মির্জাপুরে কালচারাল অফিসার হত্যা

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জেলা কালচারাল অফিসার খন্দকার রেদওয়ানা ইসলম হত্যার এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও মুল আসামী তার স্বামী ব্যাংক কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন মিজানকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
২২ মার্চ কন্যাসন্তান জন্মের পর শনিবার ( ২৭ মার্চ) বিকেলে মির্জাপুরের কুমুদিনী হাসপাতালের দোতলায় ১১ নম্বর কেবিনে রেদওয়ানা ইসলামকে বালিশ চাপা ও গলায় ওরনা পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায় তার পাসন্ড স্বামী ব্যাংক কর্মকর্ত দেলোয়ার হোসেন মিজান।
দেলোয়ার পাবনা সদর থানার হেমায়েতপুর চর ভাঙ্গারিয়া গ্রামের মো. এলাহী মোল্লার ছেলে।তিনি সোশাল ইসলামী ব্যাংক ভোলা সদরের মহাজনপট্টি শাখায় কর্মরত বলে জানা গেছে।
নিহত রেদওয়ানা ইসলাম রংপুর সদর থানার ইসলামপুর হনুমানতলার মৃত খন্দকার রফিকুল ইসলামের মেয়ে।

রেদওয়ানার পারিবারিক সুত্র জানায়, দুই বছর আগে মিজানের সাথে বিয়ে হয় রেদওয়ানার। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময় যৌতুকের দাবিতে মিজান শারিরিক ও মানষিজক নির্যাতন চালায় রেদওয়ানার ওপর। এতে এক পর্যায়ে তাদের দাম্পত্য কলহ প্রকাশ্য রুপ নেয়। এই কলহের জের ধরেই সন্তান প্রসবের পর ২৭ মার্চ মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালের বেডে মিজান রেদওয়ানাকে হত্যা করে। ২৮ মার্চ নিহতের ছোট ভাই খন্দকার আরশাদুল আবিদ বাদী হয়ে রেদওয়ানার স্বামী মিজানকে আসামী করে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও পুলিশ মিজানকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রিজাউল হক বলেন, এই হত্যা মামলার মুল আসামী রেদওয়ানার স্বামী দেলোয়ার হোসেন মিজানকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মির্জাপুরে কালচারাল অফিসার হত্যা
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল ২০২১

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জেলা কালচারাল অফিসার খন্দকার রেদওয়ানা ইসলম হত্যার এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও মুল আসামী তার স্বামী ব্যাংক কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন মিজানকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
২২ মার্চ কন্যাসন্তান জন্মের পর শনিবার ( ২৭ মার্চ) বিকেলে মির্জাপুরের কুমুদিনী হাসপাতালের দোতলায় ১১ নম্বর কেবিনে রেদওয়ানা ইসলামকে বালিশ চাপা ও গলায় ওরনা পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায় তার পাসন্ড স্বামী ব্যাংক কর্মকর্ত দেলোয়ার হোসেন মিজান।
দেলোয়ার পাবনা সদর থানার হেমায়েতপুর চর ভাঙ্গারিয়া গ্রামের মো. এলাহী মোল্লার ছেলে।তিনি সোশাল ইসলামী ব্যাংক ভোলা সদরের মহাজনপট্টি শাখায় কর্মরত বলে জানা গেছে।
নিহত রেদওয়ানা ইসলাম রংপুর সদর থানার ইসলামপুর হনুমানতলার মৃত খন্দকার রফিকুল ইসলামের মেয়ে।

রেদওয়ানার পারিবারিক সুত্র জানায়, দুই বছর আগে মিজানের সাথে বিয়ে হয় রেদওয়ানার। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময় যৌতুকের দাবিতে মিজান শারিরিক ও মানষিজক নির্যাতন চালায় রেদওয়ানার ওপর। এতে এক পর্যায়ে তাদের দাম্পত্য কলহ প্রকাশ্য রুপ নেয়। এই কলহের জের ধরেই সন্তান প্রসবের পর ২৭ মার্চ মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালের বেডে মিজান রেদওয়ানাকে হত্যা করে। ২৮ মার্চ নিহতের ছোট ভাই খন্দকার আরশাদুল আবিদ বাদী হয়ে রেদওয়ানার স্বামী মিজানকে আসামী করে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও পুলিশ মিজানকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রিজাউল হক বলেন, এই হত্যা মামলার মুল আসামী রেদওয়ানার স্বামী দেলোয়ার হোসেন মিজানকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।