গোপালগঞ্জে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় হরিজন সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় দোষীদের বিচার দাবিতে হাসপাতাল গেইটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন স্বজনরা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের আশ্বাসে প্রায় দুই ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে তারা অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেয় বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
মৃত খোকন জমাদ্দার (৪৫) গোপালগঞ্জ জেলা হরিজন সম্প্রদায়ের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হরিজন সম্প্রদায়ের বাবু জমাদ্দার বলেন, বুধবার রাত ১২টার দিকে খোকন জমাদ্দার অসুস্থ বোধ করলে প্রথমে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান। সেখান থেকে তাকে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপর ১টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
সেখানে তাকে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়নি দাবি করে বাবু বলেন, “চিকিৎসকদের বারবার বলার পরও তারা আসেননি। এমনকি বাইরে নিয়ে যাবেন কিনা এমন কথা বলা হলেও তারা সায় দেয়নি।”
খবর পেয়ে মৃতের স্বজন ও হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন দোষীদের শাস্তি দাবিতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, “রোগীর চিকিৎসায় কোনো ত্রুটি হয়নি। রাতে জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক ডিউটিতে ছিলেন। তিনি তার সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছেন।”
বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪
গোপালগঞ্জে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় হরিজন সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় দোষীদের বিচার দাবিতে হাসপাতাল গেইটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন স্বজনরা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের আশ্বাসে প্রায় দুই ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে তারা অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেয় বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
মৃত খোকন জমাদ্দার (৪৫) গোপালগঞ্জ জেলা হরিজন সম্প্রদায়ের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হরিজন সম্প্রদায়ের বাবু জমাদ্দার বলেন, বুধবার রাত ১২টার দিকে খোকন জমাদ্দার অসুস্থ বোধ করলে প্রথমে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান। সেখান থেকে তাকে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপর ১টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
সেখানে তাকে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়নি দাবি করে বাবু বলেন, “চিকিৎসকদের বারবার বলার পরও তারা আসেননি। এমনকি বাইরে নিয়ে যাবেন কিনা এমন কথা বলা হলেও তারা সায় দেয়নি।”
খবর পেয়ে মৃতের স্বজন ও হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন দোষীদের শাস্তি দাবিতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক নিয়াজ মোহাম্মদ বলেন, “রোগীর চিকিৎসায় কোনো ত্রুটি হয়নি। রাতে জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক ডিউটিতে ছিলেন। তিনি তার সাধ্যমত চিকিৎসা দিয়েছেন।”