প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে আরও উদ্যোগী হলো ভারত ও চীন।
দুই দেশের সেনাদের মধ্যে বিশ্বাস ও সৌহার্দ্য বজায় রাখতে সীমান্তে হটলাইন স্থাপন করা হয়েছে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
ভারত ও চীনের মধ্যে সেনাপর্যায়ে বৈঠকের পর উত্তর সিকিমের কোংরা লায় ভারতীর সেনার ঘাঁটির সঙ্গে তিব্বতের খাম্বা জংয়ে চীনা গণফৌজের ঘাঁটির সঙ্গে যোগাযোগে থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
সীমান্ত সংক্রান্ত সমঝোতা নিয়ে শনিবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে চীনের এলাকায় মল্ডোতে সামরিক পর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন ভারত ও চীনের সেনা কর্মকর্তারা।
ওই বৈঠক সম্পর্কে ভারতীয় সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, কমান্ডার স্তরে যোগাযোগ বাড়াতে আরও উদ্যোগী হয়েছেন দুই দেশের সেনারা।
সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতেই হটলাইন স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দুই দেশের সেনাকর্তাদের পক্ষ থেকে।
গত বছর পূর্ব লাদাখে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছিল ভারত ও চীন সেনা। তার পরই স্থিতাবস্থা ফেরাতে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দুই দেশ।
কিন্তু হটস্প্রিং ও গোগরা ঘাঁটি এলাকায় এখনও বিপুল সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দুই দেশ। সেই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা চালাতে গিয়ে হটলাইন স্থাপনে রাজি হয় দুই দেশ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ০২ আগস্ট ২০২১
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে আরও উদ্যোগী হলো ভারত ও চীন।
দুই দেশের সেনাদের মধ্যে বিশ্বাস ও সৌহার্দ্য বজায় রাখতে সীমান্তে হটলাইন স্থাপন করা হয়েছে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
ভারত ও চীনের মধ্যে সেনাপর্যায়ে বৈঠকের পর উত্তর সিকিমের কোংরা লায় ভারতীর সেনার ঘাঁটির সঙ্গে তিব্বতের খাম্বা জংয়ে চীনা গণফৌজের ঘাঁটির সঙ্গে যোগাযোগে থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
সীমান্ত সংক্রান্ত সমঝোতা নিয়ে শনিবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে চীনের এলাকায় মল্ডোতে সামরিক পর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন ভারত ও চীনের সেনা কর্মকর্তারা।
ওই বৈঠক সম্পর্কে ভারতীয় সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, কমান্ডার স্তরে যোগাযোগ বাড়াতে আরও উদ্যোগী হয়েছেন দুই দেশের সেনারা।
সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থা বজায় রাখতেই হটলাইন স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দুই দেশের সেনাকর্তাদের পক্ষ থেকে।
গত বছর পূর্ব লাদাখে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছিল ভারত ও চীন সেনা। তার পরই স্থিতাবস্থা ফেরাতে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দুই দেশ।
কিন্তু হটস্প্রিং ও গোগরা ঘাঁটি এলাকায় এখনও বিপুল সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দুই দেশ। সেই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা চালাতে গিয়ে হটলাইন স্থাপনে রাজি হয় দুই দেশ।