আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও দেশের কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এতে বাধাগ্রস্ত হবে না বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর।
সোমবার (১২ মে) রাত ১২টার পর এক বিবৃতিতে একথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং চলমান মামলাগুলোর প্রেক্ষিতে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্ত কাউকে গঠনমূলক মতপ্রকাশ থেকে বিরত রাখবে না।”
আরও বলা হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনটি ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে’ কার্যকর হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন ও মিডিয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে দপ্তরটি স্পষ্ট করেছে, “এই প্রজ্ঞাপন আওয়ামী লীগকে ঘিরে গৃহীত পদক্ষেপ বা দলটির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যুক্তিসঙ্গত, গঠনমূলক ও আইনানুগ বিশ্লেষণ বা মতামতের প্রকাশ নিষিদ্ধ করে না।”
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় এবং পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে হামলা, গুম, খুন, অমানবিক নির্যাতন, উসকানি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও দেশের বিভিন্ন আদালতে বহু মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
আরও বলা হয়েছে, “আওয়ামী লীগের এসব কার্যকলাপ মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভয় সৃষ্টি করছে এবং বিচারপ্রক্রিয়া ও আইন-শৃঙ্খলার জন্য হুমকি তৈরি করছে। তাই জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।”
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও দেশের কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এতে বাধাগ্রস্ত হবে না বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর।
সোমবার (১২ মে) রাত ১২টার পর এক বিবৃতিতে একথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং চলমান মামলাগুলোর প্রেক্ষিতে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্ত কাউকে গঠনমূলক মতপ্রকাশ থেকে বিরত রাখবে না।”
আরও বলা হয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনটি ‘সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে’ কার্যকর হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন ও মিডিয়া কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে দপ্তরটি স্পষ্ট করেছে, “এই প্রজ্ঞাপন আওয়ামী লীগকে ঘিরে গৃহীত পদক্ষেপ বা দলটির কর্মকাণ্ড সম্পর্কে যুক্তিসঙ্গত, গঠনমূলক ও আইনানুগ বিশ্লেষণ বা মতামতের প্রকাশ নিষিদ্ধ করে না।”
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় এবং পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ ও তার সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে হামলা, গুম, খুন, অমানবিক নির্যাতন, উসকানি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও দেশের বিভিন্ন আদালতে বহু মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
আরও বলা হয়েছে, “আওয়ামী লীগের এসব কার্যকলাপ মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভয় সৃষ্টি করছে এবং বিচারপ্রক্রিয়া ও আইন-শৃঙ্খলার জন্য হুমকি তৈরি করছে। তাই জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।”