কক্সবাজারে শেষ হলো রাখাইনদের তিনদিনের সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকলি উৎসব। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) উৎসবের সমাপনীতে ঘোর অন্ধকার মাড়িয়ে আলোকিত জীবনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে সবাই। রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ নতুনভাবে পথচলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
শুক্রবার দুুপুরে শহরের জলকেলি প্যান্ডেল গুলো ঘুরে দেখা যায়, রাখাইন সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা বাদ্য বাজনা বাজিয়ে দল বেঁধে এক প্যান্ডেল থেকে আরেক প্যান্ডেলে ছুটে যায়। এসময় তারা পরস্পরের মধ্যে মঙ্গল পানি ছিটিয়ে পুরনো সবকিছু ধুয়ে মুছে নতুনকে আহ্বান জানান। উৎসবের বর্ণিল আবহে শরীক হয় স্থানীয়সহ পর্যটকরাও। এতে ফুটে উঠে অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
গত ১৭ এপ্রিল রাখাইন ১৯৮৫ মগীসনকে বিদায় জানিয়ে বরণ করা হয় ১৩৮৬ নতুন বর্ষকে। শহর ছাড়াও মহেশখালী, টেকনাফ সদর, হ্নীলা চৌধুরী পাড়া, রামু, পানিরছড়া, চকরিয়ার মানিকপুরসহ রাখাইন অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সপ্তাহজুড়ে রাখাইন নববর্ষ ঘিরে জলকেলি উৎসব চলছে।
কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক মংছেন হ্লা জানান, ‘সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকেলি রাখাইনদের বৃহৎ সামাজিক উৎসব। সময়ের আবর্তে এই উৎসব সার্বজনীন রূপ নিয়েছে।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘রাখাইনদের জলকেলি উৎসবে ব্যাপক নিরাপত্তা ছিল। কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি। সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে বৃহৎ এই উৎসব।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজারে শেষ হলো রাখাইনদের তিনদিনের সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকলি উৎসব। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) উৎসবের সমাপনীতে ঘোর অন্ধকার মাড়িয়ে আলোকিত জীবনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে সবাই। রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ নতুনভাবে পথচলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
শুক্রবার দুুপুরে শহরের জলকেলি প্যান্ডেল গুলো ঘুরে দেখা যায়, রাখাইন সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা বাদ্য বাজনা বাজিয়ে দল বেঁধে এক প্যান্ডেল থেকে আরেক প্যান্ডেলে ছুটে যায়। এসময় তারা পরস্পরের মধ্যে মঙ্গল পানি ছিটিয়ে পুরনো সবকিছু ধুয়ে মুছে নতুনকে আহ্বান জানান। উৎসবের বর্ণিল আবহে শরীক হয় স্থানীয়সহ পর্যটকরাও। এতে ফুটে উঠে অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
গত ১৭ এপ্রিল রাখাইন ১৯৮৫ মগীসনকে বিদায় জানিয়ে বরণ করা হয় ১৩৮৬ নতুন বর্ষকে। শহর ছাড়াও মহেশখালী, টেকনাফ সদর, হ্নীলা চৌধুরী পাড়া, রামু, পানিরছড়া, চকরিয়ার মানিকপুরসহ রাখাইন অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সপ্তাহজুড়ে রাখাইন নববর্ষ ঘিরে জলকেলি উৎসব চলছে।
কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক মংছেন হ্লা জানান, ‘সাংগ্রেং পোয়ে বা জলকেলি রাখাইনদের বৃহৎ সামাজিক উৎসব। সময়ের আবর্তে এই উৎসব সার্বজনীন রূপ নিয়েছে।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘রাখাইনদের জলকেলি উৎসবে ব্যাপক নিরাপত্তা ছিল। কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি। সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে বৃহৎ এই উৎসব।