মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার মেঘনা নদীতে স্পিডবোট ও বাল্কহেডের সংঘর্ষে দুই জন নিহত ও এক জন আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টায় কালিপুরা ঘাটের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন গজারিয়া থানার ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
নিহতদের মধ্যে একজন ওদুদ, যিনি গজারিয়ার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ জামালপুর গ্রামের বাসিন্দা। অন্য নিহত বাবুলের নাম জানা গেলেও তার ঠিকানা এখনো নিশ্চিত নয়। আহত ব্যক্তি হালিম, দক্ষিণ জামালপুর গ্রামের বাচ্চু প্রধানের ছেলে।
ওসি আনোয়ার বলেন, “নদীতে নোঙর করা বাল্কহেডের সঙ্গে দ্রুতগতির স্পিডবোটের সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা হতাহতদের উদ্ধার করে গজারিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত হালিমকে ভবেরচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।”
তিনি আরও বলেন, “এই ঘটনায় আরও কেউ নিখোঁজ বা মারা গেছেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে শোনা যাচ্ছে, হতাহতদের মধ্যে অবৈধ বালু উত্তোলন ও নৌপথে দস্যুতার সঙ্গে জড়িতরাও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা পালিয়ে গেছে।”
নিহতদের লাশ পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানান ওসি আনোয়ার।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার মেঘনা নদীতে স্পিডবোট ও বাল্কহেডের সংঘর্ষে দুই জন নিহত ও এক জন আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টায় কালিপুরা ঘাটের অদূরে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন গজারিয়া থানার ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
নিহতদের মধ্যে একজন ওদুদ, যিনি গজারিয়ার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ জামালপুর গ্রামের বাসিন্দা। অন্য নিহত বাবুলের নাম জানা গেলেও তার ঠিকানা এখনো নিশ্চিত নয়। আহত ব্যক্তি হালিম, দক্ষিণ জামালপুর গ্রামের বাচ্চু প্রধানের ছেলে।
ওসি আনোয়ার বলেন, “নদীতে নোঙর করা বাল্কহেডের সঙ্গে দ্রুতগতির স্পিডবোটের সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা হতাহতদের উদ্ধার করে গজারিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত হালিমকে ভবেরচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।”
তিনি আরও বলেন, “এই ঘটনায় আরও কেউ নিখোঁজ বা মারা গেছেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে শোনা যাচ্ছে, হতাহতদের মধ্যে অবৈধ বালু উত্তোলন ও নৌপথে দস্যুতার সঙ্গে জড়িতরাও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা পালিয়ে গেছে।”
নিহতদের লাশ পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানান ওসি আনোয়ার।