গোপালগঞ্জে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। গোপালগঞ্জে দুর্নীতি দমনের জেলা কার্যালয়ের এটিই প্রথম মামলা। ব্যাংকের সদস্যদের ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬১২ টাকা প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাতের দায়ে গত মঙ্গলবার দুদক গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন। (মামলা নং-০১)। মামলার আসামীরা হলেনÑ গ্রামীণ ব্যাংক টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ডুমুরিয়া শাখার ম্যানেজার সজল কুমার মজুমদার, কর্মকর্তা অসীম বৈদ্য এবং শেখ নাজমুল ইসলাম।
মামলার বরাত দিয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় জানান, গ্রামীণ ব্যাংকের ওই ৩ কর্মকর্তা ১৩ জন সদস্যকে ঋণ দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। পরে ঋণের অর্থ উত্তোলন করে সদস্যদের মধ্যে বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেন। এছাড়া ১ জন ঋণ গ্রাহকের কাছ থেকে ঋনের কিস্তির টাকা আদায় ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়নি। এই দুটি খাত থেকে তারা মোট ১৪ জন গ্রহকের ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬১২ টাকা আত্মসাৎ করেন। বিগত ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টাকা আত্মসাতের ঘটনা ঘটে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
গোপালগঞ্জে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। গোপালগঞ্জে দুর্নীতি দমনের জেলা কার্যালয়ের এটিই প্রথম মামলা। ব্যাংকের সদস্যদের ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬১২ টাকা প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাতের দায়ে গত মঙ্গলবার দুদক গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন। (মামলা নং-০১)। মামলার আসামীরা হলেনÑ গ্রামীণ ব্যাংক টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ডুমুরিয়া শাখার ম্যানেজার সজল কুমার মজুমদার, কর্মকর্তা অসীম বৈদ্য এবং শেখ নাজমুল ইসলাম।
মামলার বরাত দিয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় জানান, গ্রামীণ ব্যাংকের ওই ৩ কর্মকর্তা ১৩ জন সদস্যকে ঋণ দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। পরে ঋণের অর্থ উত্তোলন করে সদস্যদের মধ্যে বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেন। এছাড়া ১ জন ঋণ গ্রাহকের কাছ থেকে ঋনের কিস্তির টাকা আদায় ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়নি। এই দুটি খাত থেকে তারা মোট ১৪ জন গ্রহকের ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬১২ টাকা আত্মসাৎ করেন। বিগত ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টাকা আত্মসাতের ঘটনা ঘটে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।