ইউরো ২০২০
ডেনমার্কের বিপক্ষে এক বিতর্কিত পেনাল্টিতে ইংল্যান্ড জিতে ফাইনালে ওঠার পর ইটালিয়ান সংবাদ মাধ্যম আশঙ্কা করছে যে ফাইনালেও তারা হয়তো বাড়তি সুবিধা পাবে। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিদ্রোহী সুপার লিগের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ইউয়েফাকে সাহায্য করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে কারণ ইউয়েফা এখন ইংল্যান্ডকে তার প্রতিদান দিচ্ছে। ইউরো ২০২০ এর ফাইনালে ১২ জুলাই উইম্বলিতে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড এবং ইটালি।
ডেনমার্কের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে রাহিম স্টার্লিং প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের কাছ থেকে কোন চাপ না থাকা সত্ত্বেও পড়ে যান এবং রেফারি ড্যানি ম্যাককেলি পেনাল্টির নির্দেশ দেন। ভিএআর এ স্টার্লিং ফাউলের শিকার হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তার পরেও পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়। ইটালির গাজেটা দেল্লো স্পোর্ট পত্রিকার প্রতিবেদনে দাবী করা হয় প্রধান মন্ত্রী বরিস জনসন সুপার লিগের বিরোধিতা করে ইউয়েফাকে সাহায্য করেছিলেন। এখন ইউয়েফা ইংল্যান্ডকে বাড়তি সুবিধা দিয়ে তা পরিশোধ করছে। ইংল্যান্ড একমাত্র দল যারা ইউরো ২০২০ এ মাত্র একটি ম্যাচ খেলেছে দেশের বাইরে।
এ বছরের শুরুর দিকে ইউরোপের বড় বড় ক্লাবগুলো সুপার লিগ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে ছিল ইংল্যান্ডের ছয়টি ক্লাব-আর্সেনাল, চেলসি, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার সিটি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং টটেনহ্যাম হটস্পার। সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে ক্লাবগুলো নিজেদেরকে সুপার লিগ থেকে সরিয়ে নেয়ার ঘোষণা দেয়। ইউয়েফা ঘোষণা করে সুপার লিগে খেলা দলগুলোকে নিষিদ্ধ করার। ইংলিশ ফুটবল কর্তৃপক্ষ এফএ সুপার লিগের বিপক্ষে অবস্থান নেয়। বরিস জনসনও তখন সুপার লিগের বিরোধিতা করে বিবৃতি দিয়ে এফএকে সাহায্য করার ঘোষণা করেন। জনসন তখন বলেন, ‘আমি মনে করি এটা সমর্থকদের স্বার্থে করা হয়নি। এটা ফুটবলের স্বার্থেও করা হয়নি। ফুটবল প্রতিযোগিতাকে খন্ডিত করে কিভাবে এর স্বার্থ রক্ষা করা হবে। এতে একটি ক্লাব আরেকটি ক্লাবের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারবে না। এতে সমর্থকরাও ভাল ফুটবল দেখা থেকে বঞ্চিত হবে। আমাদের দেশের ক্লাবগুলোর নাম রাখা হয়েছে শহরের নামানুসারে। এভাবে প্রতিযোগিতা থেকে সরে গিয়ে শহর এবং দেশের সমর্থকদের সাথে প্রতারনা করার কোন অর্থ হতে পারেনা। সমর্থকরা ক্লাবকে ভালবাসে বিনা স্বার্থে। কিন্তু এরা ফুটবলকে ভাগ করছে ব্যবসায়িক স্বার্থে।’
ইউরো ২০২০
শুক্রবার, ০৯ জুলাই ২০২১
ডেনমার্কের বিপক্ষে এক বিতর্কিত পেনাল্টিতে ইংল্যান্ড জিতে ফাইনালে ওঠার পর ইটালিয়ান সংবাদ মাধ্যম আশঙ্কা করছে যে ফাইনালেও তারা হয়তো বাড়তি সুবিধা পাবে। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিদ্রোহী সুপার লিগের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে ইউয়েফাকে সাহায্য করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যে কারণ ইউয়েফা এখন ইংল্যান্ডকে তার প্রতিদান দিচ্ছে। ইউরো ২০২০ এর ফাইনালে ১২ জুলাই উইম্বলিতে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড এবং ইটালি।
ডেনমার্কের বিপক্ষে সেমিফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে রাহিম স্টার্লিং প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারদের কাছ থেকে কোন চাপ না থাকা সত্ত্বেও পড়ে যান এবং রেফারি ড্যানি ম্যাককেলি পেনাল্টির নির্দেশ দেন। ভিএআর এ স্টার্লিং ফাউলের শিকার হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তার পরেও পেনাল্টির সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়। ইটালির গাজেটা দেল্লো স্পোর্ট পত্রিকার প্রতিবেদনে দাবী করা হয় প্রধান মন্ত্রী বরিস জনসন সুপার লিগের বিরোধিতা করে ইউয়েফাকে সাহায্য করেছিলেন। এখন ইউয়েফা ইংল্যান্ডকে বাড়তি সুবিধা দিয়ে তা পরিশোধ করছে। ইংল্যান্ড একমাত্র দল যারা ইউরো ২০২০ এ মাত্র একটি ম্যাচ খেলেছে দেশের বাইরে।
এ বছরের শুরুর দিকে ইউরোপের বড় বড় ক্লাবগুলো সুপার লিগ আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এতে ছিল ইংল্যান্ডের ছয়টি ক্লাব-আর্সেনাল, চেলসি, লিভারপুল, ম্যানচেস্টার সিটি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং টটেনহ্যাম হটস্পার। সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে ক্লাবগুলো নিজেদেরকে সুপার লিগ থেকে সরিয়ে নেয়ার ঘোষণা দেয়। ইউয়েফা ঘোষণা করে সুপার লিগে খেলা দলগুলোকে নিষিদ্ধ করার। ইংলিশ ফুটবল কর্তৃপক্ষ এফএ সুপার লিগের বিপক্ষে অবস্থান নেয়। বরিস জনসনও তখন সুপার লিগের বিরোধিতা করে বিবৃতি দিয়ে এফএকে সাহায্য করার ঘোষণা করেন। জনসন তখন বলেন, ‘আমি মনে করি এটা সমর্থকদের স্বার্থে করা হয়নি। এটা ফুটবলের স্বার্থেও করা হয়নি। ফুটবল প্রতিযোগিতাকে খন্ডিত করে কিভাবে এর স্বার্থ রক্ষা করা হবে। এতে একটি ক্লাব আরেকটি ক্লাবের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারবে না। এতে সমর্থকরাও ভাল ফুটবল দেখা থেকে বঞ্চিত হবে। আমাদের দেশের ক্লাবগুলোর নাম রাখা হয়েছে শহরের নামানুসারে। এভাবে প্রতিযোগিতা থেকে সরে গিয়ে শহর এবং দেশের সমর্থকদের সাথে প্রতারনা করার কোন অর্থ হতে পারেনা। সমর্থকরা ক্লাবকে ভালবাসে বিনা স্বার্থে। কিন্তু এরা ফুটবলকে ভাগ করছে ব্যবসায়িক স্বার্থে।’