সেরাম ইনস্টিটিউটকে ৩০০০ কোটি রুপি সহায়তা দেবে ভারত সরকার। টিকা উৎপাদনে সক্ষমতা বাড়াতে তাদের এ সহায়তার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকারি এক কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে রয়টার্স।
সরকারের কাছে এই সহায়তার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল সেরাম ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকেই। গত সপ্তাহেই সরকারের কাছ থেকে অর্থসহায়তা পাওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন সেরামের আরেকজন কর্মকর্তা।
করোনার টিকা উৎপাদনে এ মুহূর্তে তারাই বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। মাসে তারা অক্সফোর্ড-আস্ট্রাজেনেকার ৭ কোটি টিকা উৎপাদন করছে। সরকারের কাছ থেকে এই অর্থ সহায়তা পেলে মে মাসের শেষ দিক থেকে মাসে ১০ কোটি ডোজ টিকা বানাতে পারবে সেরাম।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় টিকার চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত। তাই টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানির প্রক্রিয়া তরান্বিত করার পাশাপাশি দেশে উদ্ভাবিত কোভ্যাক্সিনের উৎপাদন বাড়ানোরও চেষ্টা করছে দেশটির সরকার।
অর্থসহায়তা নিয়ে রয়টার্সের এই খবরের বিষয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি সেরামের কাছ থেকেও।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১
সেরাম ইনস্টিটিউটকে ৩০০০ কোটি রুপি সহায়তা দেবে ভারত সরকার। টিকা উৎপাদনে সক্ষমতা বাড়াতে তাদের এ সহায়তার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকারি এক কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে রয়টার্স।
সরকারের কাছে এই সহায়তার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল সেরাম ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকেই। গত সপ্তাহেই সরকারের কাছ থেকে অর্থসহায়তা পাওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন সেরামের আরেকজন কর্মকর্তা।
করোনার টিকা উৎপাদনে এ মুহূর্তে তারাই বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। মাসে তারা অক্সফোর্ড-আস্ট্রাজেনেকার ৭ কোটি টিকা উৎপাদন করছে। সরকারের কাছ থেকে এই অর্থ সহায়তা পেলে মে মাসের শেষ দিক থেকে মাসে ১০ কোটি ডোজ টিকা বানাতে পারবে সেরাম।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় টিকার চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত। তাই টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানির প্রক্রিয়া তরান্বিত করার পাশাপাশি দেশে উদ্ভাবিত কোভ্যাক্সিনের উৎপাদন বাড়ানোরও চেষ্টা করছে দেশটির সরকার।
অর্থসহায়তা নিয়ে রয়টার্সের এই খবরের বিষয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি সেরামের কাছ থেকেও।