কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের ওপারে মায়ানমার সীমান্তে ফের গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে । এতে আবারও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।
সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, কয়েকদিন শান্ত থাকলেও বুধবার (২১ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাত থেকে মিয়ানমার থেকে থেমে থেমে শোনা যাচ্ছে গোলাগুলির শব্দ।
হোয়াইক্ষ্যংউনছিপ্রাং, খারাংখালী, মৌলভীবাজার ও হ্নীলাসহ সীমান্তের স্থানীয়দের দাবি, টেকনাফ অংশের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঘাঁটিগুলো দখল করার পর আরাকান আর্মি ও অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো বাকি ঘাঁটিগুলোর দখল নিতে এই হামলা করছে।
উনছিপ্রাং এলাকার বাসিন্দা কামরুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন ধরে কোনো গুলির শব্দ শোনা যায়নি। আজ বুধবার রাত ১২টার পর থেকে ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে চিংড়ি চাষিরা নিরাপদ স্থানে চলে আসে।
হোয়াইক্ষং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ আনোয়ারী বলেন, কয়েকদিন সীমান্ত শান্ত থাকলেও আজ আবার ভারী অস্ত্রের শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্তের কাছাকাছি চিংড়ি চাষিরা ভয় পেয়ে নিরাপদস্থানে চলে আসে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের ওপারে মায়ানমার সীমান্তে ফের গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে । এতে আবারও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।
সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, কয়েকদিন শান্ত থাকলেও বুধবার (২১ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাত থেকে মিয়ানমার থেকে থেমে থেমে শোনা যাচ্ছে গোলাগুলির শব্দ।
হোয়াইক্ষ্যংউনছিপ্রাং, খারাংখালী, মৌলভীবাজার ও হ্নীলাসহ সীমান্তের স্থানীয়দের দাবি, টেকনাফ অংশের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঘাঁটিগুলো দখল করার পর আরাকান আর্মি ও অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো বাকি ঘাঁটিগুলোর দখল নিতে এই হামলা করছে।
উনছিপ্রাং এলাকার বাসিন্দা কামরুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন ধরে কোনো গুলির শব্দ শোনা যায়নি। আজ বুধবার রাত ১২টার পর থেকে ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে চিংড়ি চাষিরা নিরাপদ স্থানে চলে আসে।
হোয়াইক্ষং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ আনোয়ারী বলেন, কয়েকদিন সীমান্ত শান্ত থাকলেও আজ আবার ভারী অস্ত্রের শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্তের কাছাকাছি চিংড়ি চাষিরা ভয় পেয়ে নিরাপদস্থানে চলে আসে।