পেরুর বিদ্রোহী গোষ্ঠী শাইনিং পাথ’র প্রতিষ্ঠাতা আবিমায়েল গুজম্যান মারা গেছেন। ৮৬ বছর বয়স হয়েছিল এই গেরিলা নেতার।
সন্ত্রাসবাদ ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা ভোগ করছিলেন তিনি। গত জুলাইয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। হাসপাতালের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বিশিষ্ট একটি কক্ষে রাখা হয় তাকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মার্কসবাদের প্রতি আকৃষ্ট হন গুজম্যান। ১৯৬৯ সালে ১১ বন্ধুকে নিয়ে গড়ে তোলেন শাইনিং পাথ। ৮০’র দশকে গেরিলা গ্রুপে পরিণত হয় সংগঠনটি। এক দশকের বেশি সময় ধরে পেরু সরকার আর মাওবাদী গেরিলা গোষ্ঠীটির সংঘাতে নিহত অথবা নিখোঁজ প্রায় ৭০ হাজার মানুষ।
১৯৯২ সালে আটকের পর যাবজ্জীবন সাজা হয় গুজম্যানের। এরপর স্তিমিত হয়ে পড়ে সংগঠনের কার্যক্রম। এখনও গোষ্ঠীর অল্প কিছু সংখ্যক সদস্য সক্রিয় আছে অঞ্চলটিতে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২১
পেরুর বিদ্রোহী গোষ্ঠী শাইনিং পাথ’র প্রতিষ্ঠাতা আবিমায়েল গুজম্যান মারা গেছেন। ৮৬ বছর বয়স হয়েছিল এই গেরিলা নেতার।
সন্ত্রাসবাদ ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা ভোগ করছিলেন তিনি। গত জুলাইয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। হাসপাতালের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বিশিষ্ট একটি কক্ষে রাখা হয় তাকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মার্কসবাদের প্রতি আকৃষ্ট হন গুজম্যান। ১৯৬৯ সালে ১১ বন্ধুকে নিয়ে গড়ে তোলেন শাইনিং পাথ। ৮০’র দশকে গেরিলা গ্রুপে পরিণত হয় সংগঠনটি। এক দশকের বেশি সময় ধরে পেরু সরকার আর মাওবাদী গেরিলা গোষ্ঠীটির সংঘাতে নিহত অথবা নিখোঁজ প্রায় ৭০ হাজার মানুষ।
১৯৯২ সালে আটকের পর যাবজ্জীবন সাজা হয় গুজম্যানের। এরপর স্তিমিত হয়ে পড়ে সংগঠনের কার্যক্রম। এখনও গোষ্ঠীর অল্প কিছু সংখ্যক সদস্য সক্রিয় আছে অঞ্চলটিতে।