কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম (হাতঘড়ি)। তার প্রাপ্ত ভোট ৮১ হাজার ৯৫৫।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলম (ট্রাক গাড়ি) পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৮৬ ভোট। এ নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৭ জন। তবে মূল প্রতিদ্বন্দিতা হয় সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও জাফর আলম এমপির মধ্যে।
নানা অনিয়মের অভিযোগে তিনটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করে দেয়া হয়। স্থগিত কেন্দ্র তিনটি হলো-চরন্দ্বীপ ভুমিহিন সমবায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ২৫), দক্ষিণ ফুলছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ৭৪), মরনঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ৮০)।
এদিকে পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ভোট ডাকাতিসহ নানা অভিযোগে বিকেল ৩টা ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলম এমপি।
তিনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিমকে বিজয় করতে আনসার ও পুলিশ সদস্যরা প্রভাব খাটিয়ে ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দিয়েছে। তার বিজয় তারা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া বেশ কয়েকটি স্থানে তার লোকজনকে মারধর করা হয়েছে।
রোববার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৪
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম (হাতঘড়ি)। তার প্রাপ্ত ভোট ৮১ হাজার ৯৫৫।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলম (ট্রাক গাড়ি) পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৮৬ ভোট। এ নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৭ জন। তবে মূল প্রতিদ্বন্দিতা হয় সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও জাফর আলম এমপির মধ্যে।
নানা অনিয়মের অভিযোগে তিনটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করে দেয়া হয়। স্থগিত কেন্দ্র তিনটি হলো-চরন্দ্বীপ ভুমিহিন সমবায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ২৫), দক্ষিণ ফুলছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ৭৪), মরনঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্র নম্বর ৮০)।
এদিকে পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় ভোট ডাকাতিসহ নানা অভিযোগে বিকেল ৩টা ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলম এমপি।
তিনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিমকে বিজয় করতে আনসার ও পুলিশ সদস্যরা প্রভাব খাটিয়ে ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দিয়েছে। তার বিজয় তারা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নিয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া বেশ কয়েকটি স্থানে তার লোকজনকে মারধর করা হয়েছে।