কুমিল্লার বরুড়া উপজেলায় সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ফার্নিচার ব্যবসায়ীকে হত্যার দায়ে চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং একজনকে যাবজ্জীবন মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
সোমবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ রোজিনা পাঁচ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নূরুল ইসলাম জানান।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ওই উপজেলার পরানপুর গ্রামের আবু ইউছুফ, তার ভাই বনি আমিন, ভাতিজা সোলায়মান, শ্যালক আব্দুল।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত রজ্জবী বিবি আসামি ইউসুফের বড় বোন।
এ ছাড়া এই মামলায় ১১ জনকে খালাস দেওয়া হয় বলে জানান আইনজীবী।
মামলার বরাত দিয়ে নূরুল ইসলাম বলেন, জমির বিরোধে জেরে ১৯৯৮ সালের ২১ মে দিনের বেলায় ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. শহীদ উল্ল্যাহর সঙ্গে আসামিদের কথা কাটাকাটি হয়।
ওই ঘটনার জেরে সেদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে আসামিরা ব্যবসায়ী শহীদকে উপজেলার পরানপুর বাজারের পশ্চিম পাশে বিরোধপূর্ণ জমিতে ডেকে নিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পরদিন নিহতের ছোট ভাই আমান উল্ল্যাহ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে বরুড়া থানায় হত্যা মামলা করেন।
পরে তদন্তকারী কর্মকর্তা বরুড়া থানার এসআই সৈয়দুল ১৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। বিচার কাজ শেষে আদালত সোমবার পাঁচজনকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
কুমিল্লার বরুড়া উপজেলায় সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরে ফার্নিচার ব্যবসায়ীকে হত্যার দায়ে চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং একজনকে যাবজ্জীবন মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
সোমবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ রোজিনা পাঁচ আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নূরুল ইসলাম জানান।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- ওই উপজেলার পরানপুর গ্রামের আবু ইউছুফ, তার ভাই বনি আমিন, ভাতিজা সোলায়মান, শ্যালক আব্দুল।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত রজ্জবী বিবি আসামি ইউসুফের বড় বোন।
এ ছাড়া এই মামলায় ১১ জনকে খালাস দেওয়া হয় বলে জানান আইনজীবী।
মামলার বরাত দিয়ে নূরুল ইসলাম বলেন, জমির বিরোধে জেরে ১৯৯৮ সালের ২১ মে দিনের বেলায় ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. শহীদ উল্ল্যাহর সঙ্গে আসামিদের কথা কাটাকাটি হয়।
ওই ঘটনার জেরে সেদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে আসামিরা ব্যবসায়ী শহীদকে উপজেলার পরানপুর বাজারের পশ্চিম পাশে বিরোধপূর্ণ জমিতে ডেকে নিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনার পরদিন নিহতের ছোট ভাই আমান উল্ল্যাহ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে বরুড়া থানায় হত্যা মামলা করেন।
পরে তদন্তকারী কর্মকর্তা বরুড়া থানার এসআই সৈয়দুল ১৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। বিচার কাজ শেষে আদালত সোমবার পাঁচজনকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিল।