বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণে জাতীয় ঐকমত্য চেয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। সোমবার সন্ধ্যায় বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সাথে বৈঠক শেষে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান সাংবাদিকদের সামনে এ দাবি জানান।
নুরুল হক বলেন, "রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে সৃষ্ট জটিলতা জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া সমাধান সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগকে গণহত্যায় অভিযুক্ত রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বিগত ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনটি নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে দলটি। এ কারণে ভবিষ্যৎ নির্বাচনগুলোতেও তাদের ভোটের বাইরে রাখা উচিত।"
তিনি আরও অভিযোগ করেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গত তিন মাসেও আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীদের মধ্যে গণহত্যায় জড়িত তিন হাজার অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
গণ-অভ্যুত্থানের একক কৃতিত্ব বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের নয় জানিয়ে নুরুল হক বলেন, "অভ্যুত্থান এত সহজ ছিল না। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ওপর গত এক দশকে যে নির্যাতন হয়েছে, সেখানে বিএনপি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।"
রাশেদ খান বলেন, "যদি রাষ্ট্রপতি অবৈধ হন, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারও অবৈধ হয়ে পড়বে। তাই রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে কোনো রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি না করে সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তোলা উচিত।"
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এবং মেয়াদকাল নিয়ে একটি রোডম্যাপ প্রকাশ করা জরুরি। তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারকে দূরত্ব কমিয়ে আনার আহ্বান জানান।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ, এবং বরকতউল্লা বুলু উপস্থিত ছিলেন। গণ অধিকার পরিষদের পক্ষে নুরুল হক, রাশেদ খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, এবং ফাতেমা তাসনীমসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণে জাতীয় ঐকমত্য চেয়েছে গণ অধিকার পরিষদ। সোমবার সন্ধ্যায় বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সাথে বৈঠক শেষে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক এবং সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান সাংবাদিকদের সামনে এ দাবি জানান।
নুরুল হক বলেন, "রাষ্ট্রপতিকে ঘিরে সৃষ্ট জটিলতা জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া সমাধান সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগকে গণহত্যায় অভিযুক্ত রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বিগত ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনটি নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে দলটি। এ কারণে ভবিষ্যৎ নির্বাচনগুলোতেও তাদের ভোটের বাইরে রাখা উচিত।"
তিনি আরও অভিযোগ করেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গত তিন মাসেও আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগীদের মধ্যে গণহত্যায় জড়িত তিন হাজার অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
গণ-অভ্যুত্থানের একক কৃতিত্ব বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের নয় জানিয়ে নুরুল হক বলেন, "অভ্যুত্থান এত সহজ ছিল না। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ওপর গত এক দশকে যে নির্যাতন হয়েছে, সেখানে বিএনপি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।"
রাশেদ খান বলেন, "যদি রাষ্ট্রপতি অবৈধ হন, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারও অবৈধ হয়ে পড়বে। তাই রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে কোনো রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি না করে সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তোলা উচিত।"
তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এবং মেয়াদকাল নিয়ে একটি রোডম্যাপ প্রকাশ করা জরুরি। তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারকে দূরত্ব কমিয়ে আনার আহ্বান জানান।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ, এবং বরকতউল্লা বুলু উপস্থিত ছিলেন। গণ অধিকার পরিষদের পক্ষে নুরুল হক, রাশেদ খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, এবং ফাতেমা তাসনীমসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।