়ার্ড বর্জ্যমুক্ত ঘোষণা করেছেন জানিয়ে এম সাইদুর রহমান বলেন, এরপর ক্রমান্বয়ে অন্যান্য ওয়ার্ডকেও বর্জ্যমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ বছর কোরবানি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা তদারকিতে কী কী পরিলক্ষিত হয়েছে? এ বিষয়ে ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা বলেন, অনলাইন ডিজিটাল পশু বেচাকেনা ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। জনগণ আগের চেয়ে সচেতন ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। বর্জ্য ব্যাগ, ব্লিচিং পাউডার এবং স্যাভলন ব্যবহার বেড়েছে সেই সঙ্গে একটি বিশেষ অ্যাপস তৈরি করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মনিটরিং করা হয়েছে।