চট্টগ্রামে একটি পাহাড়ি টিলা থেকে এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, যিনি গত তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন।
শনিবার বিকালে খুলশী থানার বাঘঘোনা এলাকার এমআর সিদ্দিক গেইট সংলগ্ন ওই টিলা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত আলেয়া বেগম (৬৭) খুলশী থানার বাঘঘোনা এলাকায় ছেলের সঙ্গে থাকতেন। তিনি ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ ছিলেন বলে তার সন্তানরা পুলিশকে জানিয়েছেন।
নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (বায়েজিদ) বেলায়েত হোসেন বলেন, বাঘঘোনা থেকে আমবাগান সড়কের এমআর সিদ্দিকী গেইট সংলগ্ন একটি পাহাড়ি টিলা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোর কারণে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।
“কয়েকদিন আগে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছিল। লাশ ফুলে গেছে। শরীরে কোনো ধরনের জখমের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।”
পুলিশ কর্মকর্তা বেলায়েত বলেন, আলেয়া বেগমের এক ছেলে পুলিশ সদস্য, অপরজন ব্যবসায়ী। স্বামীও পুলিশ সদস্য ছিলেন, স্বামীর মৃত্যুর পর সন্তানদের সাথে থাকতেন। বাঘঘোনা এলাকায় ব্যবসায়ী ছেলের সাথে থাকতেন। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন আলেয়া বেগম মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
“গত ১০ এপ্রিল তার ছেলে খুলশী থানায় মায়ের নিখোঁজ জিডি করেছিলেন। আজ লাশ উদ্ধারের পর তার ছেলে পরিচয় শনাক্ত করে।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৪
চট্টগ্রামে একটি পাহাড়ি টিলা থেকে এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, যিনি গত তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন।
শনিবার বিকালে খুলশী থানার বাঘঘোনা এলাকার এমআর সিদ্দিক গেইট সংলগ্ন ওই টিলা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত আলেয়া বেগম (৬৭) খুলশী থানার বাঘঘোনা এলাকায় ছেলের সঙ্গে থাকতেন। তিনি ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ ছিলেন বলে তার সন্তানরা পুলিশকে জানিয়েছেন।
নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (বায়েজিদ) বেলায়েত হোসেন বলেন, বাঘঘোনা থেকে আমবাগান সড়কের এমআর সিদ্দিকী গেইট সংলগ্ন একটি পাহাড়ি টিলা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ানোর কারণে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।
“কয়েকদিন আগে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছিল। লাশ ফুলে গেছে। শরীরে কোনো ধরনের জখমের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।”
পুলিশ কর্মকর্তা বেলায়েত বলেন, আলেয়া বেগমের এক ছেলে পুলিশ সদস্য, অপরজন ব্যবসায়ী। স্বামীও পুলিশ সদস্য ছিলেন, স্বামীর মৃত্যুর পর সন্তানদের সাথে থাকতেন। বাঘঘোনা এলাকায় ব্যবসায়ী ছেলের সাথে থাকতেন। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন আলেয়া বেগম মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
“গত ১০ এপ্রিল তার ছেলে খুলশী থানায় মায়ের নিখোঁজ জিডি করেছিলেন। আজ লাশ উদ্ধারের পর তার ছেলে পরিচয় শনাক্ত করে।”