ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাসের রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল খারিজ করে এ রায় ঘোষণা করে।
তবে হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে উল্লেখ থাকা—“হত্যাকাণ্ডের স্বাধীন ও সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন”—এই অংশটি বাদ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
২০০৪ সালের ২১ অগাস্টের গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হন, আহত হন কয়েক শ’ মানুষ। আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভী রহমানসহ নিহতদের তালিকায় ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতা–কর্মীরাও। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা, কিন্তু শ্রবণশক্তি হারান আংশিকভাবে।
জজ আদালত মামলায় তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন ও বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট সব আসামিকে খালাস দেয়। আপিল বিভাগ সেই রায় বহাল রাখায় মামলার বিচার এখানেই সমাপ্ত হলো।
রাষ্ট্রপক্ষের দাবি ছিল, হামলাটি রাষ্ট্রযন্ত্রের সহায়তায় ঘটেছিল। তবে আসামিপক্ষ শুরু থেকেই অভিযোগগুলো ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফসল’ বলে আসছিল।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: তারেক রহমানসহ আসামিদের খালাস বহাল থাকবে কি না ৪ সেপ্টেম্বর জানা যাবে
বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাসের রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল খারিজ করে এ রায় ঘোষণা করে।
তবে হাই কোর্টের পর্যবেক্ষণে উল্লেখ থাকা—“হত্যাকাণ্ডের স্বাধীন ও সঠিক তদন্ত হওয়া প্রয়োজন”—এই অংশটি বাদ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
২০০৪ সালের ২১ অগাস্টের গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হন, আহত হন কয়েক শ’ মানুষ। আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভী রহমানসহ নিহতদের তালিকায় ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতা–কর্মীরাও। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান শেখ হাসিনা, কিন্তু শ্রবণশক্তি হারান আংশিকভাবে।
জজ আদালত মামলায় তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন ও বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট সব আসামিকে খালাস দেয়। আপিল বিভাগ সেই রায় বহাল রাখায় মামলার বিচার এখানেই সমাপ্ত হলো।
রাষ্ট্রপক্ষের দাবি ছিল, হামলাটি রাষ্ট্রযন্ত্রের সহায়তায় ঘটেছিল। তবে আসামিপক্ষ শুরু থেকেই অভিযোগগুলো ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার ফসল’ বলে আসছিল।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: তারেক রহমানসহ আসামিদের খালাস বহাল থাকবে কি না ৪ সেপ্টেম্বর জানা যাবে