অপহরণের একদিন পর কক্সবাজারের টেকনাফের শিলখালী পাহাড়ি এলাকা থেকে পল্লী চিকিৎসকসহ ২ জনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে তাদেরকে উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ থানার ওসি মোহাম্মদ ওসমান গণি জানান, পাহাড়ে পুলিশের অভিযানের মুখে পল্লী চিকিৎসকসহ অপহৃত দুই জনকে রেখে পালিয়ে যান অপহরণকারীরা। পরে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে রোববার (২১ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে় টেকনাফের বাহারছড়া শামলাপুর হোয়াইক্যং সড়ক দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে পল্লী চিকিৎসকসহ ওই দুজনকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা।
অপহৃত পল্লী চিকিৎসক জহির উদ্দিন (৫২) উখিয়ার থাইংখালী এলাকার মৌলভী জাকের হোসেনের ছেলে। তবে অপরজনের নাম পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।
অপহরণের শিকার জহির উদ্দিনের ছোট ভাই সাংবাদিক ও শিক্ষক কমরুদ্দিন মুকুল জানান, তার ভাই শাপলাপুর এলাকায় প্রতিদিনের মতো চেম্বার শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন। তার সঙ্গে একজন যাত্রীও ছিলেন। পথিমধ্যে শামলাপুর-হোয়াইক্যং সড়কে আসলে তাদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে অটোরিকশা চালক বিষয়টি পরিবারকে জানায়। এরপর থেকে ফোনে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করতে থাকে অপহরণকারীরা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
অপহরণের একদিন পর কক্সবাজারের টেকনাফের শিলখালী পাহাড়ি এলাকা থেকে পল্লী চিকিৎসকসহ ২ জনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে তাদেরকে উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ থানার ওসি মোহাম্মদ ওসমান গণি জানান, পাহাড়ে পুলিশের অভিযানের মুখে পল্লী চিকিৎসকসহ অপহৃত দুই জনকে রেখে পালিয়ে যান অপহরণকারীরা। পরে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে রোববার (২১ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে় টেকনাফের বাহারছড়া শামলাপুর হোয়াইক্যং সড়ক দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে পল্লী চিকিৎসকসহ ওই দুজনকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা।
অপহৃত পল্লী চিকিৎসক জহির উদ্দিন (৫২) উখিয়ার থাইংখালী এলাকার মৌলভী জাকের হোসেনের ছেলে। তবে অপরজনের নাম পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।
অপহরণের শিকার জহির উদ্দিনের ছোট ভাই সাংবাদিক ও শিক্ষক কমরুদ্দিন মুকুল জানান, তার ভাই শাপলাপুর এলাকায় প্রতিদিনের মতো চেম্বার শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন। তার সঙ্গে একজন যাত্রীও ছিলেন। পথিমধ্যে শামলাপুর-হোয়াইক্যং সড়কে আসলে তাদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে অটোরিকশা চালক বিষয়টি পরিবারকে জানায়। এরপর থেকে ফোনে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করতে থাকে অপহরণকারীরা।