টোকিও অলিম্পিক গেমস ২০২০
মেক্সিকোকে টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে পরাজিত করে ব্রাজিল টোকিও অলিম্পিক গেমস ফুটবলের ফাইনালে উঠেছে। এর ফলে ২০১৬ সালে নিজ দেশে স্বর্ণ পদক বিজয়ী ব্রাজিলের সামনে টানা দ্বিতীয়বার স্বর্ণ জয়ের সম্ভাবনা টিকে থাকলো। জাপানের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালের র্নিধারিত ৯০ মিনিট এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিটের খেলায় কোন দল গোল করতে না পারলে টাইব্রেকারে ফাইনালিস্ট নির্ধারন করা হয়।
মেক্সিকোর গোলরক্ষক ওচোয়া অনেক অভিজ্ঞ হওয়ায় অনেকেই এক্ষেত্রে মেক্সিকোকেই ফেবারিট মনে করেছিলেন। কিন্তু তিনি ব্রাজিলের একটি পেনাল্টিও রুখতে পারেননি। অপর দিকে ব্রাজিলের গোলরক্ষক স্যান্টোস মেক্সিকোর এডুয়ার্ডো অ্যাগুইরের নেয়া প্রথম শটই বাচিয়ে দেন। মেক্সিকোর জন ভাজকেস দ্বিতীয় শট মারেন বাইরে। তার শট পোস্টে লেগে বাইরে যায়। তৃতীয় শট থেকে রড্রিগেজ গোল করলেও তা কোন কাজে আসেনি। কারণ ব্রাজিল তাদের নেয়া প্রতিটি শটেই গোল করেছে। দানি অ্যালভেজের শটে গোলরক্ষক হাত লাগালেও সেটি জালে যাওয়া রুখতে পারেননি। এর পর গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি এবং ব্রুনো গুইমারেস দ্বিতীয় ও তৃতীয় শট থেকে গোল করেন সহজেই। ব্রাজিলের রেইনিয়ার চতুর্থ শট থেকে গোল করে দলকে এনে দেন কাঙ্খিত জয়। তার গোলের সাথে সাথে ব্রাজিলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা আনন্দে মেতে ওঠেন। ব্রাজিল টানা চারটি গোল করায় মেক্সিকোর শেষ দুটি পেনাল্টি আর মারার দরকারই হয়নি। ফাইনালে স্বর্ণ পদকের জন্য ব্রাজিল মুখোমুখি হবে জাপান এবং স্পেনের মধ্যেকার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিজয়ী দলের বিপক্ষে।
ব্রাজিল অবশ্য নির্ধারিত সময়েই জয়ী হতে পারতো। কিন্তু আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের ব্যর্থতা এবং মেক্সিকোর গোলরক্ষক গুইলেরমো ওচোয়ার দৃঢ়তায় তা হয়নি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
টোকিও অলিম্পিক গেমস ২০২০
মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট ২০২১
মেক্সিকোকে টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে পরাজিত করে ব্রাজিল টোকিও অলিম্পিক গেমস ফুটবলের ফাইনালে উঠেছে। এর ফলে ২০১৬ সালে নিজ দেশে স্বর্ণ পদক বিজয়ী ব্রাজিলের সামনে টানা দ্বিতীয়বার স্বর্ণ জয়ের সম্ভাবনা টিকে থাকলো। জাপানের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালের র্নিধারিত ৯০ মিনিট এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিটের খেলায় কোন দল গোল করতে না পারলে টাইব্রেকারে ফাইনালিস্ট নির্ধারন করা হয়।
মেক্সিকোর গোলরক্ষক ওচোয়া অনেক অভিজ্ঞ হওয়ায় অনেকেই এক্ষেত্রে মেক্সিকোকেই ফেবারিট মনে করেছিলেন। কিন্তু তিনি ব্রাজিলের একটি পেনাল্টিও রুখতে পারেননি। অপর দিকে ব্রাজিলের গোলরক্ষক স্যান্টোস মেক্সিকোর এডুয়ার্ডো অ্যাগুইরের নেয়া প্রথম শটই বাচিয়ে দেন। মেক্সিকোর জন ভাজকেস দ্বিতীয় শট মারেন বাইরে। তার শট পোস্টে লেগে বাইরে যায়। তৃতীয় শট থেকে রড্রিগেজ গোল করলেও তা কোন কাজে আসেনি। কারণ ব্রাজিল তাদের নেয়া প্রতিটি শটেই গোল করেছে। দানি অ্যালভেজের শটে গোলরক্ষক হাত লাগালেও সেটি জালে যাওয়া রুখতে পারেননি। এর পর গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেলি এবং ব্রুনো গুইমারেস দ্বিতীয় ও তৃতীয় শট থেকে গোল করেন সহজেই। ব্রাজিলের রেইনিয়ার চতুর্থ শট থেকে গোল করে দলকে এনে দেন কাঙ্খিত জয়। তার গোলের সাথে সাথে ব্রাজিলের খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা আনন্দে মেতে ওঠেন। ব্রাজিল টানা চারটি গোল করায় মেক্সিকোর শেষ দুটি পেনাল্টি আর মারার দরকারই হয়নি। ফাইনালে স্বর্ণ পদকের জন্য ব্রাজিল মুখোমুখি হবে জাপান এবং স্পেনের মধ্যেকার দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিজয়ী দলের বিপক্ষে।
ব্রাজিল অবশ্য নির্ধারিত সময়েই জয়ী হতে পারতো। কিন্তু আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের ব্যর্থতা এবং মেক্সিকোর গোলরক্ষক গুইলেরমো ওচোয়ার দৃঢ়তায় তা হয়নি।