কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ জঙ্গলকাটা গ্রামের একটি পুকুর থেকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ৩ বছর ৮ মাস বয়সী শিশু নুর তাজের লাশ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
সেদিন এ ব্যাপারে চকরিয়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু নুর তাজের মৃত্যুর ৫ মাস ৮ দিন পর ২ আগষ্ট ময়না তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পায় পুলিশ। প্রতিবেদনে নুর তাজকে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছিলো বলে উল্লেখ করা হয়।
এই প্রতিবেদন পেয়ে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে দুলাল মিয়া (২২) নামের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিহত নুর তাজ আঞ্জু মিয়ার মেয়ে ও ধৃত যুবক আবু তাহেরের ছেলে। দুজনেই জঙ্গলকাটা গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশি।
চকরিয়া থানা পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে , ১৭ ফেব্রুয়ারী নুর তাজ বাড়ির পাশে অন্য বন্ধুদের সাথে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। নিখোঁজের ৭ দিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারী বাড়ির অদূরে আবুল হাসেমের পুকুর থেকে ওই শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় চকরিয়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়।
থানা পুলিশ মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। দীর্ঘ ৫ মাস ৮ দিন পর নিহত নুর তাজের ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসে চকরিয়া থানায়। রিপোর্টে ওই শিশুকে ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে। পরে অপমৃত্যুর মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়।
নিহতের বাবা আঞ্জু মিয়া বলেন, মেয়ের মৃত্যুর কয়েকদিন পর থেকে লোকমুখে শুনতে শোনা গেছে যে, মেয়েকে দুলাল ধর্ষণ করে হত্যা করেছে। কিন্তু তিনি সেটিও কানে নেয়নি। এখন ময়না তদন্তে প্রতিবেদনে এসেছে মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে। তাই তিনি বাদী হয়ে দুলালের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ নিয়ে চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জুয়েল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর থেকে দুলাল পলাতক থাকায় তার বিষয়ে সন্দেহ ঘনিভূত হয়। অভিযুক্ত দুলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হবে।
মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট ২০২১
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ জঙ্গলকাটা গ্রামের একটি পুকুর থেকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ৩ বছর ৮ মাস বয়সী শিশু নুর তাজের লাশ উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
সেদিন এ ব্যাপারে চকরিয়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু নুর তাজের মৃত্যুর ৫ মাস ৮ দিন পর ২ আগষ্ট ময়না তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পায় পুলিশ। প্রতিবেদনে নুর তাজকে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছিলো বলে উল্লেখ করা হয়।
এই প্রতিবেদন পেয়ে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে দুলাল মিয়া (২২) নামের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিহত নুর তাজ আঞ্জু মিয়ার মেয়ে ও ধৃত যুবক আবু তাহেরের ছেলে। দুজনেই জঙ্গলকাটা গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশি।
চকরিয়া থানা পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে , ১৭ ফেব্রুয়ারী নুর তাজ বাড়ির পাশে অন্য বন্ধুদের সাথে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। নিখোঁজের ৭ দিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারী বাড়ির অদূরে আবুল হাসেমের পুকুর থেকে ওই শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় চকরিয়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়।
থানা পুলিশ মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। দীর্ঘ ৫ মাস ৮ দিন পর নিহত নুর তাজের ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসে চকরিয়া থানায়। রিপোর্টে ওই শিশুকে ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে উল্লেখ রয়েছে। পরে অপমৃত্যুর মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়।
নিহতের বাবা আঞ্জু মিয়া বলেন, মেয়ের মৃত্যুর কয়েকদিন পর থেকে লোকমুখে শুনতে শোনা গেছে যে, মেয়েকে দুলাল ধর্ষণ করে হত্যা করেছে। কিন্তু তিনি সেটিও কানে নেয়নি। এখন ময়না তদন্তে প্রতিবেদনে এসেছে মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে। তাই তিনি বাদী হয়ে দুলালের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ নিয়ে চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জুয়েল ইসলাম বলেন, ঘটনার পর থেকে দুলাল পলাতক থাকায় তার বিষয়ে সন্দেহ ঘনিভূত হয়। অভিযুক্ত দুলালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হবে।