
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনাকে ১৯৭৫ সালের বিয়োগান্তক ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে বিপন্ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় ১৯৮১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। এক বৈরী রাজনীতির আবহাওয়ার মধ্যেই তিনি ওই বছর ১৭ মে দেশে ফিরে দলের দায়িত্ব নেন পিতা-মাতা-ভাই-বোন-আত্মীয়স্বজন হারানো শেখ হাসিনা।
তিনিই প্রথম নারী বাংলাদেশে বড় পরিসরে নেতৃত্বের আসনে গেছেন।
এরপর স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। চার মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনায় তার সর্বশেষ অর্জন বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণ ঘটানো।
বাংলাদেশকে দীর্ঘতম সময়ে নেতৃত্ব দেয়া শেখ হাসিনা সাম্প্রতিক অনেকগুলো বছর ধরে ফোর্বসসহ বিভিন্ন স্বীকৃত আন্তর্জাতিক তালিকায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ প্রভাবশালী নারী হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে। বর্তমানে বিশ্বের নারী রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানদের নিয়ে গঠিত কাউন্সিল অব উইমেন লীডার্স-এরও সদস্য তিনি।
শেখ হাসিনার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে, টুঙ্গিপাড়ায়।
খুব অল্পবয়স থেকেই রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সূচনা হয় তার। ছাত্রাবস্থা থেকেই রাজনীতিসম্পৃক্ত হন তিনি। পরিবারের সদস্যদের যখন হত্যা করা হয়, তিনি ও তার বোন শেখ রেহানা জার্মানি থাকায় বেঁচে যান।
প্রতিকূল রাজনৈতিক বাস্তবতায় বৈরী শক্তির হাতের বহুবার প্রাণহানির হাত থেকে বেঁচে গেছেন শেখ হাসিনা।
তার সরকারের আমলে নারী ক্ষমতায়নের উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত দেখেছে বাংলাদেশ। নিজে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও তিনি স্পীকার, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছাড়াও সামরিক ও বেসামরিক বিভিন্ন চাকরিতে নারীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি এবং নারীদের যোগ্যতানুসারের বিচারপতি থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা, উপাচার্যসহ সরকারের বিভিন্ন বিভাগের বিভিন্ন উচ্চপদে নারীদের নিয়োগদানের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সব দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনাকে ১৯৭৫ সালের বিয়োগান্তক ঘটনাবলীর পরিপ্রেক্ষিতে বিপন্ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় ১৯৮১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। এক বৈরী রাজনীতির আবহাওয়ার মধ্যেই তিনি ওই বছর ১৭ মে দেশে ফিরে দলের দায়িত্ব নেন পিতা-মাতা-ভাই-বোন-আত্মীয়স্বজন হারানো শেখ হাসিনা।
তিনিই প্রথম নারী বাংলাদেশে বড় পরিসরে নেতৃত্বের আসনে গেছেন।
এরপর স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। চার মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনায় তার সর্বশেষ অর্জন বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণ ঘটানো।
বাংলাদেশকে দীর্ঘতম সময়ে নেতৃত্ব দেয়া শেখ হাসিনা সাম্প্রতিক অনেকগুলো বছর ধরে ফোর্বসসহ বিভিন্ন স্বীকৃত আন্তর্জাতিক তালিকায় বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ প্রভাবশালী নারী হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে। বর্তমানে বিশ্বের নারী রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানদের নিয়ে গঠিত কাউন্সিল অব উইমেন লীডার্স-এরও সদস্য তিনি।
শেখ হাসিনার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরে, টুঙ্গিপাড়ায়।
খুব অল্পবয়স থেকেই রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সূচনা হয় তার। ছাত্রাবস্থা থেকেই রাজনীতিসম্পৃক্ত হন তিনি। পরিবারের সদস্যদের যখন হত্যা করা হয়, তিনি ও তার বোন শেখ রেহানা জার্মানি থাকায় বেঁচে যান।
প্রতিকূল রাজনৈতিক বাস্তবতায় বৈরী শক্তির হাতের বহুবার প্রাণহানির হাত থেকে বেঁচে গেছেন শেখ হাসিনা।
তার সরকারের আমলে নারী ক্ষমতায়নের উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্ত দেখেছে বাংলাদেশ। নিজে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও তিনি স্পীকার, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছাড়াও সামরিক ও বেসামরিক বিভিন্ন চাকরিতে নারীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি এবং নারীদের যোগ্যতানুসারের বিচারপতি থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা, উপাচার্যসহ সরকারের বিভিন্ন বিভাগের বিভিন্ন উচ্চপদে নারীদের নিয়োগদানের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সব দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে।