নির্বাচনের আচরণবিধি ভঙ্গ হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদত হোসেন চৌধুরী। কোনো নির্বাচনে সব দল অংশ না নিলে সেটি যেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতার হয় না, তেমনি নির্বাচনটি ভালোও হয় না।
আজ শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে কবিরহাট পৌরসভা, হাতিয়া ও সুবর্ণচর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পেছনে প্রার্থীরা দায়ী। অনেকে মনে করেন নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রশাসন নির্বাচনের পরিবেশ বিনষ্ট করার পেছনে দায়ী। ভোটাররা কাকে ভোট দেবে সেটা তারাই নির্ধারণ করবেন। কিন্তু সেটা যদি না হয়, দুর্নামটা কমিশনের ওপর আসে।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বলেন, নির্বাচনের দিন কোথাও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে তাৎক্ষণিক সেখানে ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে। কেন্দ্রের ভেতরে ও বাইরে পর্যাপ্ত পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, আনসার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন থাকবে। আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
সভায় পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনী পরিবেশ হবে শান্তিপূর্ণ। যে কোনো প্রার্থীর ক্ষেত্রে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। যদি কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেন, তবে নির্বাচন কমিশনের যে আইন রয়েছে সেই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিজিবি-৪ ফেনী ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট জেনারেল আবদুর রহিম, র্যাব ১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
নির্বাচনের আচরণবিধি ভঙ্গ হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদত হোসেন চৌধুরী। কোনো নির্বাচনে সব দল অংশ না নিলে সেটি যেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতার হয় না, তেমনি নির্বাচনটি ভালোও হয় না।
আজ শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে কবিরহাট পৌরসভা, হাতিয়া ও সুবর্ণচর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পেছনে প্রার্থীরা দায়ী। অনেকে মনে করেন নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রশাসন নির্বাচনের পরিবেশ বিনষ্ট করার পেছনে দায়ী। ভোটাররা কাকে ভোট দেবে সেটা তারাই নির্ধারণ করবেন। কিন্তু সেটা যদি না হয়, দুর্নামটা কমিশনের ওপর আসে।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বলেন, নির্বাচনের দিন কোথাও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে তাৎক্ষণিক সেখানে ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে। কেন্দ্রের ভেতরে ও বাইরে পর্যাপ্ত পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, আনসার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন থাকবে। আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
সভায় পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনী পরিবেশ হবে শান্তিপূর্ণ। যে কোনো প্রার্থীর ক্ষেত্রে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। যদি কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করেন, তবে নির্বাচন কমিশনের যে আইন রয়েছে সেই আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিজিবি-৪ ফেনী ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট জেনারেল আবদুর রহিম, র্যাব ১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শামীম হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।