নওগাঁর ধামইরহাটে আলোকিত সীমান্ত বিনির্মাণে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিজিবি এবং ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক পর্যায়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ে এক সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার উমার ইউনিয়নের সীমান্ত ঘেঁষা খয়েরবাড়ী গ্রামের পূর্ব মাঠে সীমান্ত পিলার ২৫৮ এর সাব পিলার ৫ এর কালুপাড়া বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকা বাংলাদেশ অভ্যন্তরে ৩শত গজের মধ্যে বোরো ধান ক্ষেতের পুকুরের পার্শে এ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক পর্যায়ে সৌহাদপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এতে পনেরো সদস্য বিশিষ্ট বিজিবি দলের নেতৃত্বদেন ১৪ বিজিবি পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে,কর্ণেল মো.হামিদ উদ্দিন,বিজিবিএমএস,পিএসসি। অপরদিকে পনেরো সদস্য বিশিষ্ট বিএসএফের পক্ষে নেতৃত্বদেন ১৩৭ পতিরাম বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কমান্ড্যান্ট শুকভীর ধাংগার।
বৈঠক শেষে দুই দেশের শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হওয়ায় সীমান্তবর্তী খয়েরবাড়ী গ্রাম যেন অপরুপ সাজে সেজেছিল। এতে দুই বাহিনীর অধিনায়কগণ দুই দেশের পক্ষে নেতৃত্বদেন। বৈঠকে উভয় দেশের সীমান্তে শান্তি শৃঙ্খলা বজার রাখতে উভয় অধিনায়ক একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
১৪ বিজিবি পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্ণেল মো.হামিদ উদ্দিন,বিজিবিএমএস,পিএসসি জানান, বৈঠকে এবারের বিষয় ছিল আলোকিত গ্রাম,আলোকিত মানুষ,আলোকিত সীমান্ত। আলোকিত সীমান্ত বিনির্মাণ, এক সাথে আলোর পথে,নিরাপদ সীমান্ত,সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধ,সীমান্ত আইন লঙ্ঘন,চোরাচালান প্রতিরোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে এবং দুই বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের অঙ্গীকার নিয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন,বিজিবি-বিএসএফর মধ্যে সু-সমন্বয় ও দ্বিপাক্ষিক সর্ম্পক উন্নয়নের ফলে গত দুই বছরে সীমান্তে কোন ধরণের অনাকাঙ্খিত ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বৈঠকে এ ধারা অব্যাহত রাখতে উভয় দেশের অধিনায়কগণ অঙ্গীকার করেন। এছাড়া সীমান্তকে মাদকমুক্ত করতে আগামীতে খেলাধুলা,সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে।
বৈঠক শেষে চারিদিকে বোরো ধানের সবুজের মাঝে একটি উ”ুঁ শুকনো মাঠে পুকুরের পার্শে দুই দেশের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন ধরণের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রামের নারী,শিশু,পুরুষ ও বৃদ্ধরা দলবেঁধে তীব্র তাপ উপেক্ষা করে দুই দেশের শিশুদের খেলাধুলা উপভোগ করেন। এছাড়া বাঁশের তৈরি বিভিন্ন ধরণের সৌখিন জিনিসপত্র গ্রামবাসীকে আকৃষ্ট করে। বৈঠকটি অনেকটা মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল।
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
নওগাঁর ধামইরহাটে আলোকিত সীমান্ত বিনির্মাণে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিজিবি এবং ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনী বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক পর্যায়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ে এক সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার উমার ইউনিয়নের সীমান্ত ঘেঁষা খয়েরবাড়ী গ্রামের পূর্ব মাঠে সীমান্ত পিলার ২৫৮ এর সাব পিলার ৫ এর কালুপাড়া বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকা বাংলাদেশ অভ্যন্তরে ৩শত গজের মধ্যে বোরো ধান ক্ষেতের পুকুরের পার্শে এ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক পর্যায়ে সৌহাদপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এতে পনেরো সদস্য বিশিষ্ট বিজিবি দলের নেতৃত্বদেন ১৪ বিজিবি পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে,কর্ণেল মো.হামিদ উদ্দিন,বিজিবিএমএস,পিএসসি। অপরদিকে পনেরো সদস্য বিশিষ্ট বিএসএফের পক্ষে নেতৃত্বদেন ১৩৭ পতিরাম বিএসএফ ব্যাটালিয়নের কমান্ড্যান্ট শুকভীর ধাংগার।
বৈঠক শেষে দুই দেশের শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হওয়ায় সীমান্তবর্তী খয়েরবাড়ী গ্রাম যেন অপরুপ সাজে সেজেছিল। এতে দুই বাহিনীর অধিনায়কগণ দুই দেশের পক্ষে নেতৃত্বদেন। বৈঠকে উভয় দেশের সীমান্তে শান্তি শৃঙ্খলা বজার রাখতে উভয় অধিনায়ক একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
১৪ বিজিবি পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্ণেল মো.হামিদ উদ্দিন,বিজিবিএমএস,পিএসসি জানান, বৈঠকে এবারের বিষয় ছিল আলোকিত গ্রাম,আলোকিত মানুষ,আলোকিত সীমান্ত। আলোকিত সীমান্ত বিনির্মাণ, এক সাথে আলোর পথে,নিরাপদ সীমান্ত,সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধ,সীমান্ত আইন লঙ্ঘন,চোরাচালান প্রতিরোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে এবং দুই বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের অঙ্গীকার নিয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন,বিজিবি-বিএসএফর মধ্যে সু-সমন্বয় ও দ্বিপাক্ষিক সর্ম্পক উন্নয়নের ফলে গত দুই বছরে সীমান্তে কোন ধরণের অনাকাঙ্খিত ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বৈঠকে এ ধারা অব্যাহত রাখতে উভয় দেশের অধিনায়কগণ অঙ্গীকার করেন। এছাড়া সীমান্তকে মাদকমুক্ত করতে আগামীতে খেলাধুলা,সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে।
বৈঠক শেষে চারিদিকে বোরো ধানের সবুজের মাঝে একটি উ”ুঁ শুকনো মাঠে পুকুরের পার্শে দুই দেশের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন ধরণের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রামের নারী,শিশু,পুরুষ ও বৃদ্ধরা দলবেঁধে তীব্র তাপ উপেক্ষা করে দুই দেশের শিশুদের খেলাধুলা উপভোগ করেন। এছাড়া বাঁশের তৈরি বিভিন্ন ধরণের সৌখিন জিনিসপত্র গ্রামবাসীকে আকৃষ্ট করে। বৈঠকটি অনেকটা মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল।