alt

অপরাধ ও দুর্নীতি

মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য অভি খালাস: ২৩ বছরের অপেক্ষার পর রায় ঘোষণা

রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ, উচ্চ আদালতে আপিলের সিদ্ধান্ত

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যার ঘটনায় দায়ের করা বহুল আলোচিত মামলায় সাবেক জাতীয় পার্টির সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। প্রায় ২৩ বছর পর এই মামলার রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ২য় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোছা. শাহীনুর আক্তার। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হওয়ায় অভিকে খালাস দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালত।

রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ মো. আবু জাফর রিজভী। তিনি জানিয়েছেন, রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি পর্যালোচনা করে উচ্চ আদালতে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। অন্যদিকে, অভির পক্ষে নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় আইনজীবী শাহ্ ইলিয়াস রতন বলেছেন, তাঁর মক্কেল ন্যায়বিচার পেয়েছেন।

২০০২ সালের ১০ নভেম্বর কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে তিন্নির লাশ পাওয়া যায়। পরদিন অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন মামলা করেন।

মামলার তদন্তের দায়িত্ব প্রথমে কেরানীগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে ছিল। পরে ২৪ নভেম্বর মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়। একাধিক তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটি পরিচালনা করেন। শেষ পর্যন্ত ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর তৎকালীন সিআইডি পরিদর্শক মোজাম্মেল হক সাবেক সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে একমাত্র আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেন।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, অভির সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে তিন্নি তাঁর স্বামীকে তালাক দেন। পরবর্তীতে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর জেরে অভির বিরুদ্ধে তিন্নিকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। তদন্তে উঠে আসে, ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যার পর কোনো এক সময় তিন্নিকে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে মৈত্রী সেতুর কাছে ফেলে রাখা হয়।

২০১০ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত অভির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ৪১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। অভি মামলার শুরু থেকেই পলাতক। তিনি কানাডায় অবস্থান করছিলেন এবং ২০০৬ সালে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তা নবায়নের আবেদন করেন। তবে বাংলাদেশ সরকার তাকে নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করেনি। ফলে তিনি দেশে ফিরে বিচার প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেননি।

গতকাল মঙ্গলবার রায় ঘোষণার সময় আদালত বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে। যথাযথ প্রমাণের অভাবে অভিকে খালাস প্রদান করা হলো।

রায় ঘোষণার সময় তিন্নির পরিবারের কোনো সদস্য আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তবে রাষ্ট্রপক্ষ জানিয়েছে, মামলার কাগজপত্র পর্যালোচনা করে তারা উচ্চ আদালতে আপিলের সিদ্ধান্ত নেবে।

অভি এক চিঠির মাধ্যমে দাবি করেছিলেন, তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলায় আসামি করা হয়েছে। তাঁর নাম এজাহারে ছিল না। তবে নির্যাতনের আশঙ্কায় তিনি দেশত্যাগ করেন এবং কানাডায় আশ্রয় নেন।

মামলাটির তদন্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছেন। এটি বিচার প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করেছে। তদন্তে নাম আসার পর থেকে অভি পলাতক ছিলেন।

তিন্নি হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলাটি ছিল দেশের অন্যতম আলোচিত মামলা। প্রমাণ ও সাক্ষীর অভাবে মামলার নিষ্পত্তি হতে দুই দশকেরও বেশি সময় লেগেছে। রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ, আসামির পলাতক থাকা এবং যথাযথ প্রমাণ সংগ্রহে জটিলতা মামলাটিকে দীর্ঘায়িত করেছে।

রায়ের পর রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা মনে করেন, মামলাটি আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা প্রয়োজন। উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তে মামলার নতুন মোড় নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করা হচ্ছে।

ছবি

‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে’ পূর্বাচলে শেখ হাসিনা ও জয়ের প্লট, দুই মামলা দুদকের

এস আলম পরিবারের ১৬ সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

ছবি

ঢাকা মেডিকেল থেকে আবারও ভুয়া চিকিৎসক আটক

ছবি

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম: শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড: জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে দুই সাবেক কর্মকর্তাকে

ছবি

‘ক্ষমতার অপব্যবহার’ করে পূর্বাচলে পুতুলের প্লট, শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের নামে দুদকের মামলা

ছবি

সিডিএর প্রকল্পে অনিয়ম তদন্তে কাজ শুরু, জড়িতদের খুঁজে বের করার তাগিদ

ডিবির হারুনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

বেনজীরের স্ত্রী-কন্যার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

ছবি

জনতা ব্যাংকের নিলামের মুখে এস আলম গ্রুপ, আইনি লড়াইয়ের ঘোষণা

ছবি

ঢাকা শহরে ছিনতাই প্রতিরোধে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

ছবি

আইজিপি বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

ছবি

টঙ্গী ইজতেমা সংঘর্ষে মাওলানা সাদ অনুসারী ২৩ জনকে আগাম জামিন

ছবি

হাই প্রোফাইল পুলিশ কর্মকর্তা হারুন অর রশীদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

ছবি

সাবেক মন্ত্রী ও আইজিপিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার দেখাল আদালত

ছবি

বিচারক নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য: পিপির নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা

ছবি

অবৈধ ইটভাটা, নদী ভরাট করে রাস্তা নির্মাণ

ছবি

নাসা গ্রুপ চেয়ারম্যান ও সাবেক ডিএমপি কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

আরও ৩ জন অতিরিক্ত আইজিপি অবসরে

ছবি

দুদকের দুর্নীতির মামলায় সাবেক মন্ত্রী, এমপি ও মন্ত্রীর ছেলেকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ

