ক্ষুধা ও দারিদ্র জর্জরিত আফগানদের জন্য একশ দশ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দাতা দেশগুলো। তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর বিদেশি সহায়তা প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশটিতে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশটির জন্য দ্রুত ৬০ কোটি ডলার অর্থ সহায়তার আবেদন জানান জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেস। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে এই সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলো দেশগুলো। এর মধ্যে ৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় এক সম্মেলনে গুতেরেস জানান, কয়েক দশকের যুদ্ধ ও দুর্দশায় ক্ষতিগ্রস্ত আফগানরা তাদের সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছেন। তিনি জানান, এমাসের শেষের দিকেই দেশটিতে খাদ্য ফুরিয়ে যেতে পারে।
এদিকে, দেশটির ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষের উপর এর মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি। সম্মেলনে দেশগুলো জানায় তালেবানের পর্যাপ্ত বিশ্বস্ততার অভাবে সাহায্য বন্ধ হলেও আফগানদের সহয়তার বিষয়টি তাদের কাছে নৈতিক বাধ্য বাধকতায় পরিণত হয়েছে। এরই মধ্যে দেশটিকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন ও পাকিস্তান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
ক্ষুধা ও দারিদ্র জর্জরিত আফগানদের জন্য একশ দশ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দাতা দেশগুলো। তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর বিদেশি সহায়তা প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশটিতে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশটির জন্য দ্রুত ৬০ কোটি ডলার অর্থ সহায়তার আবেদন জানান জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেস। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে এই সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলো দেশগুলো। এর মধ্যে ৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় এক সম্মেলনে গুতেরেস জানান, কয়েক দশকের যুদ্ধ ও দুর্দশায় ক্ষতিগ্রস্ত আফগানরা তাদের সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছেন। তিনি জানান, এমাসের শেষের দিকেই দেশটিতে খাদ্য ফুরিয়ে যেতে পারে।
এদিকে, দেশটির ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষের উপর এর মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি। সম্মেলনে দেশগুলো জানায় তালেবানের পর্যাপ্ত বিশ্বস্ততার অভাবে সাহায্য বন্ধ হলেও আফগানদের সহয়তার বিষয়টি তাদের কাছে নৈতিক বাধ্য বাধকতায় পরিণত হয়েছে। এরই মধ্যে দেশটিকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন ও পাকিস্তান।