নোয়াখালীর সেনবাগে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে চতুর্থ শ্রেণির স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত ছেরাজুল হক মামুন (৩০) উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নর পূর্ব কাবিল পুর গ্রামের মিজি বাড়ির এনাম হোসেনের ছেলে। সে পেশায় একজন দিনমজুর।
রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টার দিকে অভিযুক্ত যুবককে উপজেলার কানিল পুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় নির্যাতিত স্কুল ছাত্রীর মা বাদী হয়ে একই দিন সকালে সেনবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দুইজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ১৮ জুলাই প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে মামুন ও তার সহযোগী কামাল হোসেন সাদ্দাম জোরপূর্বক মুখ চেপে একটি ঘরের পিছনে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রী ১২ সপ্তাহের অস্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা রোববার সকালে সেনবাগ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযুক্ত ধর্ষক মামুনকে গ্রেফতার করে।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিকে নারীও নির্যাতন মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
নোয়াখালীর সেনবাগে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে চতুর্থ শ্রেণির স্কুল ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত ছেরাজুল হক মামুন (৩০) উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নর পূর্ব কাবিল পুর গ্রামের মিজি বাড়ির এনাম হোসেনের ছেলে। সে পেশায় একজন দিনমজুর।
রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টার দিকে অভিযুক্ত যুবককে উপজেলার কানিল পুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় নির্যাতিত স্কুল ছাত্রীর মা বাদী হয়ে একই দিন সকালে সেনবাগ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দুইজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ১৮ জুলাই প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে মামুন ও তার সহযোগী কামাল হোসেন সাদ্দাম জোরপূর্বক মুখ চেপে একটি ঘরের পিছনে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রী ১২ সপ্তাহের অস্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে এ ঘটনায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা রোববার সকালে সেনবাগ থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযুক্ত ধর্ষক মামুনকে গ্রেফতার করে।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিকে নারীও নির্যাতন মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।