ছবি

ফেইসবুকে পরিচয়,অতপর ঃ যুবক গ্রেফতার,আপত্তির ভিডিও উদ্ধার

ছবি

পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে পদ্মা সেতু ‘দুর্নীতি’ মামলা

ছবি

পলাশের ডাংগায় এক রাতেই আট দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি।

ছবি

মাধবপুরে সরকারী বাউন্ডারি ভেঙ্গে কোটি টাকার ভূমি দখল

ছবি

ছিনতাই ও চুরি হওয়া ১০১টি মোবাইল সেট উদ্ধার

ছবি

সেনাবাহিনীর সমন্বিত পদক্ষেপে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ‘সহনশীল’

ছবি

ভাঙ্গায় জামাই ও শ্বশুর পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ আহত- ১০

ছবি

ক্ষোভ থেকে মাস্টারকে কোপান ইরফান, জানাজানির ভয়ে বাকিদেরও হত্যা: র‌্যাব

ছবি

শিক্ষিকাকে ‘ব্ল্যাক মেইল, চাঁদাবাজি’ অতপর গ্রেফতার, ‘স্বীকারোক্তি’

হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে ৩০ কোটি ডলার ‘পাচারের’ অভিযোগ, অনুসন্ধানে দুদক

ছবি

কেরানীগঞ্জে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় মামলা, খেলনা পিস্তল ও নগদ টাকাসহ ৩ কিশোর গ্রেপ্তার

ফরিদপুরে শিশুকে জ্যান্ত কবর দেয়ার চেষ্টার ঘটনায় প্রধান আসামীসহ ২ জন গ্রেপ্তার

অপমৃত্যু নয়, পরিকল্পিত হত্যা ঘাতক গ্রেপ্তার, স্বীকারোক্তি

ছবি

‘ঋণ জালিয়াতি’: এস আলমের ছেলেসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ

ছবি

যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় সাবেক মন্ত্রী কামরুল ও এমপি সোলায়মান ৪ দিনের রিমান্ডে

tab

অপরাধ ও দুর্নীতি

মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য অভি খালাস: ২৩ বছরের অপেক্ষার পর রায় ঘোষণা

রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ, উচ্চ আদালতে আপিলের সিদ্ধান্ত

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যার ঘটনায় দায়ের করা বহুল আলোচিত মামলায় সাবেক জাতীয় পার্টির সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। প্রায় ২৩ বছর পর এই মামলার রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ২য় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোছা. শাহীনুর আক্তার। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হওয়ায় অভিকে খালাস দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালত।

রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ মো. আবু জাফর রিজভী। তিনি জানিয়েছেন, রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি পর্যালোচনা করে উচ্চ আদালতে আপিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। অন্যদিকে, অভির পক্ষে নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় আইনজীবী শাহ্ ইলিয়াস রতন বলেছেন, তাঁর মক্কেল ন্যায়বিচার পেয়েছেন।

২০০২ সালের ১০ নভেম্বর কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে তিন্নির লাশ পাওয়া যায়। পরদিন অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন মামলা করেন।

মামলার তদন্তের দায়িত্ব প্রথমে কেরানীগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে ছিল। পরে ২৪ নভেম্বর মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়। একাধিক তদন্ত কর্মকর্তা মামলাটি পরিচালনা করেন। শেষ পর্যন্ত ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর তৎকালীন সিআইডি পরিদর্শক মোজাম্মেল হক সাবেক সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে একমাত্র আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেন।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, অভির সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে তিন্নি তাঁর স্বামীকে তালাক দেন। পরবর্তীতে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর জেরে অভির বিরুদ্ধে তিন্নিকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। তদন্তে উঠে আসে, ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যার পর কোনো এক সময় তিন্নিকে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে মৈত্রী সেতুর কাছে ফেলে রাখা হয়।

২০১০ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত অভির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ৪১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। অভি মামলার শুরু থেকেই পলাতক। তিনি কানাডায় অবস্থান করছিলেন এবং ২০০৬ সালে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তা নবায়নের আবেদন করেন। তবে বাংলাদেশ সরকার তাকে নতুন পাসপোর্ট ইস্যু করেনি। ফলে তিনি দেশে ফিরে বিচার প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেননি।

গতকাল মঙ্গলবার রায় ঘোষণার সময় আদালত বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে। যথাযথ প্রমাণের অভাবে অভিকে খালাস প্রদান করা হলো।

রায় ঘোষণার সময় তিন্নির পরিবারের কোনো সদস্য আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তবে রাষ্ট্রপক্ষ জানিয়েছে, মামলার কাগজপত্র পর্যালোচনা করে তারা উচ্চ আদালতে আপিলের সিদ্ধান্ত নেবে।

অভি এক চিঠির মাধ্যমে দাবি করেছিলেন, তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই মামলায় আসামি করা হয়েছে। তাঁর নাম এজাহারে ছিল না। তবে নির্যাতনের আশঙ্কায় তিনি দেশত্যাগ করেন এবং কানাডায় আশ্রয় নেন।

মামলাটির তদন্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তিত হয়েছেন। এটি বিচার প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করেছে। তদন্তে নাম আসার পর থেকে অভি পলাতক ছিলেন।

তিন্নি হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলাটি ছিল দেশের অন্যতম আলোচিত মামলা। প্রমাণ ও সাক্ষীর অভাবে মামলার নিষ্পত্তি হতে দুই দশকেরও বেশি সময় লেগেছে। রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ, আসামির পলাতক থাকা এবং যথাযথ প্রমাণ সংগ্রহে জটিলতা মামলাটিকে দীর্ঘায়িত করেছে।

রায়ের পর রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা মনে করেন, মামলাটি আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা প্রয়োজন। উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তে মামলার নতুন মোড় নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করা হচ্ছে।

back to top